অনলাইন ডেস্ক
বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফা (আই) দাবি করেছে, মিয়ানমারে তাদের ক্যাম্প লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। গতকাল শনিবার (১২ জুলাই) দিবাগত ভোররাতের দিকে চালানো এই ড্রোন হামলায় উলফার অন্তত তিনজন শীর্ষ নেতা নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে সংগঠনটি। তবে ভারতীয় সেনাবাহিনী এমন কোনো অভিযানের বিষয়ে অবগত থাকার কথা অস্বীকার করেছে। খবর দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের।
উলফা (আই) কর্তৃক প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গতকাল দিবাগত ভোররাত ২টা থেকে ৪টার মধ্যে ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত বরাবর বেশ কয়েকটি ক্যাম্পে হামলা চালানো হয়। এতে তাদের লেফটেন্যান্ট জেনারেল নয়ন মেধি ওরফে নয়ন আসাম নিহত হয়েছেন এবং আরও ১৯ জন আহত হয়েছেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, নয়ন আসামের শেষকৃত্য সম্পন্ন হওয়ার সময় ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় উলফার (আই) আরও দুই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার গণেশ আসাম ও কর্নেল প্রদীপ আসাম নিহত হয়েছেন।
এ ঘটনার পর ইশান আসাম নামের উলফার (আই) স্বঘোষিত একজন সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট স্বাক্ষরিত একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। ওই বিবৃতিতে প্রতিশোধের হুমকি দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘দখলদার বাহিনী যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে আমাদের এলাকায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা আসামের আদিবাসী জনগণকে জানাচ্ছি, ঔপনিবেশিক জাতির এই নৃশংস হামলার প্রতিশোধ নিতে আমরা বদ্ধপরিকর।’
সেনাবাহিনীর হামলা বা অভিযানের বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে গুয়াহাটিতে অবস্থিত প্রতিরক্ষা মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহেন্দ্র রাওয়াত বলেন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে এমন কোনো অভিযানের তথ্য নেই।
অন্যদিকে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাও গোলাঘাটে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এমন কোনো অভিযানের কথা অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, আসাম পুলিশ এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয়। এ ধরনের কোনো অভিযান আসাম থেকে চালানো হয়নি। সাধারণত যখন এমন ঘটনা ঘটে, তখন ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি আসে, কিন্তু তারা এখনো কোনো বিবৃতি দেয়নি। হয়তো পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।
জানা যায়, পরেশ বড়ুয়ার নেতৃত্বাধীন উলফার (আই) ক্যাম্পগুলো মিয়ানমারে রয়েছে। তারা দীর্ঘদিন ধরে আসামের সার্বভৌমত্ব নিয়ে আলোচনা ছাড়া শান্তি আলোচনায় বসতে অস্বীকার করে আসছে। এর মধ্যে উলফার একটি অংশ ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের সঙ্গে একটি ত্রিপক্ষীয় শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করেছিল।
বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফা (আই) দাবি করেছে, মিয়ানমারে তাদের ক্যাম্প লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। গতকাল শনিবার (১২ জুলাই) দিবাগত ভোররাতের দিকে চালানো এই ড্রোন হামলায় উলফার অন্তত তিনজন শীর্ষ নেতা নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে সংগঠনটি। তবে ভারতীয় সেনাবাহিনী এমন কোনো অভিযানের বিষয়ে অবগত থাকার কথা অস্বীকার করেছে। খবর দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের।
উলফা (আই) কর্তৃক প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গতকাল দিবাগত ভোররাত ২টা থেকে ৪টার মধ্যে ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত বরাবর বেশ কয়েকটি ক্যাম্পে হামলা চালানো হয়। এতে তাদের লেফটেন্যান্ট জেনারেল নয়ন মেধি ওরফে নয়ন আসাম নিহত হয়েছেন এবং আরও ১৯ জন আহত হয়েছেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, নয়ন আসামের শেষকৃত্য সম্পন্ন হওয়ার সময় ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় উলফার (আই) আরও দুই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার গণেশ আসাম ও কর্নেল প্রদীপ আসাম নিহত হয়েছেন।
এ ঘটনার পর ইশান আসাম নামের উলফার (আই) স্বঘোষিত একজন সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট স্বাক্ষরিত একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। ওই বিবৃতিতে প্রতিশোধের হুমকি দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘দখলদার বাহিনী যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে আমাদের এলাকায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা আসামের আদিবাসী জনগণকে জানাচ্ছি, ঔপনিবেশিক জাতির এই নৃশংস হামলার প্রতিশোধ নিতে আমরা বদ্ধপরিকর।’
সেনাবাহিনীর হামলা বা অভিযানের বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে গুয়াহাটিতে অবস্থিত প্রতিরক্ষা মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহেন্দ্র রাওয়াত বলেন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে এমন কোনো অভিযানের তথ্য নেই।
অন্যদিকে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাও গোলাঘাটে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এমন কোনো অভিযানের কথা অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, আসাম পুলিশ এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয়। এ ধরনের কোনো অভিযান আসাম থেকে চালানো হয়নি। সাধারণত যখন এমন ঘটনা ঘটে, তখন ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি আসে, কিন্তু তারা এখনো কোনো বিবৃতি দেয়নি। হয়তো পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।
জানা যায়, পরেশ বড়ুয়ার নেতৃত্বাধীন উলফার (আই) ক্যাম্পগুলো মিয়ানমারে রয়েছে। তারা দীর্ঘদিন ধরে আসামের সার্বভৌমত্ব নিয়ে আলোচনা ছাড়া শান্তি আলোচনায় বসতে অস্বীকার করে আসছে। এর মধ্যে উলফার একটি অংশ ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের সঙ্গে একটি ত্রিপক্ষীয় শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করেছিল।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে