যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আশার আলো দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতির পক্ষে তাঁর দৃঢ় অবস্থান জানিয়েছে। হামাসও এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, গোষ্ঠীটি এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় প্রস্তুত। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল সোমবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত গাজায় যুদ্ধবিরতির খসড়াটি সমর্থন পায়। মার্কিন প্রস্তাব অনুসারে, গাজায় একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, হামাসের হাতে থাকা ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি, নিহত জিম্মিদের মরদেহ হস্তান্তর এবং ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত আছে এই প্রস্তাবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ৫ স্থায়ী সদস্য ও ১০ অস্থায়ী সদস্য দেশের মধ্যে রাশিয়া ছাড়া সব দেশই এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। রাশিয়া ভেটো না দিলেও এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল।
তবে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাবটি সমর্থন পাওয়া একে স্বাগত জানিয়েছে হামাস। গোষ্ঠীটির জ্যেষ্ঠ নেতা সামি আবু জুহরি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, তাঁরা জাতিসংঘে সমর্থন পাওয়া মার্কিন যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবটিকে স্বাগত জানাচ্ছেন এবং এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনায় প্রস্তুত গোষ্ঠীটি।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে বৈঠকের সময় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মার্কিন প্রস্তাবের পক্ষে তাঁর দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। এমনটাই জানিয়েছেন ব্লিঙ্কেন। যদিও নেতানিয়াহু বারবার প্রকাশ্যে বলেছেন, গাজায় হামাসকে নির্মূলের লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত কোনো যুদ্ধবিরতি হবে না।
গতকাল সোমবার পূর্ব জেরুসালেমে নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর নেতানিয়াহু জানান, নেতানিয়াহু গতকাল জেরুজালেমে তাদের বৈঠকের সময় গাজা যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ‘তাঁর প্রতিশ্রুতি পুনর্নিশ্চিত করেছেন।’ ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘আমি গত রাতে প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সাথে দেখা করেছি এবং তিনি প্রস্তাবের প্রতি তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।’ এ সময় তিনি বলেন, মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে জাতিসংঘের সমর্থন পাওয়ার পর তা হামাস স্বাগত জানানোয় একটি ‘আশাব্যাঞ্জক’ লক্ষণ দেখা দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আশার আলো দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতির পক্ষে তাঁর দৃঢ় অবস্থান জানিয়েছে। হামাসও এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, গোষ্ঠীটি এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় প্রস্তুত। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল সোমবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত গাজায় যুদ্ধবিরতির খসড়াটি সমর্থন পায়। মার্কিন প্রস্তাব অনুসারে, গাজায় একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, হামাসের হাতে থাকা ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি, নিহত জিম্মিদের মরদেহ হস্তান্তর এবং ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত আছে এই প্রস্তাবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ৫ স্থায়ী সদস্য ও ১০ অস্থায়ী সদস্য দেশের মধ্যে রাশিয়া ছাড়া সব দেশই এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। রাশিয়া ভেটো না দিলেও এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল।
তবে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাবটি সমর্থন পাওয়া একে স্বাগত জানিয়েছে হামাস। গোষ্ঠীটির জ্যেষ্ঠ নেতা সামি আবু জুহরি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, তাঁরা জাতিসংঘে সমর্থন পাওয়া মার্কিন যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবটিকে স্বাগত জানাচ্ছেন এবং এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনায় প্রস্তুত গোষ্ঠীটি।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে বৈঠকের সময় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মার্কিন প্রস্তাবের পক্ষে তাঁর দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। এমনটাই জানিয়েছেন ব্লিঙ্কেন। যদিও নেতানিয়াহু বারবার প্রকাশ্যে বলেছেন, গাজায় হামাসকে নির্মূলের লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত কোনো যুদ্ধবিরতি হবে না।
গতকাল সোমবার পূর্ব জেরুসালেমে নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর নেতানিয়াহু জানান, নেতানিয়াহু গতকাল জেরুজালেমে তাদের বৈঠকের সময় গাজা যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ‘তাঁর প্রতিশ্রুতি পুনর্নিশ্চিত করেছেন।’ ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘আমি গত রাতে প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সাথে দেখা করেছি এবং তিনি প্রস্তাবের প্রতি তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।’ এ সময় তিনি বলেন, মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে জাতিসংঘের সমর্থন পাওয়ার পর তা হামাস স্বাগত জানানোয় একটি ‘আশাব্যাঞ্জক’ লক্ষণ দেখা দিয়েছে।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
৩৮ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪ ঘণ্টা আগে