ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো চুক্তি হলে তাতে অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি অভিযানের সুযোগ থাকতে হবে। এমনটাই দাবি করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ৯ মাসের যুদ্ধ অবসানে মার্কিন-সমর্থিত একটি যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা শুরুর প্রাক্কালে গত রোববার এমন দাবি করেন তিনি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্স জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গত মে মাসে পরিকল্পনাটি উপস্থাপন করেন। যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি কাতার ও মিসর এতে মধ্যস্থতা করছে। এটির লক্ষ্য যুদ্ধের অবসান ঘটানো এবং প্রায় ১২০ জন ইসরায়েলি জিম্মির মুক্তি নিশ্চিত করা। পরে সেই প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে সমঝোতার শর্ত হিসেবে স্থায়ী যুদ্ধবিরতির দাবি থেকে সরে আসার ঘোষণা দেয় হামাস।
এর পরিবর্তে হামাস ৬ সপ্তাহের প্রথম পর্যায় জুড়ে আলোচনার মাধ্যমে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি অর্জনের প্রস্তাব দিয়েছে। হামাস জানিয়েছে, তারা এই পরিকল্পনা মেনে নিয়েছে। তবে বিষয়টি নিয়ে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। এর মধ্যেই গত রোববার নেতানিয়াহু সাফ জানিয়ে দেন, যুদ্ধবিরতির যেকোনো চুক্তিতে ইসরায়েলের লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত সামরিক অভিযান পুনরায় শুরু করার সুযোগ থাকতে হবে।
নেতানিয়াহু বলেন, চুক্তিতে ইসরায়েলকে যুদ্ধের লক্ষ্য পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অভিযান পুনরায় শুরু করতে কোনো বাধা দেওয়া যাবে না। নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েল কর্তৃক স্বীকৃত ও প্রেসিডেন্ট বাইডেন কর্তৃক উত্থাপিত পরিকল্পনাটি জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে সহায়ক হবে। তবে যুদ্ধের অন্যান্য লক্ষ্য অর্জনে এটি যেন কোনো প্রতিবন্ধক হয়ে না দাঁড়ায়।
এদিকে, মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আলোচনায় নতুন অনিশ্চয়তা ঢুকিয়ে দিয়েছেন। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন যে, আলোচনাকারীরা যে সিদ্ধান্ত বা চুক্তিই গ্রহণ করেন না কেন তাতে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন পুনরায় শুরু করার বিকল্পটি রাখতে হবে।’
অপরদিকে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর এই শর্তারোপের বিষয়টি নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছে, তারা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির বিষয়ে পরোক্ষ আলোচনার বিষয়ে নমনীয়তা দেখিয়েছে কিন্তু ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই আলোচনায় ‘প্রতিবন্ধকতা’ সৃষ্টি করেছেন।
গতকাল সোমবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে হামাস বলেছে, ‘আমরা চুক্তিকে সহজতর করার লক্ষ্যে নমনীয়তা ও ইতিবাচকতা দেখিয়েছি কিন্তু নেতানিয়াহু আলোচনার পথে আরও বাঁধা সৃষ্টি করছেন। তিনি আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে তাঁর আগ্রাসন ও অপরাধ বাড়িয়েই যাচ্ছেন এবং তাদের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর সমস্ত প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করতে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।’
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো চুক্তি হলে তাতে অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি অভিযানের সুযোগ থাকতে হবে। এমনটাই দাবি করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ৯ মাসের যুদ্ধ অবসানে মার্কিন-সমর্থিত একটি যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা শুরুর প্রাক্কালে গত রোববার এমন দাবি করেন তিনি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্স জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গত মে মাসে পরিকল্পনাটি উপস্থাপন করেন। যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি কাতার ও মিসর এতে মধ্যস্থতা করছে। এটির লক্ষ্য যুদ্ধের অবসান ঘটানো এবং প্রায় ১২০ জন ইসরায়েলি জিম্মির মুক্তি নিশ্চিত করা। পরে সেই প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে সমঝোতার শর্ত হিসেবে স্থায়ী যুদ্ধবিরতির দাবি থেকে সরে আসার ঘোষণা দেয় হামাস।
এর পরিবর্তে হামাস ৬ সপ্তাহের প্রথম পর্যায় জুড়ে আলোচনার মাধ্যমে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি অর্জনের প্রস্তাব দিয়েছে। হামাস জানিয়েছে, তারা এই পরিকল্পনা মেনে নিয়েছে। তবে বিষয়টি নিয়ে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। এর মধ্যেই গত রোববার নেতানিয়াহু সাফ জানিয়ে দেন, যুদ্ধবিরতির যেকোনো চুক্তিতে ইসরায়েলের লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত সামরিক অভিযান পুনরায় শুরু করার সুযোগ থাকতে হবে।
নেতানিয়াহু বলেন, চুক্তিতে ইসরায়েলকে যুদ্ধের লক্ষ্য পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অভিযান পুনরায় শুরু করতে কোনো বাধা দেওয়া যাবে না। নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েল কর্তৃক স্বীকৃত ও প্রেসিডেন্ট বাইডেন কর্তৃক উত্থাপিত পরিকল্পনাটি জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে সহায়ক হবে। তবে যুদ্ধের অন্যান্য লক্ষ্য অর্জনে এটি যেন কোনো প্রতিবন্ধক হয়ে না দাঁড়ায়।
এদিকে, মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আলোচনায় নতুন অনিশ্চয়তা ঢুকিয়ে দিয়েছেন। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন যে, আলোচনাকারীরা যে সিদ্ধান্ত বা চুক্তিই গ্রহণ করেন না কেন তাতে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন পুনরায় শুরু করার বিকল্পটি রাখতে হবে।’
অপরদিকে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর এই শর্তারোপের বিষয়টি নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছে, তারা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির বিষয়ে পরোক্ষ আলোচনার বিষয়ে নমনীয়তা দেখিয়েছে কিন্তু ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই আলোচনায় ‘প্রতিবন্ধকতা’ সৃষ্টি করেছেন।
গতকাল সোমবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে হামাস বলেছে, ‘আমরা চুক্তিকে সহজতর করার লক্ষ্যে নমনীয়তা ও ইতিবাচকতা দেখিয়েছি কিন্তু নেতানিয়াহু আলোচনার পথে আরও বাঁধা সৃষ্টি করছেন। তিনি আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে তাঁর আগ্রাসন ও অপরাধ বাড়িয়েই যাচ্ছেন এবং তাদের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর সমস্ত প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করতে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।’
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
৩৪ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪ ঘণ্টা আগে