বিহারের মুসলিমপ্রধান পাঁচ জেলায় পাঁচ দিনের ‘স্বাভিমান যাত্রা’ বা ‘আত্মসম্মান যাত্রা’ আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারের টেক্সটাইল মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। বাংলাদেশের হিন্দুদের নির্যাতনের বিষয়টি সামনে হাজির করেই এই যাত্রার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য প্রিন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশের মতো ভারতেও যাতে হিন্দুদের নির্যাতন-হত্যার শিকার হতে না হয়, তা নিশ্চিত করতে এবং ভারত যেন বাংলাদেশের হিন্দুদের রক্ষায় ভূমিকা রাখে তার দাবিতেও এই যাত্রার আয়োজন করা হবে। তবে এই যাত্রার বিষয়টি বিহারের ক্ষমতাসীন জনতা দলের (ইউনাইটেড) মধ্যে অস্বস্তির জন্ম দিয়েছে। তার চেয়েও বড় কথা, এই যাত্রার গতিপথ মুসলিমপ্রধান জেলাগুলোর মধ্য দিয়ে হওয়ায় বিষয়টি আরও উত্তেজনা উসকে দিয়েছে।
আক্রমণাত্মক বক্তব্যের জন্য পরিচিত গিরিরাজ সিং বলেছেন, ‘এই যাত্রা হিন্দুদের মধ্যে ঐক্য আনবে। যারা (জনতা দল-ইউনাইটেড) এখন আপত্তি তুলছেন, তাঁরা যখন (বিরোধী দল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের নেতা) তেজস্বী যাদব মুসলিম ভোটারদের একত্র করতে যাত্রার আয়োজন করেছিলেন, তখন তা করেনি।’
হিন্দুত্ববাদী মতাদর্শের গুরুত্বপূর্ণ মুখ গিরিরাজ সিং বলেন, ‘হিন্দু স্বাভিমান যাত্রা হিন্দুদের একত্র করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে, যাতে তারা বাংলাদেশের হিন্দুদের মতো বিপর্যয়ে না পড়ে।’ তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশে বসবাসকারী হিন্দুদের ওপর অত্যাচার সহ্য করবে না। বাংলাদেশে যেদিন ঘটনার সূত্রপাত হয়, সেদিনই আমার মাথায় চিন্তা আসে যে, হিন্দুদের একত্রিত হওয়ার সময় এসেছে।’
ভারতের কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের পূর্বপুরুষেরা ভুল করেছিলেন। দেশভাগের সময় যদি সব মুসলিম জনগোষ্ঠী পাকিস্তানে চলে যেত, তাহলে আজ আমরা এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হতাম না।’ তিনি বলেন, ‘আমি বহুবার বলেছি যে, হিন্দুরা যদি ঐক্যবদ্ধ না হয় তাহলে ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে হবে। সনাতনীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সময় এসেছে।’
বিজেপির এই নেতা জানান, স্বাভিমান যাত্রা বিহারের ভাগলপুর থেকে শুরু হবে। ১৮ অক্টোবর পূজা ও হবনের পর যাত্রাটি কাটিহার, পূর্ণিয়া ও আরারিয়া হয়ে কিষানগঞ্জে গিয়ে শেষ হবে। এই পাঁচ জেলা বিহারের সীমান্তের অংশ এবং সেখানে উল্লেখযোগ্য মুসলিম জনসংখ্যা আছে।
বিহারের মুসলিমপ্রধান পাঁচ জেলায় পাঁচ দিনের ‘স্বাভিমান যাত্রা’ বা ‘আত্মসম্মান যাত্রা’ আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারের টেক্সটাইল মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। বাংলাদেশের হিন্দুদের নির্যাতনের বিষয়টি সামনে হাজির করেই এই যাত্রার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য প্রিন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশের মতো ভারতেও যাতে হিন্দুদের নির্যাতন-হত্যার শিকার হতে না হয়, তা নিশ্চিত করতে এবং ভারত যেন বাংলাদেশের হিন্দুদের রক্ষায় ভূমিকা রাখে তার দাবিতেও এই যাত্রার আয়োজন করা হবে। তবে এই যাত্রার বিষয়টি বিহারের ক্ষমতাসীন জনতা দলের (ইউনাইটেড) মধ্যে অস্বস্তির জন্ম দিয়েছে। তার চেয়েও বড় কথা, এই যাত্রার গতিপথ মুসলিমপ্রধান জেলাগুলোর মধ্য দিয়ে হওয়ায় বিষয়টি আরও উত্তেজনা উসকে দিয়েছে।
আক্রমণাত্মক বক্তব্যের জন্য পরিচিত গিরিরাজ সিং বলেছেন, ‘এই যাত্রা হিন্দুদের মধ্যে ঐক্য আনবে। যারা (জনতা দল-ইউনাইটেড) এখন আপত্তি তুলছেন, তাঁরা যখন (বিরোধী দল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের নেতা) তেজস্বী যাদব মুসলিম ভোটারদের একত্র করতে যাত্রার আয়োজন করেছিলেন, তখন তা করেনি।’
হিন্দুত্ববাদী মতাদর্শের গুরুত্বপূর্ণ মুখ গিরিরাজ সিং বলেন, ‘হিন্দু স্বাভিমান যাত্রা হিন্দুদের একত্র করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে, যাতে তারা বাংলাদেশের হিন্দুদের মতো বিপর্যয়ে না পড়ে।’ তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশে বসবাসকারী হিন্দুদের ওপর অত্যাচার সহ্য করবে না। বাংলাদেশে যেদিন ঘটনার সূত্রপাত হয়, সেদিনই আমার মাথায় চিন্তা আসে যে, হিন্দুদের একত্রিত হওয়ার সময় এসেছে।’
ভারতের কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের পূর্বপুরুষেরা ভুল করেছিলেন। দেশভাগের সময় যদি সব মুসলিম জনগোষ্ঠী পাকিস্তানে চলে যেত, তাহলে আজ আমরা এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হতাম না।’ তিনি বলেন, ‘আমি বহুবার বলেছি যে, হিন্দুরা যদি ঐক্যবদ্ধ না হয় তাহলে ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে হবে। সনাতনীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সময় এসেছে।’
বিজেপির এই নেতা জানান, স্বাভিমান যাত্রা বিহারের ভাগলপুর থেকে শুরু হবে। ১৮ অক্টোবর পূজা ও হবনের পর যাত্রাটি কাটিহার, পূর্ণিয়া ও আরারিয়া হয়ে কিষানগঞ্জে গিয়ে শেষ হবে। এই পাঁচ জেলা বিহারের সীমান্তের অংশ এবং সেখানে উল্লেখযোগ্য মুসলিম জনসংখ্যা আছে।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৬ ঘণ্টা আগে