কুয়েতে অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ৪৯ জন হয়েছে। এর মধ্যে ৪০ জনই ভারতীয়। দেশটির মাঙ্গাফ শহরে আজ বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ৬টার দিকে একটি আবাসিক ভবনে আগুন লাগে। কুয়েতের কর্মকর্তারা বলেছেন, আরও ৪০ জনের বেশি আহতকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সংবাদমাধ্যম কুয়েত টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। কুয়েতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেছেন, ছয় তলা ওই ভবনে মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানির সংখ্যা ৪৯–এ পৌঁছেছে। ভবনের মালিক যদি কোনো আইনের লঙ্ঘন করে থাকেন তাহলে সে ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অপরাধ বিভাগের কর্মকর্তারা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে নিহতদের মধ্যে ৪০ জন ভারতীয় নাগরিক বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আজ বুধবার ভোরে ছয়তলা ভবনের একটি রান্নাঘর থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। ভবনটিতে প্রায় ১৬০ জন লোক বাস করতেন, তাঁরা একই কোম্পানির শ্রমিক। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগুন থেকে বাঁচতে ভবনের পঞ্চম তলা থেকে কয়েকজন লাফ দিয়ে মারা যান।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এ ঘটনায় শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন। এক বিবৃতিতে বলেছেন, কুয়েত সিটিতে অগ্নিকাণ্ডের খবরে আমি গভীরভাবে মর্মাহত। সেখানে ৪০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে এবং ৫০ জনের বেশি মানুষকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা গেছে। আমাদের রাষ্ট্রদূত ক্যাম্পে গেছেন। আমরা আরও তথ্যের জন্য অপেক্ষা করছি।
কুয়েতে ভারতীয় দূতাবাস একটি হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে। কুয়েতে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত বলেছেন, ‘আজকের অগ্নিকাণ্ডে আহত ৩০ জনেরও বেশি ভারতীয় শ্রমিককে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
ভারতীয়রা কুয়েতের মোট জনসংখ্যার ২১ শতাংশ (১০ লাখ) এবং জাতীয় কর্মশক্তির ৩০ শতাংশ (প্রায় ৯ লাখ)।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা বরাত দিয়ে জানিয়েছে, যে ভবনটিতে আগুন লেগেছে সেটি আবাসন শ্রমিকদের বসবাসের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল। ভবনটিতে বহু শ্রমিক ছিলেন। বেশ কয়েক জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, আগুনের ধোঁয়ায় শ্বাসনালি পুড়ে যাওয়া ও শ্বাসরুদ্ধ হয়ে অনেকের মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে কুয়েতের জনকল্যাণ ও পৌর মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ড. নুরা আল মাশান কুয়েত সিটির আল আহমাদি পৌর প্রশাসকদের সাময়িক অব্যাহতি দিয়েছেন। মন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেছেন, পৌর কর্তৃপক্ষকে এ ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকবেন। আর বরখাস্তকৃত প্রশাসকদের স্থলে অন্য শাখার প্রশাসকদের বসানো হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে ২০০৯ সালে এক কুয়েতি নারী স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করায় প্রতিশোধ নিতে বিয়ের পার্টির এক তাঁবুতে আগুন লাগিয়ে দেন। এতে ৫৭ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন। নুসরা আল–এনেজি নামে ওই নারী তাঁবুতে পেট্রল ছুড়ে জ্বালিয়ে দিয়েছিলেন। দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় ২০১৭ সালে তাঁর মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
কুয়েতে অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ৪৯ জন হয়েছে। এর মধ্যে ৪০ জনই ভারতীয়। দেশটির মাঙ্গাফ শহরে আজ বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ৬টার দিকে একটি আবাসিক ভবনে আগুন লাগে। কুয়েতের কর্মকর্তারা বলেছেন, আরও ৪০ জনের বেশি আহতকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সংবাদমাধ্যম কুয়েত টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। কুয়েতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেছেন, ছয় তলা ওই ভবনে মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানির সংখ্যা ৪৯–এ পৌঁছেছে। ভবনের মালিক যদি কোনো আইনের লঙ্ঘন করে থাকেন তাহলে সে ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অপরাধ বিভাগের কর্মকর্তারা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে নিহতদের মধ্যে ৪০ জন ভারতীয় নাগরিক বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আজ বুধবার ভোরে ছয়তলা ভবনের একটি রান্নাঘর থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। ভবনটিতে প্রায় ১৬০ জন লোক বাস করতেন, তাঁরা একই কোম্পানির শ্রমিক। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগুন থেকে বাঁচতে ভবনের পঞ্চম তলা থেকে কয়েকজন লাফ দিয়ে মারা যান।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এ ঘটনায় শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন। এক বিবৃতিতে বলেছেন, কুয়েত সিটিতে অগ্নিকাণ্ডের খবরে আমি গভীরভাবে মর্মাহত। সেখানে ৪০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে এবং ৫০ জনের বেশি মানুষকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা গেছে। আমাদের রাষ্ট্রদূত ক্যাম্পে গেছেন। আমরা আরও তথ্যের জন্য অপেক্ষা করছি।
কুয়েতে ভারতীয় দূতাবাস একটি হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে। কুয়েতে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত বলেছেন, ‘আজকের অগ্নিকাণ্ডে আহত ৩০ জনেরও বেশি ভারতীয় শ্রমিককে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
ভারতীয়রা কুয়েতের মোট জনসংখ্যার ২১ শতাংশ (১০ লাখ) এবং জাতীয় কর্মশক্তির ৩০ শতাংশ (প্রায় ৯ লাখ)।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা বরাত দিয়ে জানিয়েছে, যে ভবনটিতে আগুন লেগেছে সেটি আবাসন শ্রমিকদের বসবাসের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল। ভবনটিতে বহু শ্রমিক ছিলেন। বেশ কয়েক জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, আগুনের ধোঁয়ায় শ্বাসনালি পুড়ে যাওয়া ও শ্বাসরুদ্ধ হয়ে অনেকের মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে কুয়েতের জনকল্যাণ ও পৌর মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ড. নুরা আল মাশান কুয়েত সিটির আল আহমাদি পৌর প্রশাসকদের সাময়িক অব্যাহতি দিয়েছেন। মন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেছেন, পৌর কর্তৃপক্ষকে এ ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকবেন। আর বরখাস্তকৃত প্রশাসকদের স্থলে অন্য শাখার প্রশাসকদের বসানো হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে ২০০৯ সালে এক কুয়েতি নারী স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করায় প্রতিশোধ নিতে বিয়ের পার্টির এক তাঁবুতে আগুন লাগিয়ে দেন। এতে ৫৭ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন। নুসরা আল–এনেজি নামে ওই নারী তাঁবুতে পেট্রল ছুড়ে জ্বালিয়ে দিয়েছিলেন। দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় ২০১৭ সালে তাঁর মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৩৫ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৪৩ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
১ ঘণ্টা আগে