ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধ নিয়ে ব্যাপক বিক্ষোভ থেকে আঞ্চলিক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় অবিলম্বে নাগরিকদের মিসর ও জর্ডান ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল। আজ শনিবার দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের এক বিবৃতিতে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়। তাতে এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশগুলোতে ভ্রমণও এড়িয়ে চলতে বলা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ মিসর (সিনাইসহ) এবং জর্ডানের ইসরায়েলি নাগরিকদের ভ্রমণ সতর্কতাকে লেভেল ৪-এ (সর্বোচ্চ হুমকি) উন্নীত করেছে। এই দেশগুলোতে ভ্রমণ না করা এবং সেখানে অবস্থানকারীদের অবিলম্বে ইসরায়েলে ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
মরক্কোর জন্য ‘৩’ নম্বর সতর্কতা জারি করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যুদ্ধ থামা পর্যন্ত জরুরি প্রয়োজন ব্যতীত মরক্কোয় ভ্রমণের কোনো প্রয়োজন নেই।’
ইসরায়েলের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, গাজা–ইসরায়েল চলমান যুদ্ধে ক্ষুব্ধরা ইসরায়েলের ভ্রমণকারীদের টার্গেট করতে পারে–শঙ্কা থেকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলিদের অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দিয়েছে।
গত দুই সপ্তাহ ধরে বিমান হামলা চালানোর পর এখন গাজার মূল ভূমিতে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। ইসরায়েলের এ হামলায় এখন পর্যন্ত ৪১০০ এর ও অধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। ইসরায়েলেও নিহতের সংখ্যা প্রায় ১৪০০।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘চলমান এ যুদ্ধের কারণে গত কয়েক দিনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মধ্যপ্রাচ্যের আরব দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশে উল্লেখযোগ্য তৎপরতা দেখা দিয়েছে। দেশগুলোতে ইসরায়েলি এবং ইহুদিদের বিরুদ্ধে বৈরিতা এবং সহিংসতা দেখা দিয়েছে।’
নিরাপত্তার স্বার্থে তুরস্ক থেকে সব কূটনীতিকদের দেশে ফেরত আসার আহ্বান জানানোর পরই এ নির্দেশনা দিল ইসরায়েল। এর আগে নাগরিকদের তুরস্ক থেকে ফেরত আসার আহ্বান জানিয়েছিল ইসরায়েল।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইনসহ অন্যান্য আরব দেশে অবস্থান করা থেকেও বিরত থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলিদের মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া এবং মালদ্বীপের মতো দেশগুলোতে ভ্রমণ না করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়ে হামাস যোদ্ধারা। হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এখনো অনেকে হামাসের কাছে বন্দী আছে।
ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান ও স্থল, এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল।
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধ নিয়ে ব্যাপক বিক্ষোভ থেকে আঞ্চলিক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় অবিলম্বে নাগরিকদের মিসর ও জর্ডান ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল। আজ শনিবার দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের এক বিবৃতিতে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়। তাতে এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশগুলোতে ভ্রমণও এড়িয়ে চলতে বলা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ মিসর (সিনাইসহ) এবং জর্ডানের ইসরায়েলি নাগরিকদের ভ্রমণ সতর্কতাকে লেভেল ৪-এ (সর্বোচ্চ হুমকি) উন্নীত করেছে। এই দেশগুলোতে ভ্রমণ না করা এবং সেখানে অবস্থানকারীদের অবিলম্বে ইসরায়েলে ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
মরক্কোর জন্য ‘৩’ নম্বর সতর্কতা জারি করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যুদ্ধ থামা পর্যন্ত জরুরি প্রয়োজন ব্যতীত মরক্কোয় ভ্রমণের কোনো প্রয়োজন নেই।’
ইসরায়েলের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, গাজা–ইসরায়েল চলমান যুদ্ধে ক্ষুব্ধরা ইসরায়েলের ভ্রমণকারীদের টার্গেট করতে পারে–শঙ্কা থেকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলিদের অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দিয়েছে।
গত দুই সপ্তাহ ধরে বিমান হামলা চালানোর পর এখন গাজার মূল ভূমিতে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল। ইসরায়েলের এ হামলায় এখন পর্যন্ত ৪১০০ এর ও অধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। ইসরায়েলেও নিহতের সংখ্যা প্রায় ১৪০০।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘চলমান এ যুদ্ধের কারণে গত কয়েক দিনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মধ্যপ্রাচ্যের আরব দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশে উল্লেখযোগ্য তৎপরতা দেখা দিয়েছে। দেশগুলোতে ইসরায়েলি এবং ইহুদিদের বিরুদ্ধে বৈরিতা এবং সহিংসতা দেখা দিয়েছে।’
নিরাপত্তার স্বার্থে তুরস্ক থেকে সব কূটনীতিকদের দেশে ফেরত আসার আহ্বান জানানোর পরই এ নির্দেশনা দিল ইসরায়েল। এর আগে নাগরিকদের তুরস্ক থেকে ফেরত আসার আহ্বান জানিয়েছিল ইসরায়েল।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইনসহ অন্যান্য আরব দেশে অবস্থান করা থেকেও বিরত থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলিদের মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া এবং মালদ্বীপের মতো দেশগুলোতে ভ্রমণ না করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়ে হামাস যোদ্ধারা। হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এখনো অনেকে হামাসের কাছে বন্দী আছে।
ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান ও স্থল, এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে