কলকাতা প্রতিনিধি, দিল্লি থেকে
চলতি মাসেই ভারতের পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা ভোট। রাজ্যগুলো হলো-গোয়া, উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পাঞ্জাব এবং মণিপুর। আজ বৃহস্পতিবার ভারতের সবচেয়ে বড় রাজ্য উত্তর প্রদেশের ৪০৩টি কেন্দ্রের মধ্যে ৫৮টি কেন্দ্রে প্রথম দফায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দাবি করেছেন, উত্তর প্রদেশে বিজেপিই ফের সরকার গঠন করবে।
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেছেন, ‘বিজেপি না জিতলে উত্তর প্রদেশের সর্বনাশ হবে।’
তবে কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীর বলছেন, বিজেপি ভয় পাচ্ছে। সমাজবাদী পার্টির নেতা ও সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব বলেছেন, বিজেপির হার নিশ্চিত। তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষ বলেছেন, হারের গন্ধ পেয়ে মোদী-যোগী ভুল বকছেন।
পর্যবেক্ষকদের ধারণা, হিন্দিভাষী জাঠ অধ্যুষিত এলাকায় সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদবের নেতৃত্বাধীন সমাজবাদী পার্টি (সপা) এবং জয়ন্ত চৌধুরীর আরএলডি ভালো ফল করবে। যদিও গতবার এই ৫৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ৫৩ টিতেই জিতেছিল বিজেপি।
উল্লেখ্য, উত্তর প্রদেশে সাত দফায় ভোট হবে। শেষ হবে ৭ মার্চ। ভোট গণনা পাঁচ রাজ্যেই একসঙ্গে আগামী ১০ মার্চ। আপাতত নির্বাচনী উত্তাপ সর্বত্র। সবচেয়ে বেশি নজর উত্তর প্রদেশের দিকে। যোগী আদিত্যনাথের নেতৃত্বে বিজেপির উন্নয়ন সংক্রান্ত নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির অভাব নেই। তবে ধর্মীয় বিভাজনই যে তাঁদের ভোটে জেতার মূল হাতিয়ার সেটা বোঝা গিয়েছে নির্বাচনী ইশতেহারে। বিজেপির প্রতিশ্রুতি ক্ষমতায় এলে লাভ জিহাদ রুখতে কঠোর আইন হবে রাজ্যে।
অন্যদিকে, সপা-র প্রতিশ্রুতি কর্মসংস্থান ও স্বচ্ছ প্রশাসনের পাশাপাশি অসাম্প্রদায়িক সরকার গঠন।
প্রিয়াঙ্কা গান্ধী'র নেতৃত্বে কংগ্রেস নারীশক্তিকেই কাজে লাগাতে মরিয়া। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে মায়াবতীর বহুজন সমাজ পার্টিও। তবে আসল লড়াই সপা ও বিজেপির।
করোনা পরিস্থিতিতে উত্তর প্রদেশের নির্বাচন ভারতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছেও চ্যালেঞ্জ। কারণ দলগুলো ভোট প্রচারের সুযোগ পায়নি এবার। ভার্চুয়াল প্রচার চালাতে হয়েছে।
আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি উত্তর প্রদেশের দ্বিতীয় দফার সঙ্গে এক যোগে ভোট হবে উত্তরাখণ্ড, পাঞ্জাব ও গোয়ায়। মণিপুর বিধানসভার ভোট ২৭ ফেব্রুয়ারি ও ৩ মার্চ। ১০ মার্চ পাঁচ রাজ্যেই একসঙ্গে ভোট গণনা।
চলতি মাসেই ভারতের পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা ভোট। রাজ্যগুলো হলো-গোয়া, উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পাঞ্জাব এবং মণিপুর। আজ বৃহস্পতিবার ভারতের সবচেয়ে বড় রাজ্য উত্তর প্রদেশের ৪০৩টি কেন্দ্রের মধ্যে ৫৮টি কেন্দ্রে প্রথম দফায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দাবি করেছেন, উত্তর প্রদেশে বিজেপিই ফের সরকার গঠন করবে।
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেছেন, ‘বিজেপি না জিতলে উত্তর প্রদেশের সর্বনাশ হবে।’
তবে কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীর বলছেন, বিজেপি ভয় পাচ্ছে। সমাজবাদী পার্টির নেতা ও সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব বলেছেন, বিজেপির হার নিশ্চিত। তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষ বলেছেন, হারের গন্ধ পেয়ে মোদী-যোগী ভুল বকছেন।
পর্যবেক্ষকদের ধারণা, হিন্দিভাষী জাঠ অধ্যুষিত এলাকায় সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদবের নেতৃত্বাধীন সমাজবাদী পার্টি (সপা) এবং জয়ন্ত চৌধুরীর আরএলডি ভালো ফল করবে। যদিও গতবার এই ৫৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ৫৩ টিতেই জিতেছিল বিজেপি।
উল্লেখ্য, উত্তর প্রদেশে সাত দফায় ভোট হবে। শেষ হবে ৭ মার্চ। ভোট গণনা পাঁচ রাজ্যেই একসঙ্গে আগামী ১০ মার্চ। আপাতত নির্বাচনী উত্তাপ সর্বত্র। সবচেয়ে বেশি নজর উত্তর প্রদেশের দিকে। যোগী আদিত্যনাথের নেতৃত্বে বিজেপির উন্নয়ন সংক্রান্ত নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির অভাব নেই। তবে ধর্মীয় বিভাজনই যে তাঁদের ভোটে জেতার মূল হাতিয়ার সেটা বোঝা গিয়েছে নির্বাচনী ইশতেহারে। বিজেপির প্রতিশ্রুতি ক্ষমতায় এলে লাভ জিহাদ রুখতে কঠোর আইন হবে রাজ্যে।
অন্যদিকে, সপা-র প্রতিশ্রুতি কর্মসংস্থান ও স্বচ্ছ প্রশাসনের পাশাপাশি অসাম্প্রদায়িক সরকার গঠন।
প্রিয়াঙ্কা গান্ধী'র নেতৃত্বে কংগ্রেস নারীশক্তিকেই কাজে লাগাতে মরিয়া। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে মায়াবতীর বহুজন সমাজ পার্টিও। তবে আসল লড়াই সপা ও বিজেপির।
করোনা পরিস্থিতিতে উত্তর প্রদেশের নির্বাচন ভারতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছেও চ্যালেঞ্জ। কারণ দলগুলো ভোট প্রচারের সুযোগ পায়নি এবার। ভার্চুয়াল প্রচার চালাতে হয়েছে।
আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি উত্তর প্রদেশের দ্বিতীয় দফার সঙ্গে এক যোগে ভোট হবে উত্তরাখণ্ড, পাঞ্জাব ও গোয়ায়। মণিপুর বিধানসভার ভোট ২৭ ফেব্রুয়ারি ও ৩ মার্চ। ১০ মার্চ পাঁচ রাজ্যেই একসঙ্গে ভোট গণনা।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগে