ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কেরালার ওয়েনাদে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট ভূমিধসে অন্তত ১৯ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আরও শতাধিক ব্যক্তি চাপা পড়ে আছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার ভোরের দিকে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কেরালার ওয়েনাদ জেলার মেপ্পাদির কাছে একটি পাহাড়ি এলাকায় এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাজ বিজয়ন হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে বলেছেন, সরকারি সংস্থাগুলো ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর কার্যালয় থেকে জারি করা এক বিবৃতিতে বলেছেন, ঘটনাস্থলে সমন্বিত অভিযান পরিচালনা করা হবে। সরকারের মন্ত্রীরা এই সমন্বয় নিশ্চিত করবেন।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, চলমান ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে উদ্ধার অভিযান জটিল হয়ে উঠেছে। ওয়েনাদ জেলা কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থাটি বলেছে, থন্ডারনাদ গ্রামে বসবাসকারী একটি নেপালি পরিবারের এক বছরের শিশু ভূমিধসে মারা গেছে। ভূমিধসের কারণে চুরামালার প্রধান সেতুটি ধ্বংস হয়ে গেছে, ভূমিধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন স্থানে অনেক লোক আটকা পড়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন আশ্বস্ত করেছেন, একটি অস্থায়ী সেতু নির্মাণ, হেলিকপ্টারে করে লোকজনকে সরিয়ে নিতে এবং বিপর্যয়স্থলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা স্থাপনের জন্য সেনাবাহিনীর সহায়তা চাওয়া হবে। তিনি জানিয়েছেন, ওয়েনাদ জেলায় ভূমিধস এবং অন্যান্য বৃষ্টি-সম্পর্কিত বিপর্যয়ের পরিপ্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য বিভাগ একটি কন্ট্রোলরুম চালু করেছে।
কেরালা রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ (কেএসডিএমএ) ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ফায়ার ফোর্স ও এনডিআরএফ দল মোতায়েন করেছে। তারা জানিয়েছে, একটি অতিরিক্ত এনডিআরএফ দল ওয়েনাদের পথে আছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, এখনো অনেক লোক আটকে থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে এবং ভারী বৃষ্টি চলার কারণে উদ্ধার অভিযান বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কেরালার ওয়েনাদে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট ভূমিধসে অন্তত ১৯ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আরও শতাধিক ব্যক্তি চাপা পড়ে আছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার ভোরের দিকে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কেরালার ওয়েনাদ জেলার মেপ্পাদির কাছে একটি পাহাড়ি এলাকায় এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাজ বিজয়ন হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে বলেছেন, সরকারি সংস্থাগুলো ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর কার্যালয় থেকে জারি করা এক বিবৃতিতে বলেছেন, ঘটনাস্থলে সমন্বিত অভিযান পরিচালনা করা হবে। সরকারের মন্ত্রীরা এই সমন্বয় নিশ্চিত করবেন।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, চলমান ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে উদ্ধার অভিযান জটিল হয়ে উঠেছে। ওয়েনাদ জেলা কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থাটি বলেছে, থন্ডারনাদ গ্রামে বসবাসকারী একটি নেপালি পরিবারের এক বছরের শিশু ভূমিধসে মারা গেছে। ভূমিধসের কারণে চুরামালার প্রধান সেতুটি ধ্বংস হয়ে গেছে, ভূমিধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন স্থানে অনেক লোক আটকা পড়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন আশ্বস্ত করেছেন, একটি অস্থায়ী সেতু নির্মাণ, হেলিকপ্টারে করে লোকজনকে সরিয়ে নিতে এবং বিপর্যয়স্থলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা স্থাপনের জন্য সেনাবাহিনীর সহায়তা চাওয়া হবে। তিনি জানিয়েছেন, ওয়েনাদ জেলায় ভূমিধস এবং অন্যান্য বৃষ্টি-সম্পর্কিত বিপর্যয়ের পরিপ্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য বিভাগ একটি কন্ট্রোলরুম চালু করেছে।
কেরালা রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ (কেএসডিএমএ) ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ফায়ার ফোর্স ও এনডিআরএফ দল মোতায়েন করেছে। তারা জানিয়েছে, একটি অতিরিক্ত এনডিআরএফ দল ওয়েনাদের পথে আছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, এখনো অনেক লোক আটকে থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে এবং ভারী বৃষ্টি চলার কারণে উদ্ধার অভিযান বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
৩২ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে