যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতির জবাব দিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। মধ্যস্থতাকারী দেশ কাতার ও মিসরের কাছে এই প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে হামাস। কাতার ও মিসর সরকার জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের বিপরীতে একই শর্তের ওপর নতুন সময়সীমা প্রস্তাব করেছে হামাস।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ বিষয়ে মিসর ও কাতার পৃথক বিবৃতি প্রকাশ করেছে। তবে হামাস কী প্রতিক্রিয়া দিয়েছে তা প্রকাশ করেনি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কাতারি কর্মকর্তারা বলেছেন, হামাস ইসরায়েলের সঙ্গে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং রাফাহসহ গাজা থেকে ইসরায়েলি সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য একটি নতুন সময়সীমা প্রস্তাব করেছে।
বিষয়টি জানতে হামাসের এক শীর্ষ নেতার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা আমাদের পূর্বের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছি। আমি বিশ্বাস করি কোনো বড় ফাঁক নেই। বল এখন ইসরায়েলের কোর্টে।’ তবে এ বিষয়ে মিসরীয় কর্মকর্তারা কোনো মন্তব্য করেননি।
মিসরীয় সরকার বলেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মিলে কাতার ও মিসর একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি না হওয়া পর্যন্ত মধ্যস্থতার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে। মিসর সরকার এ-ও জানিয়েছে যে, তারা হামাসের পাঠানো প্রতিক্রিয়া ভালোভাবে অধ্যয়ন করবে এবং সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে মিলে পরবর্তী পদক্ষেপগুলোর সমন্বয় করবে।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আশার আলো দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতির পক্ষে তাঁর দৃঢ় অবস্থান জানিয়েছেন। হামাসও এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, গোষ্ঠীটি এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় প্রস্তুত।
গত সোমবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত গাজায় যুদ্ধবিরতির খসড়াটি সমর্থন পায়। মার্কিন প্রস্তাব অনুসারে, গাজায় একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, হামাসের হাতে থাকা ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি, নিহত জিম্মিদের মরদেহ হস্তান্তর এবং ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত আছে এই প্রস্তাবে।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাবটি সমর্থন পাওয়ায় একে স্বাগত জানায় হামাস। গোষ্ঠীটির জ্যেষ্ঠ নেতা সামি আবু জুহরি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, তাঁরা জাতিসংঘে সমর্থন পাওয়া মার্কিন যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবটিকে স্বাগত জানাচ্ছেন এবং এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনায় প্রস্তুত গোষ্ঠীটি।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে বৈঠকের সময় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মার্কিন প্রস্তাবের পক্ষে তাঁর দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করেছেন—এমনটাই জানিয়েছেন ব্লিঙ্কেন। যদিও নেতানিয়াহু বারবার প্রকাশ্যে বলেছেন, গাজায় হামাসকে নির্মূলের লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত কোনো যুদ্ধবিরতি হবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতির জবাব দিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। মধ্যস্থতাকারী দেশ কাতার ও মিসরের কাছে এই প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে হামাস। কাতার ও মিসর সরকার জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের বিপরীতে একই শর্তের ওপর নতুন সময়সীমা প্রস্তাব করেছে হামাস।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ বিষয়ে মিসর ও কাতার পৃথক বিবৃতি প্রকাশ করেছে। তবে হামাস কী প্রতিক্রিয়া দিয়েছে তা প্রকাশ করেনি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কাতারি কর্মকর্তারা বলেছেন, হামাস ইসরায়েলের সঙ্গে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং রাফাহসহ গাজা থেকে ইসরায়েলি সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য একটি নতুন সময়সীমা প্রস্তাব করেছে।
বিষয়টি জানতে হামাসের এক শীর্ষ নেতার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা আমাদের পূর্বের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছি। আমি বিশ্বাস করি কোনো বড় ফাঁক নেই। বল এখন ইসরায়েলের কোর্টে।’ তবে এ বিষয়ে মিসরীয় কর্মকর্তারা কোনো মন্তব্য করেননি।
মিসরীয় সরকার বলেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মিলে কাতার ও মিসর একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি না হওয়া পর্যন্ত মধ্যস্থতার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে। মিসর সরকার এ-ও জানিয়েছে যে, তারা হামাসের পাঠানো প্রতিক্রিয়া ভালোভাবে অধ্যয়ন করবে এবং সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে মিলে পরবর্তী পদক্ষেপগুলোর সমন্বয় করবে।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আশার আলো দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতির পক্ষে তাঁর দৃঢ় অবস্থান জানিয়েছেন। হামাসও এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, গোষ্ঠীটি এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় প্রস্তুত।
গত সোমবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত গাজায় যুদ্ধবিরতির খসড়াটি সমর্থন পায়। মার্কিন প্রস্তাব অনুসারে, গাজায় একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, হামাসের হাতে থাকা ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি, নিহত জিম্মিদের মরদেহ হস্তান্তর এবং ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত আছে এই প্রস্তাবে।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাবটি সমর্থন পাওয়ায় একে স্বাগত জানায় হামাস। গোষ্ঠীটির জ্যেষ্ঠ নেতা সামি আবু জুহরি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, তাঁরা জাতিসংঘে সমর্থন পাওয়া মার্কিন যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবটিকে স্বাগত জানাচ্ছেন এবং এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনায় প্রস্তুত গোষ্ঠীটি।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে বৈঠকের সময় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মার্কিন প্রস্তাবের পক্ষে তাঁর দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করেছেন—এমনটাই জানিয়েছেন ব্লিঙ্কেন। যদিও নেতানিয়াহু বারবার প্রকাশ্যে বলেছেন, গাজায় হামাসকে নির্মূলের লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত কোনো যুদ্ধবিরতি হবে না।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে