অনলাইন ডেস্ক
চলে যাও! চলে যাও! চলে যাও! টেলিগ্রাম ভিডিওতে উচ্চকিত কণ্ঠে চলছে এ স্লোগান। কখনো বা সুরে সুরে। বার্তা খুবই স্পষ্ট। আর তা হচ্ছে, ‘হামাসের সবাই হটো।’
গাজার রাস্তায় রাস্তায় আগের চেয়েও অনেক বেশি ফিলিস্তিনি প্রকাশ্যেই ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে, যে গোষ্ঠীটি প্রায় ২০ বছর শাসন করে আসছে গাজা।
ছোট্ট, দরিদ্র ভূখণ্ড গাজাকে ৭০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে সবচেয়ে বাজে সংকটে ফেলে দেওয়ার জন্য অনেকেই হামাসকে দায়ী করছেন। গাজার ধ্বংস হয়ে যাওয়া রাস্তায় আরেক দল বিক্ষোভকারী ‘হামাস জঞ্জাল’—এ বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার ডাক দিয়েছে।
গাজায় হামাসের সমালোচক এক সাবেক রাজবন্দী ও আইনজীবী মোমেন আল-নাতুর বলেন, গাজার পরিস্থিতিতে বিশ্ব ধোঁকা খাচ্ছে। তাঁর কথায়, বিশ্ব মনে করছে গাজা মানেই হামাস, আর হামাস মানেই গাজা। আমরা হামাসকে বেছে নেইনি। অথচ হামাস এখন গাজা শাসন করতে বদ্ধপরিকর এবং তারা তাদের সঙ্গে আমাদের ভাগ্যও বেঁধে নিয়েছে। হামাসকে অবশ্যই সরে যেতে হবে।’
গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে কথা বলাও বিপজ্জনক। হামাস কখনোই ভিন্নমত সহ্য করেনি। এ পরিস্থিতির মধ্যে মোমেন আল-নাতুর ছিলেন নির্ভীক।
গত মার্চের শেষ দিকে দ্য ওয়াশিংটন পোস্টে একটি কলামে মোমেন আল-নাতুর লেখেন, হামাসকে সমর্থন দেওয়া মানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা নয়; বরং ফিলিস্তিনিদের মৃত্যুকেই সমর্থন করা।
বিবিসি জেরুজালেমের এক সাংবাদিক মোমেনকে জিজ্ঞেস করেন, এভাবে কথা বলা বিপজ্জনক নয় কি? এ প্রশ্নের জবাবে মোমেন নির্দ্বিধায় বলেন, ‘আমাদের ঝুঁকি নিয়েই কথা বলতে হয়।’
মোমেন জানান, এখন তাঁর বয়স ৩০। আর বয়স যখন ১১ ছিল তখন হামাস গাজার শাসনভার নিয়েছিল। কিন্তু তাঁর জীবনে কী হয়েছে? তাঁর জীবনটা কেবল যুদ্ধ আর বাড়তে থাকা সহিংসতার মধ্য দিয়েই নষ্ট হয়েছে। লাভের লাভ কিছুই হয়নি।
হামাস রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীকে সহিংস পন্থায় হটিয়ে ২০০৭ সালে গাজার শাসনক্ষমতা নেওয়ার পর থেকে ইসরায়েলের সঙ্গে তিনটি বড় যুদ্ধ এবং দুটো ছোটখাটো সংঘাত হয়েছে।
মোমেন বলেন, ‘হামাসের দমনপীড়নের পরও তাদের বিরুদ্ধে আমাদের আওয়াজ তোলাটা মানবতার দাবি।’
হামাস ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে ব্যস্ত থাকার মধ্যেও তাদের সমালোচকদের শাস্তি দিতে পিছপা হচ্ছে না। গত মার্চের শেষ দিকে হামাসের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার কারণে এই গোষ্ঠীটি উদয় আল-রুবাই নামের এক ফিলিস্তিনিকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।
সশস্ত্র বন্দুকধারীরা রুবাইকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল। পরে তাঁর লাশ পাওয়া যায়। রুবাইয়ের পরিবার এই মৃত্যুর জন্য হামাসকে দায়ী করেছে এবং ন্যায়বিচার চেয়েছে।
রুবাইয়ের শেষকৃত্যে বেশ কিছু ফিলিস্তিনি এ হত্যাকাণ্ডের বদলা নেওয়া এবং হামাসকে গাজা থেকে সরে যাওয়ার দাবি তোলে। এর আগে, গত গ্রীষ্মে হামাসের বিরুদ্ধে কথা বলে রুবাইয়ের মতো প্রায় একই ভাগ্যবরণ করেছিলেন আমিন আবেদ নামের আরেক ফিলিস্তিনি।
মুখোশ পরা বন্দুকধারীরা তাঁকে পিটিয়ে অচেতন করে। শরীরের হাড় ভেঙে দেয়, এমনকি কিডনিও ক্ষতিগ্রস্ত করে। আবেদ কোনোভাবে প্রাণে বাঁচলেও তাঁকে বিদেশে চিকিৎসা নিতে হয়েছিল।
এখন আবেদ দুবাইয়ে থাকেন। এখনো তিনি হামাসের বিরুদ্ধে সোচ্চার। তাঁর বিশ্বাস, হামাসের কর্তৃত্ব খর্ব হয়ে গেছে। তাদের ক্ষমতা শেষ হয়ে আসছে।
আবেদ বলেন, হামাস মানুষজনকে আতঙ্কে রাখতে অধিকারকর্মী, নিরীহ মানুষদের পেটায়, হত্যা করে। তবে এখন আর আগের সে দিন নেই।
গত মাসে গাজায় যুদ্ধবিরতি ভেঙে পড়ার পর থেকে ইসরায়েলের অবিরাম হামলায় হামাসের বন্দুকধারীরা এখন আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গেছে। আর গাজাবাসীরা আবার যুদ্ধের বিভীষিকার মধ্যে পড়ে গেছে।
সম্প্রতি গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে যে বিক্ষোভ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে, তা থেকে বোঝা যায় সেখানে ইসরায়েলের লাগাতার বোমা হামলায় কোণঠাসা হয়ে পড়া সাধারণ মানুষেরা এখন আর হামাসের ভয়ে ভীত নন।
গাজার উত্তরাঞ্চলের বেইত লাহিয়ায় ইদানীং হামাসের বিরুদ্ধে সবচেয়ে জোরাল বিরোধিতা দেখা গেছে। সেখানে কয়েকটি ঘটনায় স্থানীয় মানুষেরা তাদের লোকালয়ের মধ্য থেকে হামাস যোদ্ধাদেরকে সামরিক অভিযান চালাতে দেয়নি।
এমনই একটি ঘটনার বর্ণনায় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ১৩ এপ্রিলে হামাসের এক যোদ্ধা বেইত লাহিয়ার এক বয়স্ক মানুষ জামান আল-মাজনানের বাড়িতে ঢুকে সেখান থেকে রকেট ছুড়তে চেয়েছিল; কিন্তু তা করতে দেননি সেই বৃদ্ধ।
আশপাশের আরও বাসিন্দারা তখন আল-মাজনানের পাশে এসে দাঁড়ান। এরপর বন্দুকধারীরা গুলি চালালে কয়েকজন আহত হন। তবে শেষ পর্যন্ত বন্দুকধারীদের তাড়িয়ে দেওয়া হয়।
বন্দুকধারীদের বুলেটেও প্রতিবাদী মানুষেরা ভয় পাননি। বরং বন্দুকধারীদের সামনে এগিয়ে গিয়ে বলেছিলেন, তাদের জিনিসপাতি নিয়ে চলে যেতে। প্রতিবাদকারীরা বলেছিলেন, ‘আমরা আপনাদেরকে (বন্দুকধারী) এখানে চাই না। আমরা আপনাদের অস্ত্র চাই না, যে অস্ত্র আমাদেরকে ধ্বংস, বিপর্যয় আর মৃত্যু এনে দিয়েছে।’
চলে যাও! চলে যাও! চলে যাও! টেলিগ্রাম ভিডিওতে উচ্চকিত কণ্ঠে চলছে এ স্লোগান। কখনো বা সুরে সুরে। বার্তা খুবই স্পষ্ট। আর তা হচ্ছে, ‘হামাসের সবাই হটো।’
গাজার রাস্তায় রাস্তায় আগের চেয়েও অনেক বেশি ফিলিস্তিনি প্রকাশ্যেই ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে, যে গোষ্ঠীটি প্রায় ২০ বছর শাসন করে আসছে গাজা।
ছোট্ট, দরিদ্র ভূখণ্ড গাজাকে ৭০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে সবচেয়ে বাজে সংকটে ফেলে দেওয়ার জন্য অনেকেই হামাসকে দায়ী করছেন। গাজার ধ্বংস হয়ে যাওয়া রাস্তায় আরেক দল বিক্ষোভকারী ‘হামাস জঞ্জাল’—এ বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার ডাক দিয়েছে।
গাজায় হামাসের সমালোচক এক সাবেক রাজবন্দী ও আইনজীবী মোমেন আল-নাতুর বলেন, গাজার পরিস্থিতিতে বিশ্ব ধোঁকা খাচ্ছে। তাঁর কথায়, বিশ্ব মনে করছে গাজা মানেই হামাস, আর হামাস মানেই গাজা। আমরা হামাসকে বেছে নেইনি। অথচ হামাস এখন গাজা শাসন করতে বদ্ধপরিকর এবং তারা তাদের সঙ্গে আমাদের ভাগ্যও বেঁধে নিয়েছে। হামাসকে অবশ্যই সরে যেতে হবে।’
গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে কথা বলাও বিপজ্জনক। হামাস কখনোই ভিন্নমত সহ্য করেনি। এ পরিস্থিতির মধ্যে মোমেন আল-নাতুর ছিলেন নির্ভীক।
গত মার্চের শেষ দিকে দ্য ওয়াশিংটন পোস্টে একটি কলামে মোমেন আল-নাতুর লেখেন, হামাসকে সমর্থন দেওয়া মানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা নয়; বরং ফিলিস্তিনিদের মৃত্যুকেই সমর্থন করা।
বিবিসি জেরুজালেমের এক সাংবাদিক মোমেনকে জিজ্ঞেস করেন, এভাবে কথা বলা বিপজ্জনক নয় কি? এ প্রশ্নের জবাবে মোমেন নির্দ্বিধায় বলেন, ‘আমাদের ঝুঁকি নিয়েই কথা বলতে হয়।’
মোমেন জানান, এখন তাঁর বয়স ৩০। আর বয়স যখন ১১ ছিল তখন হামাস গাজার শাসনভার নিয়েছিল। কিন্তু তাঁর জীবনে কী হয়েছে? তাঁর জীবনটা কেবল যুদ্ধ আর বাড়তে থাকা সহিংসতার মধ্য দিয়েই নষ্ট হয়েছে। লাভের লাভ কিছুই হয়নি।
হামাস রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীকে সহিংস পন্থায় হটিয়ে ২০০৭ সালে গাজার শাসনক্ষমতা নেওয়ার পর থেকে ইসরায়েলের সঙ্গে তিনটি বড় যুদ্ধ এবং দুটো ছোটখাটো সংঘাত হয়েছে।
মোমেন বলেন, ‘হামাসের দমনপীড়নের পরও তাদের বিরুদ্ধে আমাদের আওয়াজ তোলাটা মানবতার দাবি।’
হামাস ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে ব্যস্ত থাকার মধ্যেও তাদের সমালোচকদের শাস্তি দিতে পিছপা হচ্ছে না। গত মার্চের শেষ দিকে হামাসের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার কারণে এই গোষ্ঠীটি উদয় আল-রুবাই নামের এক ফিলিস্তিনিকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।
