ভারতের অযোধ্যায় রামমন্দির উদ্বোধনের এক দিন যেতে না যেতেই ঘটে গেছে এক নাটকীয় ঘটনা। রামভক্তরা দাবি করছেন, নতুন মন্দিরে স্থাপিত রামের শৈশবের মূর্তি (রাম লালা) দেখতে হাজির হয়েছিলেন স্বয়ং হনুমান!
এ বিষয়ে আজ বুধবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রামমন্দির উদ্বোধনের পরদিন গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মন্দিরের সুরক্ষিত প্রাঙ্গণে হঠাৎ প্রবেশ করে একটি বানর।
সেদিন ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে রামমন্দির প্রাঙ্গণের দক্ষিণের গেট দিয়ে প্রবেশ করে ওই বানর। শুধু তা-ই নয়, বানরটি সবাইকে ফাঁকি দিয়ে একেবারে রামের প্রতিমূর্তির কাছে চলে যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগের দিনের অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর থেকেই মন্দির এলাকায় কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা জারি করা হয়। এ জন্য মন্দিরের বাইরে নিরাপত্তারক্ষীরা মোতায়েন ছিলেন। কিন্তু তাঁদের অপ্রস্তুত করে উপস্থিত হয় অনাকাঙ্ক্ষিত সেই অতিথি। রামের মূর্তির কাছাকাছি চলে যেতে পারে—এই আশঙ্কায় বানরটির দিকে ছুটে যান নিরাপত্তারক্ষীরা।
তবে কোনো ধরনের অঘটন না ঘটিয়েই রাম লালা কক্ষটি খুব সুন্দরভাবেই অতিক্রম করে উত্তর গেটের দিকে এগিয়ে যায় ওই বানর। কিন্তু সেই গেট বন্ধ থাকায় বানরটি মন্দিরের পূর্ব দিকে রওনা হয় এবং উপস্থিত পূজারিদের মাঝখান দিয়েই ধীরেসুস্থে এটি পূর্ব গেট দিয়ে বেরিয়ে যায়।
মন্দিরসংশ্লিষ্ট ‘শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র’ নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। এতে বলা হয়েছে, ‘আজ বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে একটি বানর দক্ষিণের গেট দিয়ে গর্ভগৃহে প্রবেশ করে এবং উৎসবমূর্তির খুব কাছাকাছি যায়। বাইরে থাকা নিরাপত্তাকর্মীরা এটি দেখে বানরের দিকে ছুটে যায় এই ভেবে যে বানরটি প্রতিমাটি ফেলে দেবে। কিন্তু পুলিশ সদস্যরা বানরের দিকে ছুটে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বানরটি শান্তভাবে উত্তরের গেটের দিকে দৌড়ে গেল। গেট বন্ধ থাকায় সে পূর্ব দিকে চলে গেল এবং ভিড়ের মধ্য দিয়ে কোনো ঝামেলা না করে পূর্ব দিকের গেট দিয়ে বেরিয়ে গেল।’ নিরাপত্তাকর্মীরা বলছেন, ‘আমাদের মনে হয়েছে, যেন হনুমানজি নিজেই রাম লালা দেখতে এসেছেন।’
অনেক ভক্তও বিষয়টিকে ভগবান রামের ওপর দেবতা হনুমানের অভিভাবকত্ব এবং সদ্য প্রতিষ্ঠিত মন্দিরে তাঁর আশীর্বাদের চিহ্ন হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।
গত সোমবার অযোধ্যার রামমন্দিরে রাম লালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের নেতৃত্ব দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
ভারতের অযোধ্যায় রামমন্দির উদ্বোধনের এক দিন যেতে না যেতেই ঘটে গেছে এক নাটকীয় ঘটনা। রামভক্তরা দাবি করছেন, নতুন মন্দিরে স্থাপিত রামের শৈশবের মূর্তি (রাম লালা) দেখতে হাজির হয়েছিলেন স্বয়ং হনুমান!
এ বিষয়ে আজ বুধবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রামমন্দির উদ্বোধনের পরদিন গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মন্দিরের সুরক্ষিত প্রাঙ্গণে হঠাৎ প্রবেশ করে একটি বানর।
সেদিন ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে রামমন্দির প্রাঙ্গণের দক্ষিণের গেট দিয়ে প্রবেশ করে ওই বানর। শুধু তা-ই নয়, বানরটি সবাইকে ফাঁকি দিয়ে একেবারে রামের প্রতিমূর্তির কাছে চলে যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগের দিনের অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর থেকেই মন্দির এলাকায় কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা জারি করা হয়। এ জন্য মন্দিরের বাইরে নিরাপত্তারক্ষীরা মোতায়েন ছিলেন। কিন্তু তাঁদের অপ্রস্তুত করে উপস্থিত হয় অনাকাঙ্ক্ষিত সেই অতিথি। রামের মূর্তির কাছাকাছি চলে যেতে পারে—এই আশঙ্কায় বানরটির দিকে ছুটে যান নিরাপত্তারক্ষীরা।
তবে কোনো ধরনের অঘটন না ঘটিয়েই রাম লালা কক্ষটি খুব সুন্দরভাবেই অতিক্রম করে উত্তর গেটের দিকে এগিয়ে যায় ওই বানর। কিন্তু সেই গেট বন্ধ থাকায় বানরটি মন্দিরের পূর্ব দিকে রওনা হয় এবং উপস্থিত পূজারিদের মাঝখান দিয়েই ধীরেসুস্থে এটি পূর্ব গেট দিয়ে বেরিয়ে যায়।
মন্দিরসংশ্লিষ্ট ‘শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র’ নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। এতে বলা হয়েছে, ‘আজ বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে একটি বানর দক্ষিণের গেট দিয়ে গর্ভগৃহে প্রবেশ করে এবং উৎসবমূর্তির খুব কাছাকাছি যায়। বাইরে থাকা নিরাপত্তাকর্মীরা এটি দেখে বানরের দিকে ছুটে যায় এই ভেবে যে বানরটি প্রতিমাটি ফেলে দেবে। কিন্তু পুলিশ সদস্যরা বানরের দিকে ছুটে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বানরটি শান্তভাবে উত্তরের গেটের দিকে দৌড়ে গেল। গেট বন্ধ থাকায় সে পূর্ব দিকে চলে গেল এবং ভিড়ের মধ্য দিয়ে কোনো ঝামেলা না করে পূর্ব দিকের গেট দিয়ে বেরিয়ে গেল।’ নিরাপত্তাকর্মীরা বলছেন, ‘আমাদের মনে হয়েছে, যেন হনুমানজি নিজেই রাম লালা দেখতে এসেছেন।’
অনেক ভক্তও বিষয়টিকে ভগবান রামের ওপর দেবতা হনুমানের অভিভাবকত্ব এবং সদ্য প্রতিষ্ঠিত মন্দিরে তাঁর আশীর্বাদের চিহ্ন হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।
গত সোমবার অযোধ্যার রামমন্দিরে রাম লালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের নেতৃত্ব দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে