গত প্রায় ৭ মাস ধরে গাজায় চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময়কালে হামাস একবারও ইসরায়েলের অভ্যন্তরে হামলা চালায়নি। তবে সর্বশেষ গতকাল রোববার ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীটি ইসরায়েলের কারাম আবু সালেমের একটি সীমান্ত ফাঁড়িতে হামলা চালায়। এই হামলায় ৩ সেনা নিহত ও ১১ জন আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী (আইডিএফ)।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইডিএফ জানিয়েছে—হামাসের হামলায় স্টাফ সার্জেন্ট পদমর্যাদার ৩ জন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন—জিভাতি ব্রিগেডের রুবেন মার্ক মোর্দোশাই অ্যাসুলিন (১৯), আইদো তেস্তা (১৯) এবং নাহাল ব্রিগেডের তাল শাভিত (২১)।
এই তিনজনসহ গত বছরে ৭ অক্টোবরে ইসরায়েলের সীমান্তে হামাসের হামলায় সব মিলিয়ে ২৬৬ জন ইসরায়েলি সেনা নিহত হলো। আইডিএফ জানিয়েছে, সব মিলিয়ে ১১ জন সেনা আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে ৯৩১ তম ব্যাটালিয়নের দুজন ও সেকেদ ব্যাটালিয়নের একজনে অবস্থা গুরুতর।
এদিকে, লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিন হামাসের অভ্যন্তরীণ একটি সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে—হামাসই এই হামলা চালিয়েছে। হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-ক্বাসাম ব্রিগেডও এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। আল-ক্বাসাম ব্রিগেড জানিয়েছে, তাঁরা কারাম আবু সালেমের একটি ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে ১১৪ মিলিমিটার স্বল্পপাল্লার রাজুম ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে এই হামলা চালিয়েছে।
তবে আল-ক্বাসাম ব্রিগেডে জানায়নি ঠিক কতগুলো ক্ষেপণাস্ত্র তাঁরা ইসরায়েলে নিক্ষেপ করেছে। তবে আইডিএফ জানিয়েছে, হামাস অন্তত ১১টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। এর এই রকেটগুলো নিক্ষেপ করা হয়েছে রাফাহ থেকে। হামলার পরপরই কারাম আবু সালেম সীমান্ত ক্রসিং বন্ধ করে দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, কারাম আবু সালেমের যে স্থানে হামলা চালানো হয়েছে সেখানে মূলত ইসরায়েলি সেনারা সামরিক সরঞ্জাম ও রসদ পাহারা দিচ্ছিলেন। এসব সরঞ্জাম ও রসদ সেখানে জমা করা হয়েছে মূলত রাফাহে সম্ভাব্য অভিযানের সময় ব্যবহারের জন্য। হামাসের হামলায় সেসব সরঞ্জাম বা রসদের কোনো ক্ষতি হয়েছে কি না তা জানা যায়নি।
গত প্রায় ৭ মাস ধরে গাজায় চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময়কালে হামাস একবারও ইসরায়েলের অভ্যন্তরে হামলা চালায়নি। তবে সর্বশেষ গতকাল রোববার ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীটি ইসরায়েলের কারাম আবু সালেমের একটি সীমান্ত ফাঁড়িতে হামলা চালায়। এই হামলায় ৩ সেনা নিহত ও ১১ জন আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী (আইডিএফ)।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইডিএফ জানিয়েছে—হামাসের হামলায় স্টাফ সার্জেন্ট পদমর্যাদার ৩ জন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন—জিভাতি ব্রিগেডের রুবেন মার্ক মোর্দোশাই অ্যাসুলিন (১৯), আইদো তেস্তা (১৯) এবং নাহাল ব্রিগেডের তাল শাভিত (২১)।
এই তিনজনসহ গত বছরে ৭ অক্টোবরে ইসরায়েলের সীমান্তে হামাসের হামলায় সব মিলিয়ে ২৬৬ জন ইসরায়েলি সেনা নিহত হলো। আইডিএফ জানিয়েছে, সব মিলিয়ে ১১ জন সেনা আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে ৯৩১ তম ব্যাটালিয়নের দুজন ও সেকেদ ব্যাটালিয়নের একজনে অবস্থা গুরুতর।
এদিকে, লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিন হামাসের অভ্যন্তরীণ একটি সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে—হামাসই এই হামলা চালিয়েছে। হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-ক্বাসাম ব্রিগেডও এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। আল-ক্বাসাম ব্রিগেড জানিয়েছে, তাঁরা কারাম আবু সালেমের একটি ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে ১১৪ মিলিমিটার স্বল্পপাল্লার রাজুম ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে এই হামলা চালিয়েছে।
তবে আল-ক্বাসাম ব্রিগেডে জানায়নি ঠিক কতগুলো ক্ষেপণাস্ত্র তাঁরা ইসরায়েলে নিক্ষেপ করেছে। তবে আইডিএফ জানিয়েছে, হামাস অন্তত ১১টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। এর এই রকেটগুলো নিক্ষেপ করা হয়েছে রাফাহ থেকে। হামলার পরপরই কারাম আবু সালেম সীমান্ত ক্রসিং বন্ধ করে দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, কারাম আবু সালেমের যে স্থানে হামলা চালানো হয়েছে সেখানে মূলত ইসরায়েলি সেনারা সামরিক সরঞ্জাম ও রসদ পাহারা দিচ্ছিলেন। এসব সরঞ্জাম ও রসদ সেখানে জমা করা হয়েছে মূলত রাফাহে সম্ভাব্য অভিযানের সময় ব্যবহারের জন্য। হামাসের হামলায় সেসব সরঞ্জাম বা রসদের কোনো ক্ষতি হয়েছে কি না তা জানা যায়নি।
কাতারের সৌক ওয়াকিফে চলমান ‘বাংলাদেশি আম উৎসব’ (আল-হামবা প্রদর্শনী) শুরু হওয়ার পর থেকেই বেশ সাড়া ফেলেছে। তিন দিনেই এই উৎসবে ২৯ টনের বেশি আম বিক্রি হয়েছে। একই সময়ে ৩১ হাজার ৭০০ জন দর্শনার্থী সৌক ওয়াকিফে ভিড় করেছেন বাংলাদেশের আমের স্বাদ নিতে।
৪৪ মিনিট আগেচলমান হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধে অপুষ্টিতে ভুগে নিহত হয়েছে অন্তত ৬৬ শিশু। গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে হামাস নিয়ন্ত্রিত সরকারের মিডিয়া অফিস। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেতিনি ঘটনার জন্য আংশিকভাবে হলেও ভুক্তভোগী নারীকেই দায়ী করেছেন। তিনি বলেছেন, মেয়েটি যদি প্রথমে ঘটনাস্থলে না যেত, তাহলে এই ঘটনা ঘটত না।
১১ ঘণ্টা আগেসরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ থেকে ২০২৫ সালের ২০ জুনের মধ্যে নিহত মোট মাওবাদীর মধ্যে প্রায় ১০ শতাংশ নারী মাওবাদী রয়েছেন। ২০০১ সালের পর এটিই সর্বোচ্চ নারী নকশাল হতাহতের সংখ্যা। এ ছাড়া শুধু ২০২৫ সালে ১৯৯ জন মাওবাদী সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে, যা বামপন্থী চরমপন্থার ওপর একটি বড় আঘাত বলে বিবেচিত হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে