অনলাইন ডেস্ক
অবৈধ অভিবাসন ও পরিচয় জালিয়াতির একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে মধ্যপ্রদেশে এক বাংলাদেশি নাগরিককে আটকের দাবি করেছ ভোপাল পুলিশ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আব্দুল কালাম নামের এই ব্যক্তি গত আট বছর ধরে ভোপালের বুধওয়ারা এলাকায় ‘নেহা’ নামে একজন তৃতীয় লিঙ্গের সদস্য (হিজড়া) পরিচয়ে বাস করছিলেন।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, আব্দুল কালাম ওরফে নেহা ১০ বছর বয়সে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেন। প্রায় দুই দশক মুম্বাইয়ে কাটানোর পর তিনি ভোপালে থিতু হন। পুলিশের অভিযোগ, তিনি তৃতীয় লিঙ্গের পরিচয় ধারণ করে স্থানীয় হিজড়া সম্প্রদায়ের সক্রিয় সদস্য হয়েছিলেন। পরবর্তীতে স্থানীয় দালালদের সহায়তায় ভুয়া কাগজপত্র ব্যবহার করে আধার কার্ড, রেশন কার্ড এবং এমনকি একটি পাসপোর্টও জোগাড় করেন।
পুলিশের তদন্তে আরও জানা যায়, আব্দুল শুধু ভুয়া পরিচয়ে বসবাস করেননি, তিনি একটি জাল ভারতীয় পাসপোর্ট ব্যবহার করে বিদেশেও ভ্রমণ করেছেন। বুধওয়ারা এলাকায় তিনি বেশ কয়েকবার বাসা পরিবর্তন করেছেন এবং সবাই তাঁকে ‘নেহা’ নামেই চিনত। তিনি জৈবিকভাবে তৃতীয় লিঙ্গের কিনা বা নিজেকে আড়াল করতে এই পরিচয় ব্যবহার করেছেন কিনা, তা নিশ্চিত করতে চিকিৎসকদের সহায়তায় তাঁর লিঙ্গ যাচাই করা হচ্ছে।
পুলিশ সূত্র জানা গেছে, কালাম মহারাষ্ট্রেও তৃতীয় লিঙ্গের কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন। তাঁর ছদ্মবেশ একটি বৃহত্তর নেটওয়ার্কের অংশ কিনা সেই প্রশ্নও তৈরি হয়েছে। কর্তৃপক্ষ তদন্ত করছে, তৃতীয় লিঙ্গের অন্যান্য সদস্যরা এই জালিয়াতিতে জড়িত ছিলেন কিনা।
আব্দুলকে ভুয়া পরিচয়পত্র পেতে সাহায্যকারী দুই স্থানীয় যুবককে বর্তমানে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তদন্তকারীরা সন্দেহ করছেন, এর পেছনে অবৈধ অভিবাসন ও নথি জালিয়াতির একটি বিস্তৃত নেটওয়ার্ক জড়িত থাকতে পারে। আব্দুল কালামের মোবাইল ফোনের কল রেকর্ড এবং চ্যাটগুলো সূত্র সন্ধানের জন্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আব্দুল কালামকে ফরেনার্স অ্যাক্টের অধীনে ৩০ দিনের জন্য আটক করা হয়েছে। অতিরিক্ত ডিসিপি শালিনী দীক্ষিত বলেন, ‘তিনি গত ৮-১০ বছর ধরে ভোপালে বসবাস করছেন। এর আগে তিনি মহারাষ্ট্রে ছিলেন। আমরা একটি সূত্রের মাধ্যমে খবর পেয়ে পরিচয় শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া শুরু করি। তিনি এর মধ্যে বাংলাদেশেও ভ্রমণ করেছেন। আমরা সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো থেকে রিপোর্টের অপেক্ষায় আছি।’
অবৈধ অভিবাসন ও পরিচয় জালিয়াতির একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে মধ্যপ্রদেশে এক বাংলাদেশি নাগরিককে আটকের দাবি করেছ ভোপাল পুলিশ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আব্দুল কালাম নামের এই ব্যক্তি গত আট বছর ধরে ভোপালের বুধওয়ারা এলাকায় ‘নেহা’ নামে একজন তৃতীয় লিঙ্গের সদস্য (হিজড়া) পরিচয়ে বাস করছিলেন।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, আব্দুল কালাম ওরফে নেহা ১০ বছর বয়সে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেন। প্রায় দুই দশক মুম্বাইয়ে কাটানোর পর তিনি ভোপালে থিতু হন। পুলিশের অভিযোগ, তিনি তৃতীয় লিঙ্গের পরিচয় ধারণ করে স্থানীয় হিজড়া সম্প্রদায়ের সক্রিয় সদস্য হয়েছিলেন। পরবর্তীতে স্থানীয় দালালদের সহায়তায় ভুয়া কাগজপত্র ব্যবহার করে আধার কার্ড, রেশন কার্ড এবং এমনকি একটি পাসপোর্টও জোগাড় করেন।
পুলিশের তদন্তে আরও জানা যায়, আব্দুল শুধু ভুয়া পরিচয়ে বসবাস করেননি, তিনি একটি জাল ভারতীয় পাসপোর্ট ব্যবহার করে বিদেশেও ভ্রমণ করেছেন। বুধওয়ারা এলাকায় তিনি বেশ কয়েকবার বাসা পরিবর্তন করেছেন এবং সবাই তাঁকে ‘নেহা’ নামেই চিনত। তিনি জৈবিকভাবে তৃতীয় লিঙ্গের কিনা বা নিজেকে আড়াল করতে এই পরিচয় ব্যবহার করেছেন কিনা, তা নিশ্চিত করতে চিকিৎসকদের সহায়তায় তাঁর লিঙ্গ যাচাই করা হচ্ছে।
পুলিশ সূত্র জানা গেছে, কালাম মহারাষ্ট্রেও তৃতীয় লিঙ্গের কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন। তাঁর ছদ্মবেশ একটি বৃহত্তর নেটওয়ার্কের অংশ কিনা সেই প্রশ্নও তৈরি হয়েছে। কর্তৃপক্ষ তদন্ত করছে, তৃতীয় লিঙ্গের অন্যান্য সদস্যরা এই জালিয়াতিতে জড়িত ছিলেন কিনা।
আব্দুলকে ভুয়া পরিচয়পত্র পেতে সাহায্যকারী দুই স্থানীয় যুবককে বর্তমানে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তদন্তকারীরা সন্দেহ করছেন, এর পেছনে অবৈধ অভিবাসন ও নথি জালিয়াতির একটি বিস্তৃত নেটওয়ার্ক জড়িত থাকতে পারে। আব্দুল কালামের মোবাইল ফোনের কল রেকর্ড এবং চ্যাটগুলো সূত্র সন্ধানের জন্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আব্দুল কালামকে ফরেনার্স অ্যাক্টের অধীনে ৩০ দিনের জন্য আটক করা হয়েছে। অতিরিক্ত ডিসিপি শালিনী দীক্ষিত বলেন, ‘তিনি গত ৮-১০ বছর ধরে ভোপালে বসবাস করছেন। এর আগে তিনি মহারাষ্ট্রে ছিলেন। আমরা একটি সূত্রের মাধ্যমে খবর পেয়ে পরিচয় শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া শুরু করি। তিনি এর মধ্যে বাংলাদেশেও ভ্রমণ করেছেন। আমরা সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো থেকে রিপোর্টের অপেক্ষায় আছি।’
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৬ ঘণ্টা আগে