বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হওয়ার পর ভারতে অনুমান করা হয়েছিল যে, হয়তো হিন্দু জনগোষ্ঠী দেশ ত্যাগ করে ভারতে চলে যাবে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে দেখা গেছে, হিন্দু নয়, ভারতে বেশি অনুপ্রবেশ করেছে বাংলাদেশি মুসলিমরা। বিশেষ করে আসামে এই ঘটনা বেশি ঘটেছে। যাদের আবার ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা বাংলাদেশে ফেরত পাঠিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে বলেছেন, ‘সোমবার চারজনকে আটক করে ফেরত পাঠানো হয়েছে।’
এক্সে শেয়ার করা পোস্টে হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কঠোর নজরদারি বজায় রেখে আসাম পুলিশ আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে চার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে আটক করে। তাদের সীমান্তের ওপারে ফেরত পাঠানো হয়েছে।’ আসামের মুখ্যমন্ত্রী ফেরত পাঠানো সেই চারজনের নাম বলেছেন। তাঁরা হলেন—মো. জাহাঙ্গীর, নুচাদিয়া বিবি, রুমানা ও মো. হোসেন।
সম্প্রতি বাংলাদেশের অস্থিরতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘মনে করা হয়েছিল যে, বাংলাদেশ থেকে হিন্দুদের অনুপ্রবেশ হবে বেশি। তবে বর্তমান প্রবণতা ইঙ্গিত করে যে এটি বিপরীত। জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশ থেকে আসামে অনুপ্রবেশকারী ৫৪ জনকে শনাক্ত করা হয়। এর পর রাজ্য সরকার পুলিশকে সন্দেহভাজন অবৈধ অভিবাসীদের গণনা করতে নির্দেশ দিয়েছে।
পাশাপাশি সন্দেহভাজন ব্যক্তি বা পরিবারের বায়োমেট্রিক সংগ্রহ করার জন্যও সরকার কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে। যদি এ ধরনের লোকেদের কাছে আধার কার্ড, প্যান, ভোটার আইডি বা পাসপোর্ট থাকে তাহলে ভবিষ্যতে রেফারেন্সের জন্য তাদের নম্বরও রেকর্ড করা উচিত বলে জানিয়েছে সরকার।
আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, আসামের আন্তর্জাতিক সীমানা দিয়ে অবৈধ অভিবাসীদের শনাক্ত করা আসাম পুলিশ বর্ডার অর্গানাইজেশনের দীর্ঘদিনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। সাম্প্রতিক প্রতিবেদনগুলো নির্দেশ করে যে, অবৈধ অভিবাসীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজ্যে জোরদার প্রচেষ্টার প্রয়োজন।
আসাম পুলিশের তথ্য অনুসারে, শনাক্ত হওয়া ৫৪ জন অবৈধ অভিবাসীর মধ্যে ৪৮ জনকে পাওয়া গেছে আসামের করিমগঞ্জ জেলায়, চারজন বনগাইগাঁও এবং একজন করে হাফলং ও ধুবরিতে। তাদের মধ্যে ৪৫ জনকে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে, এবং নয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হওয়ার পর ভারতে অনুমান করা হয়েছিল যে, হয়তো হিন্দু জনগোষ্ঠী দেশ ত্যাগ করে ভারতে চলে যাবে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে দেখা গেছে, হিন্দু নয়, ভারতে বেশি অনুপ্রবেশ করেছে বাংলাদেশি মুসলিমরা। বিশেষ করে আসামে এই ঘটনা বেশি ঘটেছে। যাদের আবার ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা বাংলাদেশে ফেরত পাঠিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে বলেছেন, ‘সোমবার চারজনকে আটক করে ফেরত পাঠানো হয়েছে।’
এক্সে শেয়ার করা পোস্টে হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কঠোর নজরদারি বজায় রেখে আসাম পুলিশ আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে চার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে আটক করে। তাদের সীমান্তের ওপারে ফেরত পাঠানো হয়েছে।’ আসামের মুখ্যমন্ত্রী ফেরত পাঠানো সেই চারজনের নাম বলেছেন। তাঁরা হলেন—মো. জাহাঙ্গীর, নুচাদিয়া বিবি, রুমানা ও মো. হোসেন।
সম্প্রতি বাংলাদেশের অস্থিরতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘মনে করা হয়েছিল যে, বাংলাদেশ থেকে হিন্দুদের অনুপ্রবেশ হবে বেশি। তবে বর্তমান প্রবণতা ইঙ্গিত করে যে এটি বিপরীত। জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশ থেকে আসামে অনুপ্রবেশকারী ৫৪ জনকে শনাক্ত করা হয়। এর পর রাজ্য সরকার পুলিশকে সন্দেহভাজন অবৈধ অভিবাসীদের গণনা করতে নির্দেশ দিয়েছে।
পাশাপাশি সন্দেহভাজন ব্যক্তি বা পরিবারের বায়োমেট্রিক সংগ্রহ করার জন্যও সরকার কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে। যদি এ ধরনের লোকেদের কাছে আধার কার্ড, প্যান, ভোটার আইডি বা পাসপোর্ট থাকে তাহলে ভবিষ্যতে রেফারেন্সের জন্য তাদের নম্বরও রেকর্ড করা উচিত বলে জানিয়েছে সরকার।
আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, আসামের আন্তর্জাতিক সীমানা দিয়ে অবৈধ অভিবাসীদের শনাক্ত করা আসাম পুলিশ বর্ডার অর্গানাইজেশনের দীর্ঘদিনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। সাম্প্রতিক প্রতিবেদনগুলো নির্দেশ করে যে, অবৈধ অভিবাসীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজ্যে জোরদার প্রচেষ্টার প্রয়োজন।
আসাম পুলিশের তথ্য অনুসারে, শনাক্ত হওয়া ৫৪ জন অবৈধ অভিবাসীর মধ্যে ৪৮ জনকে পাওয়া গেছে আসামের করিমগঞ্জ জেলায়, চারজন বনগাইগাঁও এবং একজন করে হাফলং ও ধুবরিতে। তাদের মধ্যে ৪৫ জনকে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে, এবং নয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২৯ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে