ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরদিন বিজেপি নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) জোটের শীর্ষ নেতারা বৈঠক করেছেন। আজ বুধবার নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে ওই বৈঠকে মোদির নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠনের বিষয়ে একমত হয়েছেন নেতারা।
আগামী শনিবার টানা তৃতীয় মেয়াদের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথগ্রহণ করবেন নরেন্দ্র মোদী। আজ বুধবার (৫ জুন) সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
বুধবার বিকেলে নরেন্দ্র মোদীর দিল্লির বাসভবনে বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে জোটের প্রধান নির্বাচিত হন মোদী। পরে বিজেপিসহ জোটের শরিক দলগুলোর একটি প্রতিনিধি দল সরকার গঠনের দাবি নিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে দেখা করতে যায়।
সেই প্রতিনিধি দলে ছিলেন আলোচিত দুই নেতা তেলেগু দেশম পার্টির (টিডিপি) প্রধান চন্দ্রবাবু নাইডু এবং জনতা দল ইউনাইটেডের (জেডিইউ) নিতীশ কুমার। দল দুটি এবার ২৮টি আসনে জিতেছে, যা জোট সরকার গঠনের জন্য বিজেপির কাছে আবশ্যক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বৈঠক শেষে জেডি–ইউর এমপি সঞ্জয় কুমার ঝা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বৈঠকে সবাই তাঁদের মতামত তুলে ধরেছেন এবং এনডিএর পক্ষে তৃতীয়বারের মতো রায় দেওয়ায় দেশের মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। দ্রুতই নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে সরকার গঠন হবে এবং খুব শিগগির এমপিদের নিয়ে একটি বৈঠক করা হবে।’
একনাথ শিন্ডে বলেছেন, সরকার গঠনে নরেন্দ্র মোদিকে সহযোগিতা করার জন্য তিনি দিল্লিতে এসেছেন। দিল্লি বিমানবন্দরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, মোদিজি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছেন। মোদিজির নেতৃত্বে এনডিএ সরকার গঠন করবে।
অন্ধ্র প্রদেশে নাইডুর টিডিপি জিতেছে ১৬টি আসনে এবং বিহারে নিতীশ কুমারের জেডিইউ জয় পেয়েছে ১২টি আসনে। নতুন সরকার গঠন এবং তা টিকিয়ে রাখার জন্য টিডিপি ও জেডি–ইউর সমর্থন জরুরি হওয়ার কারণে এই দুই দলের নেতারা গুরুত্বপূর্ণ কিছু মন্ত্রণালয় চাইতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এবারের নির্বাচনে বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় (২৪০ আসন) সরকার গঠনের জন্য প্রথমবারের মতো শরিকদের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছেন মোদী।
এর মধ্যেই গুঞ্জন শুরু হয়, নিতীশ ও নাইডুর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোট ইন্ডিয়া। এবার সর্বমোট ২৩২টি আসনে জয় পাওয়ায় তাঁরাও সরকার গঠনের সুযোগ খুঁজছিল। কিন্তু এ বিষয়ে আর ঝুঁকি নেননি নরেন্দ্র মোদী। বুধবার নিজের বাসভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নিতীশ কুমার এবং চন্দ্রবাবু নাইডু উভয়ের কাছ থেকেই লিখিত সমর্থন পেয়েছেন তিনি।
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরদিন বিজেপি নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) জোটের শীর্ষ নেতারা বৈঠক করেছেন। আজ বুধবার নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে ওই বৈঠকে মোদির নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠনের বিষয়ে একমত হয়েছেন নেতারা।
আগামী শনিবার টানা তৃতীয় মেয়াদের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথগ্রহণ করবেন নরেন্দ্র মোদী। আজ বুধবার (৫ জুন) সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
বুধবার বিকেলে নরেন্দ্র মোদীর দিল্লির বাসভবনে বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে জোটের প্রধান নির্বাচিত হন মোদী। পরে বিজেপিসহ জোটের শরিক দলগুলোর একটি প্রতিনিধি দল সরকার গঠনের দাবি নিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে দেখা করতে যায়।
সেই প্রতিনিধি দলে ছিলেন আলোচিত দুই নেতা তেলেগু দেশম পার্টির (টিডিপি) প্রধান চন্দ্রবাবু নাইডু এবং জনতা দল ইউনাইটেডের (জেডিইউ) নিতীশ কুমার। দল দুটি এবার ২৮টি আসনে জিতেছে, যা জোট সরকার গঠনের জন্য বিজেপির কাছে আবশ্যক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বৈঠক শেষে জেডি–ইউর এমপি সঞ্জয় কুমার ঝা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বৈঠকে সবাই তাঁদের মতামত তুলে ধরেছেন এবং এনডিএর পক্ষে তৃতীয়বারের মতো রায় দেওয়ায় দেশের মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। দ্রুতই নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে সরকার গঠন হবে এবং খুব শিগগির এমপিদের নিয়ে একটি বৈঠক করা হবে।’
একনাথ শিন্ডে বলেছেন, সরকার গঠনে নরেন্দ্র মোদিকে সহযোগিতা করার জন্য তিনি দিল্লিতে এসেছেন। দিল্লি বিমানবন্দরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, মোদিজি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছেন। মোদিজির নেতৃত্বে এনডিএ সরকার গঠন করবে।
অন্ধ্র প্রদেশে নাইডুর টিডিপি জিতেছে ১৬টি আসনে এবং বিহারে নিতীশ কুমারের জেডিইউ জয় পেয়েছে ১২টি আসনে। নতুন সরকার গঠন এবং তা টিকিয়ে রাখার জন্য টিডিপি ও জেডি–ইউর সমর্থন জরুরি হওয়ার কারণে এই দুই দলের নেতারা গুরুত্বপূর্ণ কিছু মন্ত্রণালয় চাইতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এবারের নির্বাচনে বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় (২৪০ আসন) সরকার গঠনের জন্য প্রথমবারের মতো শরিকদের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছেন মোদী।
এর মধ্যেই গুঞ্জন শুরু হয়, নিতীশ ও নাইডুর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোট ইন্ডিয়া। এবার সর্বমোট ২৩২টি আসনে জয় পাওয়ায় তাঁরাও সরকার গঠনের সুযোগ খুঁজছিল। কিন্তু এ বিষয়ে আর ঝুঁকি নেননি নরেন্দ্র মোদী। বুধবার নিজের বাসভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নিতীশ কুমার এবং চন্দ্রবাবু নাইডু উভয়ের কাছ থেকেই লিখিত সমর্থন পেয়েছেন তিনি।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে