তুরস্কের উত্তরাঞ্চলের বারতিন প্রদেশের আমাসরার একটি কয়লাখনিতে বিস্ফোরণে অন্তত ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। কয়লাখনিটির ভেতরে ভূগর্ভে এখনো বহু মানুষ আটকা পড়ে আছেন। বিস্ফোরণের সময় খনিটিতে প্রায় ১১০ জন শ্রমিক কাজ করছিলেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় সময় শুক্রবার এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। তুরস্কের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফাহরেটিন কোকা বলেছেন, এ পর্যন্ত ১১ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। জরুরি উদ্ধারকর্মীরা জীবিতদের উদ্ধার করার জন্য পাথরের মধ্য দিয়ে পথ খনন করছেন।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেশির ভাগ শ্রমিক ভূগর্ভের প্রায় ৩০০ মিটার গভীরে গিয়ে কাজ করছিলেন। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, নিখোঁজদের পরিবারের মানুষ ও স্বজনেরা উদ্বিগ্নভাবে খনির বাইরে অপেক্ষা করছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেমান সোয়লু বলেছেন, ‘খনির প্রায় ৩০০ মিটার গভীরে বিস্ফোরণটি ঘটেছে। অন্তত ৪৯ জন শ্রমিক ভূগর্ভের ৩০০ থেকে ৩৫০ মিটার গভীরে গিয়ে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ অঞ্চলে কাজ করছিলেন। সেখান থেকে আমরা তাঁদের সরিয়ে আনতে পারিনি।’
সুলেমান সোয়লু আরও জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের কারণ এখনো জানা যায়নি। স্থানীয় প্রসিকিউটর কার্যালয় তদন্ত শুরু করেছে।
তুরস্কের জ্বালানিমন্ত্রী বলেছেন, ফায়ার ড্যাম্পের কারণে বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে প্রাথমিক ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। আমরা সত্যিই একটি হৃদয়বিদারক পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছি।
জ্বালানিমন্ত্রী আরও বলেছেন, খনির ভেতরে আংশিক ধসে পড়েছে। সেখানে এখন কোনো আগুন নেই এবং বায়ু চলাচল সঠিকভাবে কাজ করছে।
আজ শনিবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আমাসরার মেয়র রেকাই কাকির বলেছেন, যাঁরা বেঁচে গেছেন, তাঁরা অনেকেই গুরুতর আহত হয়েছেন।
বিস্ফোরণ থেকে বেঁচে ফিরে আসা একজন শ্রমিক বলেছেন, ‘সেখানে প্রচণ্ড ধুলো এবং ধোঁয়া ছিল। আমি ঠিক জানি না, ভেতরে কী ঘটেছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খনিটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন তুর্কি হার্ড কোল এন্টারপ্রাইজ পরিচালনা করছিল।
এর আগে ২০১৪ সালে তুরস্কের পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর সোমায় এক কয়লাখনিতে সবচেয়ে মারাত্মক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। সেই বিস্ফোরণে ৩০১ জন নিহত হয়েছিলেন।
তুরস্কের উত্তরাঞ্চলের বারতিন প্রদেশের আমাসরার একটি কয়লাখনিতে বিস্ফোরণে অন্তত ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। কয়লাখনিটির ভেতরে ভূগর্ভে এখনো বহু মানুষ আটকা পড়ে আছেন। বিস্ফোরণের সময় খনিটিতে প্রায় ১১০ জন শ্রমিক কাজ করছিলেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় সময় শুক্রবার এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। তুরস্কের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফাহরেটিন কোকা বলেছেন, এ পর্যন্ত ১১ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। জরুরি উদ্ধারকর্মীরা জীবিতদের উদ্ধার করার জন্য পাথরের মধ্য দিয়ে পথ খনন করছেন।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেশির ভাগ শ্রমিক ভূগর্ভের প্রায় ৩০০ মিটার গভীরে গিয়ে কাজ করছিলেন। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, নিখোঁজদের পরিবারের মানুষ ও স্বজনেরা উদ্বিগ্নভাবে খনির বাইরে অপেক্ষা করছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেমান সোয়লু বলেছেন, ‘খনির প্রায় ৩০০ মিটার গভীরে বিস্ফোরণটি ঘটেছে। অন্তত ৪৯ জন শ্রমিক ভূগর্ভের ৩০০ থেকে ৩৫০ মিটার গভীরে গিয়ে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ অঞ্চলে কাজ করছিলেন। সেখান থেকে আমরা তাঁদের সরিয়ে আনতে পারিনি।’
সুলেমান সোয়লু আরও জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের কারণ এখনো জানা যায়নি। স্থানীয় প্রসিকিউটর কার্যালয় তদন্ত শুরু করেছে।
তুরস্কের জ্বালানিমন্ত্রী বলেছেন, ফায়ার ড্যাম্পের কারণে বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে প্রাথমিক ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। আমরা সত্যিই একটি হৃদয়বিদারক পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছি।
জ্বালানিমন্ত্রী আরও বলেছেন, খনির ভেতরে আংশিক ধসে পড়েছে। সেখানে এখন কোনো আগুন নেই এবং বায়ু চলাচল সঠিকভাবে কাজ করছে।
আজ শনিবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আমাসরার মেয়র রেকাই কাকির বলেছেন, যাঁরা বেঁচে গেছেন, তাঁরা অনেকেই গুরুতর আহত হয়েছেন।
বিস্ফোরণ থেকে বেঁচে ফিরে আসা একজন শ্রমিক বলেছেন, ‘সেখানে প্রচণ্ড ধুলো এবং ধোঁয়া ছিল। আমি ঠিক জানি না, ভেতরে কী ঘটেছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খনিটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন তুর্কি হার্ড কোল এন্টারপ্রাইজ পরিচালনা করছিল।
এর আগে ২০১৪ সালে তুরস্কের পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর সোমায় এক কয়লাখনিতে সবচেয়ে মারাত্মক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। সেই বিস্ফোরণে ৩০১ জন নিহত হয়েছিলেন।
অস্ট্রিয়ার দানিউব নদীর উত্তরে অবস্থিত একটি পাহাড়ি গ্রামের গির্জার গুহায় শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে সংরক্ষিত একটি রহস্যময় মমি অবশেষে বিজ্ঞানের আলোয় উঠে এসেছে। ধারণা করা হতো, মমিটি ১৮ শতকের কোনো ধর্মযাজকের মরদেহ—যিনি সংক্রামক রোগে মারা গিয়েছিলেন এবং পরে কবর থেকে তুলে গির্জার গুহায় স্থানান্তর করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেভারতের বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদক প্রতিষ্ঠান আদানি পাওয়ার জানিয়েছে, বিদ্যুৎ সরবরাহ চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই বকেয়ার পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে এনেছে। কোম্পানিটির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) দিলীপ ঝা আশা প্রকাশ করেছেন, বাকি প্রায় ৯০০ মিলিয়ন ডলারও আদায় হবে।
৩ ঘণ্টা আগেশান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করতে কঙ্গো ও রুয়ান্ডার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক চাপ বাড়ছে। মার্কিন পরিকল্পনা অনুযায়ী, আগামী দুই মাসের মধ্যে চুক্তিটি হোয়াইট হাউসে স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা রয়েছে। শুধু শান্তিচুক্তিই নয়, এর সঙ্গে যুক্ত হবে পৃথক খনিজসম্পদ বিষয়ক চুক্তিও, যার ফলে কঙ্গো ও রুয়ান্ডায় যুক্তরাষ্ট্র ও অন
৫ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্সের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা সংস্থা স্টারলিংক। সংস্থাটি এরই মধ্যে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে কার্যক্রম পরিচালনার লাইসেন্স পেয়ে গেছে। পরীক্ষামূলক সেবা দিয়েছে। শিগগির পূর্ণাঙ্গ পরিষেবা কার্যক্রম শুরু করবে স্টারলিংক। ভারতেও স্টারলিংকের পরিষেবা চালু নিয়ে তোড়জোড় চলছে। তবে
৬ ঘণ্টা আগে