সশস্ত্র বন্দুকধারীরা রুবাইকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল। পরে তাঁর লাশ পাওয়া যায়। রুবাইয়ের পরিবার এই মৃত্যুর জন্য হামাসকে দায়ী করেছে এবং ন্যায়বিচার চেয়েছে।
রুবাইয়ের শেষকৃত্যে বেশ কিছু ফিলিস্তিনি এ হত্যাকাণ্ডের বদলা নেওয়া এবং হামাসকে গাজা থেকে সরে যাওয়ার দাবি তোলে। এর আগে, গত গ্রীষ্মে হামাসের বিরুদ্ধে কথা বলে রুবাইয়ের মতো প্রায় একই ভাগ্যবরণ করেছিলেন আমিন আবেদ নামের আরেক ফিলিস্তিনি।
মুখোশ পরা বন্দুকধারীরা তাঁকে পিটিয়ে অচেতন করে। শরীরের হাড় ভেঙে দেয়, এমনকি কিডনিও ক্ষতিগ্রস্ত করে। আবেদ কোনোভাবে প্রাণে বাঁচলেও তাঁকে বিদেশে চিকিৎসা নিতে হয়েছিল।
এখন আবেদ দুবাইয়ে থাকেন। এখনো তিনি হামাসের বিরুদ্ধে সোচ্চার। তাঁর বিশ্বাস, হামাসের কর্তৃত্ব খর্ব হয়ে গেছে। তাদের ক্ষমতা শেষ হয়ে আসছে।
আবেদ বলেন, হামাস মানুষজনকে আতঙ্কে রাখতে অধিকারকর্মী, নিরীহ মানুষদের পেটায়, হত্যা করে। তবে এখন আর আগের সে দিন নেই।
গত মাসে গাজায় যুদ্ধবিরতি ভেঙে পড়ার পর থেকে ইসরায়েলের অবিরাম হামলায় হামাসের বন্দুকধারীরা এখন আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গেছে। আর গাজাবাসীরা আবার যুদ্ধের বিভীষিকার মধ্যে পড়ে গেছে।
সম্প্রতি গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে যে বিক্ষোভ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে, তা থেকে বোঝা যায় সেখানে ইসরায়েলের লাগাতার বোমা হামলায় কোণঠাসা হয়ে পড়া সাধারণ মানুষেরা এখন আর হামাসের ভয়ে ভীত নন।
গাজার উত্তরাঞ্চলের বেইত লাহিয়ায় ইদানীং হামাসের বিরুদ্ধে সবচেয়ে জোরাল বিরোধিতা দেখা গেছে। সেখানে কয়েকটি ঘটনায় স্থানীয় মানুষেরা তাদের লোকালয়ের মধ্য থেকে হামাস যোদ্ধাদেরকে সামরিক অভিযান চালাতে দেয়নি।
এমনই একটি ঘটনার বর্ণনায় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ১৩ এপ্রিলে হামাসের এক যোদ্ধা বেইত লাহিয়ার এক বয়স্ক মানুষ জামান আল-মাজনানের বাড়িতে ঢুকে সেখান থেকে রকেট ছুড়তে চেয়েছিল; কিন্তু তা করতে দেননি সেই বৃদ্ধ।
আশপাশের আরও বাসিন্দারা তখন আল-মাজনানের পাশে এসে দাঁড়ান। এরপর বন্দুকধারীরা গুলি চালালে কয়েকজন আহত হন। তবে শেষ পর্যন্ত বন্দুকধারীদের তাড়িয়ে দেওয়া হয়।
বন্দুকধারীদের বুলেটেও প্রতিবাদী মানুষেরা ভয় পাননি। বরং বন্দুকধারীদের সামনে এগিয়ে গিয়ে বলেছিলেন, তাদের জিনিসপাতি নিয়ে চলে যেতে। প্রতিবাদকারীরা বলেছিলেন, ‘আমরা আপনাদেরকে (বন্দুকধারী) এখানে চাই না। আমরা আপনাদের অস্ত্র চাই না, যে অস্ত্র আমাদেরকে ধ্বংস, বিপর্যয় আর মৃত্যু এনে দিয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৬ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১৯ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে