গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের এক বছর পূর্ণ হয়েছে। মারণাস্ত্রের ব্যবহারে ইসরায়েল অঞ্চলটিতে প্রায় ৪২ হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটির হামলায় এই সময়ে আহত হয়েছে প্রায় ৯৭ হাজার ফিলিস্তিনি। হামলায় গাজার পুরো অবকাঠামোই বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। তবে ইসরায়েলি হামলা এই ধ্বংসস্তূপ গাজার বাতাসে রেখে গেছে এক নীরব মৃত্যুর বীজ বা মৃত্যুর পরোয়ানা ‘অ্যাসবেস্টস’।
এই খনিজটি এমনি স্বাভাবিক অবস্থায় মানুষের জন্য খুব একটা ক্ষতিকর না। কিন্তু এটি যখন ছোট্ট কণার আকারে বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে তখন তা মানুষের জন্য ক্যানসারের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। ইসরায়েলি হামলায় গাজার প্রতিটি ইঞ্চিতে এই অ্যাসবেস্টস অবমুক্ত করেছে। এত বেশি অ্যাসবেস্টস অবমুক্ত হয়েছে যে, তা আগামী কয়েক দশক গাজার বাতাসে থেকে যাবে। এ কারণেই এটি গাজাবাসীর জন্য মৃত্যুর পরোয়ানা হিসেবে হাজির হয়েছে।
জাতিসংঘের অনুমান, গাজায় ইসরায়েলি বোমা হামলার কারণে যে ধ্বংসাবশেষের সৃষ্টি হয়েছে তার মধ্যে অন্তত ৮ লাখ টন অবশেষ অ্যাসবেস্টস দ্বারা দূষিত। শীর্ষস্থানীয় অ্যাসবেস্টস বিশেষজ্ঞ রজার উইলি আল-জাজিরাকে বলেছেন, এটি গাজায় আটকে পড়া ফিলিস্তিনিদের জন্য এটি ‘মৃত্যু পরোয়ানা’।
রজার উইলি বলেন, ২০০১ সালে সেপ্টেম্বরের ১১ তারিখে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে যে হামলা হয়েছিল তাতে অনেকে বেঁচে গেলেও পরবর্তী সময়ে অ্যাসবেস্টস দূষণের কারণে ধীরে ধীরে মারা গেছেন।
ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার হেলথ প্রোগ্রামের তথ্য অনুসারে, ১১ সেপ্টেম্বর মারা যান ২ হাজার ৯৭৪ জন। কিন্তু এরপর অ্যাসবেস্টস ও অন্যান্য দূষণ সংক্রান্ত কারণে মারা যান আরও ৪ হাজার ৩৪৩ জন; যাদের সবাই এই হামলা থেকে বেঁচে গিয়েছিলেন।
মারসি বোর্ডারস নামে এক ভদ্রমহিলা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে হামলার সময় সেটির খুব কাছাকাছি ছিলেন। হামলার পর তাঁর সারা শরীর ধুলোয় ঢেকে যায়। ধুলো ধূসরিত তাঁর একটি ছবি বেশ আলোচিতও হয়েছিল। বোর্ডারস ২০১৫ সালে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তাঁর শরীরে অ্যাসবেস্টসের উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছিল।
রজার উইলি বলেন, ‘বাতাসে অ্যাসবেস্টসের ঘনত্ব...অত্যন্ত বেশি হবে এবং এর ফলে নিশ্চিতভাবে মেসোথেলিওমা দেখা দেবে মানুষের মধ্যে।’ মেসোথেলিওমা এমন এক ধরনের ক্যানসার যার ফলে সাধারণত ফুসফুস বা পাকস্থলীর চারপাশে আস্তরণে সৃষ্টি হয়। তিনি জানান, অ্যাসবেস্টসের কারণে ফুসফুস, স্বরযন্ত্র এবং ডিম্বাশয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন ক্যানসার হতে পারে।
বিদ্যুৎ কু-পরিবাহী ও আগুনরোধী গুণাবলির কারণে গত শতকের ৮০—এর দশক শেষ পর্যন্ত অ্যাসবেস্টস ব্যাপকভাবে নির্মাণকাজে ব্যবহৃত হতো। পরে চলতি শতকের দ্বিতীয় দশকে ইসরায়েলসহ বিশ্বব্যাপী উন্নত দেশগুলো এটি নিষিদ্ধ করতে শুরু করে। ২০১১ সালে ইসরায়েল ভবন নির্মাণে অ্যাসবেস্টসের ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করে। কিন্তু তাদের ফেলা বোমার কারণে গাজার অবকাঠামো থেকে বিপুল পরিমাণ অ্যাসবেস্টস অবমুক্ত হয়েছে।
জাতিসংঘের এনভায়রনমেন্ট প্রোগ্রাম (ইউএনইপি) আল-জাজিরাকে জানিয়েছে, অবরুদ্ধ ছিটমহলে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই ইসরায়েল নিয়মিতভাবে গাজার শরণার্থীশিবিরগুলোতে বোমাবর্ষণ করেছে যার ফলে পুরোনো ভবন, বিভিন্ন অস্থায়ী শেডের ধ্বংসস্তূপে অ্যাসবেস্টস পাওয়া গেছে।
এখন প্রশ্ন হলো—এই অ্যাসবেস্টস থেকে মুক্তি পাওয়ার কোনো উপায় আছে কি? সোজা কথায় বললে খুব একটা নেই। এ বিষয়ে রজার উইলি বলেন, যদি বাতাসে অ্যাসবেস্টস মিশে যায়, তাহলে আপনার একটাই করণীয়। গাড়িতে উঠে পড়ুন, দরজা-জানালা বন্ধ করে যত দূরে যাওয়া সম্ভব চলে যান।
কিন্তু মাত্র ৩৬৫ কিলোমিটার এলাকায় আবদ্ধ ২৩ লাখ গাজাবাসীর জন্য এটি কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এই ২৩ লাখ মানুষের মাত্র ১১ শতাংশ নিরাপদে থাকতে পারবেন। তবে হয়তো গাজাকে পরিচ্ছন্ন করতে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ অঞ্চলটির মানুষকে কিছুটা স্বস্তি দিতে পারে। কিন্তু সেই পরিচ্ছন্নতা কাজ পরিচালনা করতে হবে প্রশিক্ষিত লোকদের দিয়ে। উইলি বলছেন, তাতেও কয়েক বছর লেগে যাবে।
রজার উইলি বলেন, ‘অ্যাসবেস্টস গাজার মাটিতে, বাতাসে মিশে গেছে। মানুষ সেই মাটিতেই হাঁটছে, বাতাসে শ্বাস নিচ্ছে। অঞ্চলটি পুরোপুরি যথাযথভাবে পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত পরিস্থিতি কোনোভাবেই ভালো হবে না।’
যুক্তরাজ্যে মেসোথেলিওমা নিয়ে কাজ করা দাতব্য প্রতিষ্ঠান মেসোথেলিওমা ইউকের প্রধান নির্বাহী লিজ ডারলিসন বলেছেন, আমরা যদি সহজ কথায় বলি, তাহলে বলতে হয়—অ্যাসবেস্টসের কোনো নিরাপদ মাত্রা বলে কিছু নেই। গাজা বসবাসের আর উপযোগী নয় ইঙ্গিত দিয়ে তিনি বলেন, ‘এখন আপনার একটাই কাজ করার আছে—সেটি হলো মাথার খুলি ও দুটি লম্বা হাড় দিয়ে ক্রস তৈরি করে বিপৎসংকেত দেওয়া, যে এখানে প্রবেশ নিষেধ।’
গাজাবাসী ভবিষ্যৎ নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে ডারলিসন বলেন, তিনি গাজায় বিস্ফোরণের ধোঁয়া দেখার বিষয় সহ্য করতে পারেন না। তিনি বলেন, ‘এটা হৃদয়বিদারক বিষয় যে এই যুদ্ধের ফলাফল বহু বছর ধরে চলতে থাকবে।’
আল-জাজিরা থেকে সংক্ষেপে অনুবাদ করেছেন আব্দুর রহমান
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের এক বছর পূর্ণ হয়েছে। মারণাস্ত্রের ব্যবহারে ইসরায়েল অঞ্চলটিতে প্রায় ৪২ হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটির হামলায় এই সময়ে আহত হয়েছে প্রায় ৯৭ হাজার ফিলিস্তিনি। হামলায় গাজার পুরো অবকাঠামোই বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। তবে ইসরায়েলি হামলা এই ধ্বংসস্তূপ গাজার বাতাসে রেখে গেছে এক নীরব মৃত্যুর বীজ বা মৃত্যুর পরোয়ানা ‘অ্যাসবেস্টস’।
এই খনিজটি এমনি স্বাভাবিক অবস্থায় মানুষের জন্য খুব একটা ক্ষতিকর না। কিন্তু এটি যখন ছোট্ট কণার আকারে বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে তখন তা মানুষের জন্য ক্যানসারের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। ইসরায়েলি হামলায় গাজার প্রতিটি ইঞ্চিতে এই অ্যাসবেস্টস অবমুক্ত করেছে। এত বেশি অ্যাসবেস্টস অবমুক্ত হয়েছে যে, তা আগামী কয়েক দশক গাজার বাতাসে থেকে যাবে। এ কারণেই এটি গাজাবাসীর জন্য মৃত্যুর পরোয়ানা হিসেবে হাজির হয়েছে।
জাতিসংঘের অনুমান, গাজায় ইসরায়েলি বোমা হামলার কারণে যে ধ্বংসাবশেষের সৃষ্টি হয়েছে তার মধ্যে অন্তত ৮ লাখ টন অবশেষ অ্যাসবেস্টস দ্বারা দূষিত। শীর্ষস্থানীয় অ্যাসবেস্টস বিশেষজ্ঞ রজার উইলি আল-জাজিরাকে বলেছেন, এটি গাজায় আটকে পড়া ফিলিস্তিনিদের জন্য এটি ‘মৃত্যু পরোয়ানা’।
রজার উইলি বলেন, ২০০১ সালে সেপ্টেম্বরের ১১ তারিখে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে যে হামলা হয়েছিল তাতে অনেকে বেঁচে গেলেও পরবর্তী সময়ে অ্যাসবেস্টস দূষণের কারণে ধীরে ধীরে মারা গেছেন।
ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার হেলথ প্রোগ্রামের তথ্য অনুসারে, ১১ সেপ্টেম্বর মারা যান ২ হাজার ৯৭৪ জন। কিন্তু এরপর অ্যাসবেস্টস ও অন্যান্য দূষণ সংক্রান্ত কারণে মারা যান আরও ৪ হাজার ৩৪৩ জন; যাদের সবাই এই হামলা থেকে বেঁচে গিয়েছিলেন।
মারসি বোর্ডারস নামে এক ভদ্রমহিলা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে হামলার সময় সেটির খুব কাছাকাছি ছিলেন। হামলার পর তাঁর সারা শরীর ধুলোয় ঢেকে যায়। ধুলো ধূসরিত তাঁর একটি ছবি বেশ আলোচিতও হয়েছিল। বোর্ডারস ২০১৫ সালে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তাঁর শরীরে অ্যাসবেস্টসের উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছিল।
রজার উইলি বলেন, ‘বাতাসে অ্যাসবেস্টসের ঘনত্ব...অত্যন্ত বেশি হবে এবং এর ফলে নিশ্চিতভাবে মেসোথেলিওমা দেখা দেবে মানুষের মধ্যে।’ মেসোথেলিওমা এমন এক ধরনের ক্যানসার যার ফলে সাধারণত ফুসফুস বা পাকস্থলীর চারপাশে আস্তরণে সৃষ্টি হয়। তিনি জানান, অ্যাসবেস্টসের কারণে ফুসফুস, স্বরযন্ত্র এবং ডিম্বাশয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন ক্যানসার হতে পারে।
বিদ্যুৎ কু-পরিবাহী ও আগুনরোধী গুণাবলির কারণে গত শতকের ৮০—এর দশক শেষ পর্যন্ত অ্যাসবেস্টস ব্যাপকভাবে নির্মাণকাজে ব্যবহৃত হতো। পরে চলতি শতকের দ্বিতীয় দশকে ইসরায়েলসহ বিশ্বব্যাপী উন্নত দেশগুলো এটি নিষিদ্ধ করতে শুরু করে। ২০১১ সালে ইসরায়েল ভবন নির্মাণে অ্যাসবেস্টসের ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করে। কিন্তু তাদের ফেলা বোমার কারণে গাজার অবকাঠামো থেকে বিপুল পরিমাণ অ্যাসবেস্টস অবমুক্ত হয়েছে।
জাতিসংঘের এনভায়রনমেন্ট প্রোগ্রাম (ইউএনইপি) আল-জাজিরাকে জানিয়েছে, অবরুদ্ধ ছিটমহলে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই ইসরায়েল নিয়মিতভাবে গাজার শরণার্থীশিবিরগুলোতে বোমাবর্ষণ করেছে যার ফলে পুরোনো ভবন, বিভিন্ন অস্থায়ী শেডের ধ্বংসস্তূপে অ্যাসবেস্টস পাওয়া গেছে।
এখন প্রশ্ন হলো—এই অ্যাসবেস্টস থেকে মুক্তি পাওয়ার কোনো উপায় আছে কি? সোজা কথায় বললে খুব একটা নেই। এ বিষয়ে রজার উইলি বলেন, যদি বাতাসে অ্যাসবেস্টস মিশে যায়, তাহলে আপনার একটাই করণীয়। গাড়িতে উঠে পড়ুন, দরজা-জানালা বন্ধ করে যত দূরে যাওয়া সম্ভব চলে যান।
কিন্তু মাত্র ৩৬৫ কিলোমিটার এলাকায় আবদ্ধ ২৩ লাখ গাজাবাসীর জন্য এটি কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এই ২৩ লাখ মানুষের মাত্র ১১ শতাংশ নিরাপদে থাকতে পারবেন। তবে হয়তো গাজাকে পরিচ্ছন্ন করতে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ অঞ্চলটির মানুষকে কিছুটা স্বস্তি দিতে পারে। কিন্তু সেই পরিচ্ছন্নতা কাজ পরিচালনা করতে হবে প্রশিক্ষিত লোকদের দিয়ে। উইলি বলছেন, তাতেও কয়েক বছর লেগে যাবে।
রজার উইলি বলেন, ‘অ্যাসবেস্টস গাজার মাটিতে, বাতাসে মিশে গেছে। মানুষ সেই মাটিতেই হাঁটছে, বাতাসে শ্বাস নিচ্ছে। অঞ্চলটি পুরোপুরি যথাযথভাবে পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত পরিস্থিতি কোনোভাবেই ভালো হবে না।’
যুক্তরাজ্যে মেসোথেলিওমা নিয়ে কাজ করা দাতব্য প্রতিষ্ঠান মেসোথেলিওমা ইউকের প্রধান নির্বাহী লিজ ডারলিসন বলেছেন, আমরা যদি সহজ কথায় বলি, তাহলে বলতে হয়—অ্যাসবেস্টসের কোনো নিরাপদ মাত্রা বলে কিছু নেই। গাজা বসবাসের আর উপযোগী নয় ইঙ্গিত দিয়ে তিনি বলেন, ‘এখন আপনার একটাই কাজ করার আছে—সেটি হলো মাথার খুলি ও দুটি লম্বা হাড় দিয়ে ক্রস তৈরি করে বিপৎসংকেত দেওয়া, যে এখানে প্রবেশ নিষেধ।’
গাজাবাসী ভবিষ্যৎ নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে ডারলিসন বলেন, তিনি গাজায় বিস্ফোরণের ধোঁয়া দেখার বিষয় সহ্য করতে পারেন না। তিনি বলেন, ‘এটা হৃদয়বিদারক বিষয় যে এই যুদ্ধের ফলাফল বহু বছর ধরে চলতে থাকবে।’
আল-জাজিরা থেকে সংক্ষেপে অনুবাদ করেছেন আব্দুর রহমান
গাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর লক্ষ্যে রওনা হওয়া ‘ফ্রিডম ফ্লোটিলা’ জোটের একটি জাহাজ আন্তর্জাতিক পানিসীমায় ড্রোন হামলার শিকার হয়েছে। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানিয়েছে, মাল্টার উপকূল থেকে ১৪ নটিক্যাল মাইল (প্রায় ২৫ কিলোমিটার) দূরে অবস্থান করা ওই জাহাজে দুটি ড্রোন হামলা চালানো হয়।
২৩ মিনিট আগেমিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে নয়নাভিরাম ইনয়া লেকের ধারে অবস্থিত নোবেলজয়ী নেত্রী অং সান সু চির ঐতিহাসিক উপনিবেশ আমলের বাসভবনটি। বাড়িটি বিক্রি করার জন্য টানা চতুর্থবারের মতো নিলামে তোলা হলেও কোনো ক্রেতা পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রিয়ার দানিউব নদীর উত্তরে অবস্থিত একটি পাহাড়ি গ্রামের গির্জার গুহায় শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে সংরক্ষিত একটি রহস্যময় মমি অবশেষে বিজ্ঞানের আলোয় উঠে এসেছে। ধারণা করা হতো, মমিটি ১৮ শতকের কোনো ধর্মযাজকের মরদেহ—যিনি সংক্রামক রোগে মারা গিয়েছিলেন এবং পরে কবর থেকে তুলে গির্জার গুহায় স্থানান্তর করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেভারতের বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদক প্রতিষ্ঠান আদানি পাওয়ার জানিয়েছে, বিদ্যুৎ সরবরাহ চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই বকেয়ার পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে এনেছে। কোম্পানিটির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) দিলীপ ঝা আশা প্রকাশ করেছেন, বাকি প্রায় ৯০০ মিলিয়ন ডলারও আদায় হবে।
৪ ঘণ্টা আগে