রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে সশস্ত্র বাহিনীর দুই সদস্যের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার ওই দুজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। তবে ওই দুজনের প্রকৃত অপরাধের বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়নি দেশটি। সৌদি আরবের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে ওয়াশিংটনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-মনিটরের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া ওই দুই সেনাসদস্য হলেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাজিদ বিন মুসা আওয়াদ আল-বালি এবং স্টাফ সার্জেন্ট ইউসুফ বিন রিদা হাসান আল-আজুনি। ২০১৭ সালে প্রথমবারের মতো তাঁদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হয়। সে বছরই তাঁদের গ্রেপ্তার করে বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি জানিয়েছে, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাজিদ বিন মুসা আওয়াদ আল-বালি এবং স্টাফ সার্জেন্ট ইউসুফ বিন রিদা হাসান আল-আজুনিকে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা এবং সামরিক বাহিনীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হওয়ায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
তবে সৌদি প্রেস এজেন্সির প্রতিবেদনে ওই দুই সৈনিকের প্রকৃত অপরাধের বিষয়ে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, যে সময়টাতে এ দুই সেনাসদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়, সে সময় দেশটি প্রতিবেশী ইয়েমেনে হুতি বিদ্রোহীদের সঙ্গে যুদ্ধরত ছিল। সে সময় ‘শত্রুদের সঙ্গে সহযোগিতা করার’ অপরাধে ২০২১ সালে আরও তিন সেনাসদস্যকে মৃত্যুদণ্ড দেয় সৌদি আরব।
উল্লেখ্য, বিশ্বের যেসব দেশ ব্যাপকভাবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে, সৌদি আরব সেই দেশগুলোর মধ্যে একটি। মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের তথ্য বলছে, ২০২২ সালে দেশটি ১৯৬ জনকে বিভিন্ন অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। সবচেয়ে বেশি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা দেশগুলোর মধ্যে সৌদি আরব ২০২২ সালে তৃতীয় অবস্থানে ছিল। প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল যথাক্রমে ইরান ও চীন।
রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে সশস্ত্র বাহিনীর দুই সদস্যের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার ওই দুজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। তবে ওই দুজনের প্রকৃত অপরাধের বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়নি দেশটি। সৌদি আরবের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে ওয়াশিংটনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-মনিটরের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া ওই দুই সেনাসদস্য হলেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাজিদ বিন মুসা আওয়াদ আল-বালি এবং স্টাফ সার্জেন্ট ইউসুফ বিন রিদা হাসান আল-আজুনি। ২০১৭ সালে প্রথমবারের মতো তাঁদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হয়। সে বছরই তাঁদের গ্রেপ্তার করে বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি জানিয়েছে, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাজিদ বিন মুসা আওয়াদ আল-বালি এবং স্টাফ সার্জেন্ট ইউসুফ বিন রিদা হাসান আল-আজুনিকে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা এবং সামরিক বাহিনীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হওয়ায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
তবে সৌদি প্রেস এজেন্সির প্রতিবেদনে ওই দুই সৈনিকের প্রকৃত অপরাধের বিষয়ে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, যে সময়টাতে এ দুই সেনাসদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়, সে সময় দেশটি প্রতিবেশী ইয়েমেনে হুতি বিদ্রোহীদের সঙ্গে যুদ্ধরত ছিল। সে সময় ‘শত্রুদের সঙ্গে সহযোগিতা করার’ অপরাধে ২০২১ সালে আরও তিন সেনাসদস্যকে মৃত্যুদণ্ড দেয় সৌদি আরব।
উল্লেখ্য, বিশ্বের যেসব দেশ ব্যাপকভাবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে, সৌদি আরব সেই দেশগুলোর মধ্যে একটি। মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের তথ্য বলছে, ২০২২ সালে দেশটি ১৯৬ জনকে বিভিন্ন অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। সবচেয়ে বেশি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা দেশগুলোর মধ্যে সৌদি আরব ২০২২ সালে তৃতীয় অবস্থানে ছিল। প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল যথাক্রমে ইরান ও চীন।
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করবে না। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল বুধবার, নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে এ কথা বলেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যখন গাজা যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে, তখনো সেখানে নির্মম নৃশংসতা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। গতকাল বুধবার রাতভর তাণ্ডব চালিয়েছে ইসরায়েলি। এই হামলায় বুধবার একদিনেই নিহত হয়েছেন অন্তত ৮৫ জন ফিলিস্তিনি, যা গতকালের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি।
২ ঘণ্টা আগেগাজায় দীর্ঘদিন ধরে চলা ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে একাধিক নৌযান নিয়ে ইউরোপ থেকে রওনা হয়েছেন অধিকারকর্মীরা। তাদের মধ্যে অন্যতম পরিবেশবাদী আন্দোলনকারী গ্রেটা থুনবার্গ। তবে ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ নাম পরিচিত এই নৌ–বহরে এরই মধ্যে একাধিকবার হামলার স্বীকার হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেওয়া হবে না। গতকাল বুধবার, নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের ফাঁকে আরব ও মুসলিম নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে এ আশ্বাস দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
৩ ঘণ্টা আগে