ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় অবস্থিত একটি সামরিক ঘাঁটিতে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর চালানো ড্রোন হামলায় অন্তত ৪ জন নিহত হয়েছেন। এই হামলায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ৬০ জন আহত হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার এই হামলা চালায় হিজবুল্লাহ। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলের জরুরি সেবা বিভাগ জানিয়েছে, গতকাল রোববার হিজবুল্লাহর একঝাঁক ড্রোন বন্দরনগরী হাইফার নিকটবর্তী বিনয়ামিনিয়া সামরিক প্রশিক্ষণ ঘাঁটিতে হামলা চালায়। এতে চার সেনা প্রাণ হারায়। এ ছাড়া, আহত হয় আরও ৬০ জন। গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ইসরায়েল লেবাননে হামলা তীব্র করার পর ইহুদিবাদী দেশটিতে এটি হিজবুল্লাহর সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা।
লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের খবরে বলা হয়েছে, হিজবুল্লাহ এই হামলার দায় স্বীকার করে একটি বিবৃতি জারি করেছে। এতে বলা হয়েছে, ‘ইসলামি প্রতিরোধ রোববার সন্ধ্যায় হাইফার দক্ষিণে বিনয়ামিনার গোলানি ব্রিগেডের একটি প্রশিক্ষণ ঘাঁটিতে এক স্কোয়াড্রন অ্যাটাক ড্রোন দিয়ে হামলা চালায়।’ তারা আরও বলেছেন, এই অভিযান লেবাননজুড়ে ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিক্রিয়া হিসেবে চালানো হয়েছে।
হিজবুল্লাহর বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘ইসলামি প্রতিরোধ (হিজবুল্লাহ) আমাদের দেশ এবং আমাদের গর্বিত ও নিপীড়িত জনগণকে রক্ষা করার জন্য সব সময় হাজির এবং প্রস্তুত থাকবে। শত্রুকে প্রতিহত করার জন্য দায়িত্ব পালন করতে দ্বিধা করবে না।’ বিবৃতিতে বলা হয়, এই দাবির অংশ হিসেবে গতকাল ইসরায়েলে হামলা চালানো হয়েছে।
এদিকে, গত শনিবার হিজবুল্লাহ ঘোষণা করেছিল, তারা অ্যাটাক ড্রোনের একটি ঝাঁক নিয়ে তেল আবিবের উপকণ্ঠ হামলা চালিয়েছে। এ বিষয়ে আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই হামলা শনিবার না শুক্রবার হয়েছে, তা স্পষ্ট করেনি হিজবুল্লাহ। তবে শুক্রবার সন্ধ্যায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, বৃহত্তর তেল আবিবের হার্জালিয়া এলাকার একটি ভবন লেবানন থেকে উৎক্ষেপণ করা দুটি ড্রোনের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
গত বছরের ৮ অক্টোবর হামাসের পাশাপাশি হিজবুল্লাহর সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর এই প্রথম লেবানন থেকে তেল আবিবে ড্রোন আক্রমণের খবর প্রকাশ করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। আনাদোলু জানিয়েছে, হার্জালিয়া থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটারের তেল আবিবের প্রধান বিমানবন্দর, একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় অবস্থিত।
এর আগে, লেবাননভিত্তিক হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী বলেছিল, তারা হাইফার উত্তরে ইসরায়েলের জেভুলুন সামরিক শিল্প ঘাঁটি এবং উত্তরাঞ্চলীয় মিসগাভ আমের বসতিতে ইসরায়েলি সৈন্যদের একটি জমায়েতে রকেট ছুড়েছে।
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় অবস্থিত একটি সামরিক ঘাঁটিতে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর চালানো ড্রোন হামলায় অন্তত ৪ জন নিহত হয়েছেন। এই হামলায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ৬০ জন আহত হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার এই হামলা চালায় হিজবুল্লাহ। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলের জরুরি সেবা বিভাগ জানিয়েছে, গতকাল রোববার হিজবুল্লাহর একঝাঁক ড্রোন বন্দরনগরী হাইফার নিকটবর্তী বিনয়ামিনিয়া সামরিক প্রশিক্ষণ ঘাঁটিতে হামলা চালায়। এতে চার সেনা প্রাণ হারায়। এ ছাড়া, আহত হয় আরও ৬০ জন। গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ইসরায়েল লেবাননে হামলা তীব্র করার পর ইহুদিবাদী দেশটিতে এটি হিজবুল্লাহর সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা।
লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের খবরে বলা হয়েছে, হিজবুল্লাহ এই হামলার দায় স্বীকার করে একটি বিবৃতি জারি করেছে। এতে বলা হয়েছে, ‘ইসলামি প্রতিরোধ রোববার সন্ধ্যায় হাইফার দক্ষিণে বিনয়ামিনার গোলানি ব্রিগেডের একটি প্রশিক্ষণ ঘাঁটিতে এক স্কোয়াড্রন অ্যাটাক ড্রোন দিয়ে হামলা চালায়।’ তারা আরও বলেছেন, এই অভিযান লেবাননজুড়ে ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিক্রিয়া হিসেবে চালানো হয়েছে।
হিজবুল্লাহর বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘ইসলামি প্রতিরোধ (হিজবুল্লাহ) আমাদের দেশ এবং আমাদের গর্বিত ও নিপীড়িত জনগণকে রক্ষা করার জন্য সব সময় হাজির এবং প্রস্তুত থাকবে। শত্রুকে প্রতিহত করার জন্য দায়িত্ব পালন করতে দ্বিধা করবে না।’ বিবৃতিতে বলা হয়, এই দাবির অংশ হিসেবে গতকাল ইসরায়েলে হামলা চালানো হয়েছে।
এদিকে, গত শনিবার হিজবুল্লাহ ঘোষণা করেছিল, তারা অ্যাটাক ড্রোনের একটি ঝাঁক নিয়ে তেল আবিবের উপকণ্ঠ হামলা চালিয়েছে। এ বিষয়ে আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই হামলা শনিবার না শুক্রবার হয়েছে, তা স্পষ্ট করেনি হিজবুল্লাহ। তবে শুক্রবার সন্ধ্যায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, বৃহত্তর তেল আবিবের হার্জালিয়া এলাকার একটি ভবন লেবানন থেকে উৎক্ষেপণ করা দুটি ড্রোনের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
গত বছরের ৮ অক্টোবর হামাসের পাশাপাশি হিজবুল্লাহর সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর এই প্রথম লেবানন থেকে তেল আবিবে ড্রোন আক্রমণের খবর প্রকাশ করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। আনাদোলু জানিয়েছে, হার্জালিয়া থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটারের তেল আবিবের প্রধান বিমানবন্দর, একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় অবস্থিত।
এর আগে, লেবাননভিত্তিক হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী বলেছিল, তারা হাইফার উত্তরে ইসরায়েলের জেভুলুন সামরিক শিল্প ঘাঁটি এবং উত্তরাঞ্চলীয় মিসগাভ আমের বসতিতে ইসরায়েলি সৈন্যদের একটি জমায়েতে রকেট ছুড়েছে।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১৯ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে