স্পেনের ফুটবল ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের ভক্ত হামজা এল ওউতি। ২০ বছর বয়সী এই তরুণ মেডিকেলের শিক্ষার্থী। বাড়ি ছিল গাজার দেইর এল-বালাহ এলাকায়। তবে এখন বাড়িটা নেই। ইসরায়েলের হামলায় ধসে গেছে। এসব তথ্য জানাতে গিয়ে তাঁর চোখের কোণে জল আসে। হামজা বলেন, ‘আমার বাড়িটা এখন ধ্বংসস্তূপ। ওই বাড়ির নিচে আমার ফুটবলের যত স্মৃতি চাপা পড়েছে।’
বাড়িটা নেই, তাই খেলার দেখার ব্যবস্থা নেই। হামজা জানালেন, খেলার সরাসরি সম্প্রচার এখন আর দেখতে পান না। গত বুধবার তাঁর পছন্দের ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের খেলা ছিল। আল জাজিরাকে বললেন, ‘আমি বন্ধুর বাসায় যাব হাইলাইটস দেখতে। আমি আসলে এই খেলা মিস করতে চাই না। বলা যায়, রিয়াল মাদ্রিদ আমার হৃদয়ের একটা টুকরা।’
গত অক্টোবরের ৭ তারিখে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস হঠাৎ ইসরায়েলে হামলা চালায়। এর পরপরই গাজায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। ৭ মার্চ এই যুদ্ধের পাঁচ মাস পূর্তি হয়েছে। এ যুদ্ধে ইতিমধ্যে ৩১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি মারা গেছে। আর ৮ হাজারর বেশি মানুষ এখনো নিখোঁজ। এই পাঁচ মাস ধরে জীবন বাঁচাতে ছুটছে ফিলিস্তিনিরা। তবে হামজার মতো অনেকে এখনো ফুটবলের আনন্দে উদ্বেলিত হয়।
ইসরায়েলের গোলাবর্ষণ, স্থল অভিযানের মাঝেও ফিলিস্তিনিরা খেলা দেখে। এখনো তারা রেডিওতে খেলার ধারাবিবরণী শোনে। যেমন কিশোরী আবু নামের ও তার মায়ের কথা বলা যায়। তারা দুজনই ফুটবলের ভক্ত। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ভক্ত আবু বলে, ‘গত ১ ফেব্রুয়ারি আমি সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসেরের খেলা দেখেছি। এরপর আমাদের ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এখন রেডিও শুনি। এশিয়া কাপে আমাদের জাতীয় দলের খেলার খবর শুনি।’
এই গোলাগুলি, যুদ্ধের মাঝেও ফিলিস্তিনিরা তাদের জাতীয় দলের খেলার খবর রাখছে। আবু নামের বলে, ‘আমরা আশা করিনি, আমাদের দল এত ভালো করবে। আমরা ওদের নিয়ে গর্বিত।’
বার্সেলোনার ভক্ত বাসেল আবদুল জাওয়াদ বলেন, যুদ্ধ শুরুর আগে বার্সার প্রতিটি ম্যাচ দেখতেন। আল-আকসা হাসপাতালে কাজ করেন তিনি। বলেন, ‘এই যে নৃশংস যুদ্ধ হচ্ছে, এ থেকে আমার মনোযোগ সরিয়ে নিতে পারে একমাত্র ফুটবল।’
হানি কারমুত এখন রাফাহ এলাকায় শরণার্থীশিবিরে থাকেন। তিনি গাজার জাবালিয়ার বাসিন্দা। তিনি বলেন, ২৭ অক্টোবর যখন রিয়াল ও বার্সার খেলা হয়, তখন তাঁর বাড়িতে হামলা হয়েছিল। ওই হামলার সময় তিনি খেলার হিসাব কষছিলেন।
স্পেনের ফুটবল ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের ভক্ত হামজা এল ওউতি। ২০ বছর বয়সী এই তরুণ মেডিকেলের শিক্ষার্থী। বাড়ি ছিল গাজার দেইর এল-বালাহ এলাকায়। তবে এখন বাড়িটা নেই। ইসরায়েলের হামলায় ধসে গেছে। এসব তথ্য জানাতে গিয়ে তাঁর চোখের কোণে জল আসে। হামজা বলেন, ‘আমার বাড়িটা এখন ধ্বংসস্তূপ। ওই বাড়ির নিচে আমার ফুটবলের যত স্মৃতি চাপা পড়েছে।’
বাড়িটা নেই, তাই খেলার দেখার ব্যবস্থা নেই। হামজা জানালেন, খেলার সরাসরি সম্প্রচার এখন আর দেখতে পান না। গত বুধবার তাঁর পছন্দের ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের খেলা ছিল। আল জাজিরাকে বললেন, ‘আমি বন্ধুর বাসায় যাব হাইলাইটস দেখতে। আমি আসলে এই খেলা মিস করতে চাই না। বলা যায়, রিয়াল মাদ্রিদ আমার হৃদয়ের একটা টুকরা।’
গত অক্টোবরের ৭ তারিখে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস হঠাৎ ইসরায়েলে হামলা চালায়। এর পরপরই গাজায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। ৭ মার্চ এই যুদ্ধের পাঁচ মাস পূর্তি হয়েছে। এ যুদ্ধে ইতিমধ্যে ৩১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি মারা গেছে। আর ৮ হাজারর বেশি মানুষ এখনো নিখোঁজ। এই পাঁচ মাস ধরে জীবন বাঁচাতে ছুটছে ফিলিস্তিনিরা। তবে হামজার মতো অনেকে এখনো ফুটবলের আনন্দে উদ্বেলিত হয়।
ইসরায়েলের গোলাবর্ষণ, স্থল অভিযানের মাঝেও ফিলিস্তিনিরা খেলা দেখে। এখনো তারা রেডিওতে খেলার ধারাবিবরণী শোনে। যেমন কিশোরী আবু নামের ও তার মায়ের কথা বলা যায়। তারা দুজনই ফুটবলের ভক্ত। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ভক্ত আবু বলে, ‘গত ১ ফেব্রুয়ারি আমি সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসেরের খেলা দেখেছি। এরপর আমাদের ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এখন রেডিও শুনি। এশিয়া কাপে আমাদের জাতীয় দলের খেলার খবর শুনি।’
এই গোলাগুলি, যুদ্ধের মাঝেও ফিলিস্তিনিরা তাদের জাতীয় দলের খেলার খবর রাখছে। আবু নামের বলে, ‘আমরা আশা করিনি, আমাদের দল এত ভালো করবে। আমরা ওদের নিয়ে গর্বিত।’
বার্সেলোনার ভক্ত বাসেল আবদুল জাওয়াদ বলেন, যুদ্ধ শুরুর আগে বার্সার প্রতিটি ম্যাচ দেখতেন। আল-আকসা হাসপাতালে কাজ করেন তিনি। বলেন, ‘এই যে নৃশংস যুদ্ধ হচ্ছে, এ থেকে আমার মনোযোগ সরিয়ে নিতে পারে একমাত্র ফুটবল।’
হানি কারমুত এখন রাফাহ এলাকায় শরণার্থীশিবিরে থাকেন। তিনি গাজার জাবালিয়ার বাসিন্দা। তিনি বলেন, ২৭ অক্টোবর যখন রিয়াল ও বার্সার খেলা হয়, তখন তাঁর বাড়িতে হামলা হয়েছিল। ওই হামলার সময় তিনি খেলার হিসাব কষছিলেন।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে