চলমান সংঘাতের মাঝেই একটি আইসক্রিমের দোকানে হাজির হয় দক্ষিণ গাজায় বসবাস করা ৭ বছর বয়সী ওয়াসিম। দোকানটির ফ্রিজের কাছে ছুটে গিয়ে সাজানো আইসক্রিমগুলোকে এক নজর দেখে দোকানিকে সে বলে, ‘আংকেল, ভ্যানিলা এবং চকলেট দেন—দয়া করে।’
গত এক মাস ধরে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের টানা বোমাবর্ষণের ফলে সেখানকার স্বাভাবিক সবকিছুই বদলে গেছে। কিন্তু গাজার দক্ষিণাঞ্চলের ওই আইসক্রিম দোকানটি এখনো শিশুদের মুখে হাসি ফুটিয়ে যাচ্ছে।
আইসক্রিম থেকে এক চামচ মুখে দিয়ে ওয়াসিম বলে, ‘আমি সর্বশেষ আইসক্রিম খেয়েছি অনেক দিন হয়ে গেছে। আগে প্রতিদিনই খেতাম।’
আইসক্রিম খেতে পেরে যুদ্ধের আগের মতো অনুভূতি হচ্ছে বলেও জানায় ওয়াসিম। তাঁর বাবা তামের বলেন, ‘এই পরিস্থিতির মধ্যে আইসক্রিম খুঁজে পাওয়া অদ্ভুত মনে হতে পারে। বিশেষ করে যখন বিদ্যুৎ নেই।’
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি না থাকায় অবরুদ্ধ গাজার হাসপাতালগুলোও এখন অকেজো এবং অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে গেছে। এর মধ্যে আইসক্রিমের দোকানটিকে খোলা দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন ইসমাইল নামে ৫০ বছর বয়সী এক ব্যক্তিও।
আমিরাতভিত্তিক দ্য ন্যাশনালের প্রতিবেদকের কাছে বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন আইসক্রিমের দোকানি আল-নেফিসি নিজেই। তিনি জানান, সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করেই রেফ্রিজারেটর চালু রেখেছেন তিনি। ফলে আইসক্রিমও তৈরি করা যাচ্ছে।
নেফিসি আরও জানান, গাজা শহর পুরোপুরি বিদ্যুৎ বিহীন হয়ে যাওয়ায় অনেকেই মোবাইল কিংবা ব্যাটারি চার্জ করার জন্য তাঁর দোকানে আসেন।
ছেলের জন্য আইসক্রিম কিনতে আসা উম হাজেম নামে এক নারী জানান, তিনি খান ইউনিসের পূর্ব অংশে থাকা নিজ বাড়ি থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছেন। আইসক্রিমের দোকানটি খোলা থাকায় খুশি প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘আমার সন্তানেরা যে আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করছে তা কাটিয়ে উঠতে এই আইসক্রিম কিছুটা হলেও সাহায্য করছে।’
উম জানান, কিছুটা ঝুঁকি নিয়ে হলেও তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে সন্তানদের নিয়ে আইসক্রিমের দোকানটিতে আসেন। কারণ আইসক্রিম মুখে দিলেই তাদের মুখে হাসি ফুটে। উম বলেন, ‘তাদের হাসি মূল্যবান।’
চলমান সংঘাতের মাঝেই একটি আইসক্রিমের দোকানে হাজির হয় দক্ষিণ গাজায় বসবাস করা ৭ বছর বয়সী ওয়াসিম। দোকানটির ফ্রিজের কাছে ছুটে গিয়ে সাজানো আইসক্রিমগুলোকে এক নজর দেখে দোকানিকে সে বলে, ‘আংকেল, ভ্যানিলা এবং চকলেট দেন—দয়া করে।’
গত এক মাস ধরে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের টানা বোমাবর্ষণের ফলে সেখানকার স্বাভাবিক সবকিছুই বদলে গেছে। কিন্তু গাজার দক্ষিণাঞ্চলের ওই আইসক্রিম দোকানটি এখনো শিশুদের মুখে হাসি ফুটিয়ে যাচ্ছে।
আইসক্রিম থেকে এক চামচ মুখে দিয়ে ওয়াসিম বলে, ‘আমি সর্বশেষ আইসক্রিম খেয়েছি অনেক দিন হয়ে গেছে। আগে প্রতিদিনই খেতাম।’
আইসক্রিম খেতে পেরে যুদ্ধের আগের মতো অনুভূতি হচ্ছে বলেও জানায় ওয়াসিম। তাঁর বাবা তামের বলেন, ‘এই পরিস্থিতির মধ্যে আইসক্রিম খুঁজে পাওয়া অদ্ভুত মনে হতে পারে। বিশেষ করে যখন বিদ্যুৎ নেই।’
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি না থাকায় অবরুদ্ধ গাজার হাসপাতালগুলোও এখন অকেজো এবং অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে গেছে। এর মধ্যে আইসক্রিমের দোকানটিকে খোলা দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন ইসমাইল নামে ৫০ বছর বয়সী এক ব্যক্তিও।
আমিরাতভিত্তিক দ্য ন্যাশনালের প্রতিবেদকের কাছে বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন আইসক্রিমের দোকানি আল-নেফিসি নিজেই। তিনি জানান, সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করেই রেফ্রিজারেটর চালু রেখেছেন তিনি। ফলে আইসক্রিমও তৈরি করা যাচ্ছে।
নেফিসি আরও জানান, গাজা শহর পুরোপুরি বিদ্যুৎ বিহীন হয়ে যাওয়ায় অনেকেই মোবাইল কিংবা ব্যাটারি চার্জ করার জন্য তাঁর দোকানে আসেন।
ছেলের জন্য আইসক্রিম কিনতে আসা উম হাজেম নামে এক নারী জানান, তিনি খান ইউনিসের পূর্ব অংশে থাকা নিজ বাড়ি থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছেন। আইসক্রিমের দোকানটি খোলা থাকায় খুশি প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘আমার সন্তানেরা যে আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করছে তা কাটিয়ে উঠতে এই আইসক্রিম কিছুটা হলেও সাহায্য করছে।’
উম জানান, কিছুটা ঝুঁকি নিয়ে হলেও তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে সন্তানদের নিয়ে আইসক্রিমের দোকানটিতে আসেন। কারণ আইসক্রিম মুখে দিলেই তাদের মুখে হাসি ফুটে। উম বলেন, ‘তাদের হাসি মূল্যবান।’
ইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১৭ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
৩৮ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
১ ঘণ্টা আগে