কেবল নিওম শহরেই আটকে নেই সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা। শুধু তাঁর রাজ্য নয়, পুরো দেশের উন্নয়নের দিকেই নজর রয়েছে তাঁর। কয়েক শ কোটি ডলারের আরও প্রকল্প নির্মাণ করতে চান তিনি। সে ক্ষেত্রে নিজ দেশের সীমানা পেরিয়েও যেতে চান বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে পাকিস্তানের গণমাধ্যম দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল।
মিসরকে দারুণ একটি প্রস্তাব দিতে যাচ্ছেন ক্রাউন প্রিন্স। লাক্সারি লঞ্চেস জানিয়েছে, লোহিত সাগরে জনপ্রিয় অবকাশ যাপনের স্থান রাস ঘামিলা কেনার পরিকল্পনা করছেন তিনি। সেখানেই বাস্তবায়ন করবেন কয়েক শ কোটি ডলারের নতুন প্রকল্প।
মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইকে একটি সূত্র জানিয়েছে, মিসরের রাস ঘামিলায় প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ সৌদি কর্মকর্তারা সৌদি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ১ হাজার ৩০ কোটি ডলারের ডিপোজিট ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছেন। প্রকল্পটির ব্যাপারে মিসরেরও সমর্থন রয়েছে। এই প্রকল্পে বিদেশি অর্থ তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবহার করা যাবে।
সাড়ে তিন হাজার কোটি ডলারের এমিরাতি বে এল-হেকমা চুক্তির মাঝে আগের ডিপোজিটের ১ হাজার ১০০ কোটি ডলারও রয়েছে বলে উল্লেখ করেছে মিসরীয় সরকার।
রাস ঘামিলা হচ্ছে একটি উচ্চমূল্যের কৌশলগত জমি—যা প্রায় ৮ লাখ ৬০ হাজার বর্গমিটার বিস্তৃত। জায়গাটির অবস্থান তিরান ও সানাফির দ্বীপপুঞ্জের কাছে। আর তাই রাস ঘামিলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও অবস্থানকে কাজে লাগিয়ে শার্ম আল-শেখ এবং নিওমের মধ্যে পর্যটন খাতের বিকাশ ঘটানোর আশা করছে সৌদি আরব।
১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের নিওম শহর নির্মাণের মাধ্যমে দ্রুত সময়ের মধ্যেই পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে আসতে চাইছে সৌদি আরব। নিওমে থাকবে কাচঘেরা স্থাপনা ‘দ্য লাইন’, সমুদ্রপ্রেমীদের জন্য সমৃদ্ধ দ্বীপ সিন্দালাহ এবং ট্রোজেনা নামে বছরব্যাপী স্কি করার একটি গ্রামসহ অবিশ্বাস্য কিছু প্রকল্প।
ক্রাউন প্রিন্সের স্বপ্নের প্রকল্পগুলো এত দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে যে ক্রমবর্ধমান ব্যয় সত্ত্বেও প্রকল্পের কাজের গতি কমাতে চায় না সৌদি আরব।
কেবল নিওম শহরেই আটকে নেই সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা। শুধু তাঁর রাজ্য নয়, পুরো দেশের উন্নয়নের দিকেই নজর রয়েছে তাঁর। কয়েক শ কোটি ডলারের আরও প্রকল্প নির্মাণ করতে চান তিনি। সে ক্ষেত্রে নিজ দেশের সীমানা পেরিয়েও যেতে চান বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে পাকিস্তানের গণমাধ্যম দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল।
মিসরকে দারুণ একটি প্রস্তাব দিতে যাচ্ছেন ক্রাউন প্রিন্স। লাক্সারি লঞ্চেস জানিয়েছে, লোহিত সাগরে জনপ্রিয় অবকাশ যাপনের স্থান রাস ঘামিলা কেনার পরিকল্পনা করছেন তিনি। সেখানেই বাস্তবায়ন করবেন কয়েক শ কোটি ডলারের নতুন প্রকল্প।
মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইকে একটি সূত্র জানিয়েছে, মিসরের রাস ঘামিলায় প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ সৌদি কর্মকর্তারা সৌদি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ১ হাজার ৩০ কোটি ডলারের ডিপোজিট ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছেন। প্রকল্পটির ব্যাপারে মিসরেরও সমর্থন রয়েছে। এই প্রকল্পে বিদেশি অর্থ তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবহার করা যাবে।
সাড়ে তিন হাজার কোটি ডলারের এমিরাতি বে এল-হেকমা চুক্তির মাঝে আগের ডিপোজিটের ১ হাজার ১০০ কোটি ডলারও রয়েছে বলে উল্লেখ করেছে মিসরীয় সরকার।
রাস ঘামিলা হচ্ছে একটি উচ্চমূল্যের কৌশলগত জমি—যা প্রায় ৮ লাখ ৬০ হাজার বর্গমিটার বিস্তৃত। জায়গাটির অবস্থান তিরান ও সানাফির দ্বীপপুঞ্জের কাছে। আর তাই রাস ঘামিলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও অবস্থানকে কাজে লাগিয়ে শার্ম আল-শেখ এবং নিওমের মধ্যে পর্যটন খাতের বিকাশ ঘটানোর আশা করছে সৌদি আরব।
১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের নিওম শহর নির্মাণের মাধ্যমে দ্রুত সময়ের মধ্যেই পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে আসতে চাইছে সৌদি আরব। নিওমে থাকবে কাচঘেরা স্থাপনা ‘দ্য লাইন’, সমুদ্রপ্রেমীদের জন্য সমৃদ্ধ দ্বীপ সিন্দালাহ এবং ট্রোজেনা নামে বছরব্যাপী স্কি করার একটি গ্রামসহ অবিশ্বাস্য কিছু প্রকল্প।
ক্রাউন প্রিন্সের স্বপ্নের প্রকল্পগুলো এত দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে যে ক্রমবর্ধমান ব্যয় সত্ত্বেও প্রকল্পের কাজের গতি কমাতে চায় না সৌদি আরব।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২৬ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে