ফিলিস্তিনের গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ হাজার ৬০০ ছাড়িয়েছে। নিহতদের মধ্যে ২২ হাজার ৩০০ জনের বেশি নিহত হয়েছে গাজায়। বাকি তিন শতাধিক নিহত হয়েছে পশ্চিম তীরে। গাজা ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও জনসংযোগ বিভাগের তথ্য অনুসারে, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে অন্তত ২২ হাজার ৩১৩ জন। এ ছাড়া আহত হয়েছে ৫৭ হাজার ২৯৬ জন। অন্যদিকে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছে অন্তত ৩২৫ জন। আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫ হাজার জন।
এদিকে গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের গণহারে বের করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দুই মন্ত্রী। দেশটির জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির ও অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ফিলিস্তিনিদের গাজা থেকে বের করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আশ্রয় দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবে ইসরায়েলি মন্ত্রীদের এমন প্রস্তাবকে দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে আখ্যা দিয়ে এই আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বা স্টেট ডিপার্টমেন্ট এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি মন্ত্রীদের এই আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে। বিবৃতিতে স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, ‘ফিলিস্তিনিদের গাজার বাইরে বের করে দিয়ে অন্য কোথাও পুনর্বাসনের আহ্বান জানিয়ে ইসরায়েলি মন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ও ইতামার বেন-গভির সম্প্রতি যে বিবৃতি দিয়েছেন, তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রত্যাখ্যান করেছে।’
বিবৃতিতে ম্যাথিউ মিলার আরও বলেন, ‘এ ধরনের বক্তব্য উসকানিমূলক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন।’ পরে নিজের এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে ম্যাথিউ মিলার আরও বলেন, ‘গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের ব্যাপকভাবে বাস্তুচ্যুত করার কোনো সুযোগ নেই।’
অন্যদিকে জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা ইউএনওসিএইচএর তথ্য অনুসারে, ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে শুরু করে ২০২৩ সালে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য বলছে, এই ১৪ বছরে ১০ হাজার ২৪৭টি বাড়িঘর বা বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো ভেঙে দিয়েছে ইসরায়েল। এতে সরাসরি বাস্তুচ্যুত হয়েছে ১৫ হাজার ৩৭৪ জন এবং সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অন্তত ৬ লাখ মানুষ।
এর আগে ইউএনওসিএইচএ অপর এক গ্রাফিক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল (গত ৭ অক্টোবরের পর ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে দেওয়া আল জাজিরা ও আনাদোলু এজেন্সির তথ্যসহ) বিগত ১৫ বছরে ফিলিস্তিনের দুই অঞ্চল গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ২৮ হাজার। একই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছে ২ লাখ ১৫ হাজারের বেশি। এই সময়ে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ইসরায়েলির সংখ্যা ১ হাজার ১৭৮। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ৬ হাজার ৩৪৮ জন।
ফিলিস্তিনের গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ হাজার ৬০০ ছাড়িয়েছে। নিহতদের মধ্যে ২২ হাজার ৩০০ জনের বেশি নিহত হয়েছে গাজায়। বাকি তিন শতাধিক নিহত হয়েছে পশ্চিম তীরে। গাজা ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও জনসংযোগ বিভাগের তথ্য অনুসারে, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে অন্তত ২২ হাজার ৩১৩ জন। এ ছাড়া আহত হয়েছে ৫৭ হাজার ২৯৬ জন। অন্যদিকে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছে অন্তত ৩২৫ জন। আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫ হাজার জন।
এদিকে গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের গণহারে বের করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দুই মন্ত্রী। দেশটির জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির ও অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ফিলিস্তিনিদের গাজা থেকে বের করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আশ্রয় দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবে ইসরায়েলি মন্ত্রীদের এমন প্রস্তাবকে দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে আখ্যা দিয়ে এই আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বা স্টেট ডিপার্টমেন্ট এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি মন্ত্রীদের এই আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে। বিবৃতিতে স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, ‘ফিলিস্তিনিদের গাজার বাইরে বের করে দিয়ে অন্য কোথাও পুনর্বাসনের আহ্বান জানিয়ে ইসরায়েলি মন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ও ইতামার বেন-গভির সম্প্রতি যে বিবৃতি দিয়েছেন, তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রত্যাখ্যান করেছে।’
বিবৃতিতে ম্যাথিউ মিলার আরও বলেন, ‘এ ধরনের বক্তব্য উসকানিমূলক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন।’ পরে নিজের এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে ম্যাথিউ মিলার আরও বলেন, ‘গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের ব্যাপকভাবে বাস্তুচ্যুত করার কোনো সুযোগ নেই।’
অন্যদিকে জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা ইউএনওসিএইচএর তথ্য অনুসারে, ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে শুরু করে ২০২৩ সালে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য বলছে, এই ১৪ বছরে ১০ হাজার ২৪৭টি বাড়িঘর বা বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো ভেঙে দিয়েছে ইসরায়েল। এতে সরাসরি বাস্তুচ্যুত হয়েছে ১৫ হাজার ৩৭৪ জন এবং সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অন্তত ৬ লাখ মানুষ।
এর আগে ইউএনওসিএইচএ অপর এক গ্রাফিক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল (গত ৭ অক্টোবরের পর ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে দেওয়া আল জাজিরা ও আনাদোলু এজেন্সির তথ্যসহ) বিগত ১৫ বছরে ফিলিস্তিনের দুই অঞ্চল গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ২৮ হাজার। একই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছে ২ লাখ ১৫ হাজারের বেশি। এই সময়ে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ইসরায়েলির সংখ্যা ১ হাজার ১৭৮। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ৬ হাজার ৩৪৮ জন।
ক্লাউডবার্স্ট, আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে বিপর্যস্ত ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর। গত চার দিনে জম্মু ও কাশ্মীরের তিনটি ভিন্ন স্থানে ক্লাউডবার্স্টে ৬৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ১২২ জন। এ অবস্থায় আজ সোমবার ওই অঞ্চলের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার।
৩৮ মিনিট আগেইউরোপজুড়ে ব্যাপক অবনতি হয়েছে দাবদাহ পরিস্থিতি। সবচেয়ে শোচনীয় অবস্থা স্পেনের। তীব্র দাবদাহে দেশটির অন্তত ২০টি স্থানে বড়সড় দাবানলে পুড়ছে একরের পর একর জমি। প্রচণ্ড গরমে গত সপ্তাহ থেকে শুরু হয়েছে দাবানল। পরিস্থিতি সামাল দিতে নতুন করে সেনাবাহিনীর আরও ৫০০ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশ অস্ট্রেলিয়া এক কট্টর ডানপন্থী ইসরায়েলি এমপির ভিসা বাতিল করেছে। এই ভিসা বাতিল করা হয়েছে তাঁর সফর শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে। সিমচা রথম্যান নামে ওই এমপি কট্টর ইহুদিবাদী। অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টনি বার্ক নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের ডি-ফ্যাক্টো রাজধানী তেল আবিবের ‘জিম্মি স্কোয়ার’ ও এর আশপাশের রাস্তাঘাটে প্রায় ৫ লাখ মানুষ সমবেত হয়েছিলেন। সমাবেশে তারা ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামাসের কাছে থাকা জিম্মিদের মুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন ইসরায়েল সরকারের প্রতি। পাশাপাশি তারা যুদ্ধ বন্ধে এক সমন্বিত চুক্তির দাবিও জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে