প্রতিনিধি, কলকাতা
ভারতীয় রাজনীতিতে মমতা ব্যানার্জির তীব্র বাম বিরোধিতা এখন অতীত। বামেদের কাছেও তৃণমূল আর অচ্ছুত নয়। অথচ, জন্মলগ্ন থেকেই উগ্র বামবিরোধিতাই ছিল তৃণমূলের পুঁজি।
পশ্চিমবঙ্গের গত বিধানসভা নির্বাচনেও 'বিজেমূল' (বিজেপি ও তৃণমূলের গোপন আঁতাতের অভিযোগ) কটাক্ষ ছিল সিপিএমের ভোট প্রচারে বড় হাতিয়ার। কিন্তু ভোটের পরই দিল্লিতে বিজেপি বিরোধিতায় হাত মিলিয়েছে বাম ও তৃণমূল। বিজেপিকে হারাতে তৃণমূলের সঙ্গে হাত ধরার বিষয়ে সোমবার সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটিও সম্মতি দিয়েছে।
৩৪ বছরের দাপটের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ শাসন করলেও সিপিএম-সহ বামেদের অস্তিত্বই এখন বিপন্ন পশ্চিমবঙ্গে। গত বিধানসভার নির্বাচনে কংগ্রেস ও ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্টের সঙ্গে জোট করে একটি আসনেও জিততে পারেনি তারা।
২৯৪ আসনের রাজ্য বিধানসভাতে কংগ্রেসও শূন্য। বাম ও কংগ্রেসকে শূন্য করে দিয়ে বিজেপিকে অবশ্য রুখে দিয়েছে মমতা ব্যানার্জির তৃণমূল। তাঁরা একাই পেয়েছে ২১৩টি আসন, বিজেপি সর্বশক্তি দিয়েও ৭৭।
এক সময়ে ভারতে বামেদের ঘাঁটি পশ্চিমবঙ্গে দলের বিপর্যয়ের পর দিল্লিতে বসেছিল সিপিএমের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক কমিটির বৈঠক। বৈঠকে স্পষ্ট ইঙ্গিত, কংগ্রেসের পাশাপাশি তৃণমূলের হাত ধরতে রাজি সিপিএমে। অথচ, কট্টর সিপিএম বিরোধিতা থেকেই এক সময় জন্ম হয়েছিল তৃণমূলের। বামেদের সঙ্গে দলীয় নেতাদের সখ্যতার অভিযোগ তুলে মমতা নিজেই কংগ্রেস ভেঙে গড়ে তোলেন তৃণমূল কংগ্রেস।
মমতাও বিজেপিকে হারাতে বাম ও কংগ্রেসের সঙ্গে জোটে রাজি। ইতিমধ্যে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে তাঁর বৈঠক হয়েছে। বিজেপি বিরোধী অবস্থানে বামেদের মতোই তৃণমূলও রয়েছে কংগ্রেসের সঙ্গে।
গতকাল সোমবার রাতেও কংগ্রেস নেতা ও সাবেক মন্ত্রী কবিল সিবালের বাড়ি বিরোধীদের নৈশভোজে তৃণমূল ও বাম নেতাদের দেখা যায়। তাঁরা একসঙ্গে বিজেপি বিরোধিতা নিয়ে আলোচনাও করেন।
গতকাল সিপিএম সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বলেছেন, বাংলায় মূল প্রাপ্তি বিজেপি-র পরাজয় ৷ একই সঙ্গে তিনি আরও বলেন, 'বিজেপিকে হারাতে আমাদের কাছে কেউই অচ্ছুত নয় ৷
সিপিএমের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বলেন, সংসদের ভেতরে ও বাইরে চৌদ্দ দলের বিরোধী জোট একসঙ্গে বিজেপি-র বিরুদ্ধে লড়ছি। সেখানে তৃণমূল আগেও ছিল, এখনো আছে ৷
এর আগে তৃণমূল সভানেত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বামেদের উদ্দেশে বলেছিলেন, ওরাই ঠিক করে নিক, কারা আসল শত্রু। কাদেরকে ওরা দুর্বল করতে চায়।
ভারতীয় রাজনীতিতে মমতা ব্যানার্জির তীব্র বাম বিরোধিতা এখন অতীত। বামেদের কাছেও তৃণমূল আর অচ্ছুত নয়। অথচ, জন্মলগ্ন থেকেই উগ্র বামবিরোধিতাই ছিল তৃণমূলের পুঁজি।
পশ্চিমবঙ্গের গত বিধানসভা নির্বাচনেও 'বিজেমূল' (বিজেপি ও তৃণমূলের গোপন আঁতাতের অভিযোগ) কটাক্ষ ছিল সিপিএমের ভোট প্রচারে বড় হাতিয়ার। কিন্তু ভোটের পরই দিল্লিতে বিজেপি বিরোধিতায় হাত মিলিয়েছে বাম ও তৃণমূল। বিজেপিকে হারাতে তৃণমূলের সঙ্গে হাত ধরার বিষয়ে সোমবার সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটিও সম্মতি দিয়েছে।
৩৪ বছরের দাপটের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ শাসন করলেও সিপিএম-সহ বামেদের অস্তিত্বই এখন বিপন্ন পশ্চিমবঙ্গে। গত বিধানসভার নির্বাচনে কংগ্রেস ও ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্টের সঙ্গে জোট করে একটি আসনেও জিততে পারেনি তারা।
২৯৪ আসনের রাজ্য বিধানসভাতে কংগ্রেসও শূন্য। বাম ও কংগ্রেসকে শূন্য করে দিয়ে বিজেপিকে অবশ্য রুখে দিয়েছে মমতা ব্যানার্জির তৃণমূল। তাঁরা একাই পেয়েছে ২১৩টি আসন, বিজেপি সর্বশক্তি দিয়েও ৭৭।
এক সময়ে ভারতে বামেদের ঘাঁটি পশ্চিমবঙ্গে দলের বিপর্যয়ের পর দিল্লিতে বসেছিল সিপিএমের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক কমিটির বৈঠক। বৈঠকে স্পষ্ট ইঙ্গিত, কংগ্রেসের পাশাপাশি তৃণমূলের হাত ধরতে রাজি সিপিএমে। অথচ, কট্টর সিপিএম বিরোধিতা থেকেই এক সময় জন্ম হয়েছিল তৃণমূলের। বামেদের সঙ্গে দলীয় নেতাদের সখ্যতার অভিযোগ তুলে মমতা নিজেই কংগ্রেস ভেঙে গড়ে তোলেন তৃণমূল কংগ্রেস।
মমতাও বিজেপিকে হারাতে বাম ও কংগ্রেসের সঙ্গে জোটে রাজি। ইতিমধ্যে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে তাঁর বৈঠক হয়েছে। বিজেপি বিরোধী অবস্থানে বামেদের মতোই তৃণমূলও রয়েছে কংগ্রেসের সঙ্গে।
গতকাল সোমবার রাতেও কংগ্রেস নেতা ও সাবেক মন্ত্রী কবিল সিবালের বাড়ি বিরোধীদের নৈশভোজে তৃণমূল ও বাম নেতাদের দেখা যায়। তাঁরা একসঙ্গে বিজেপি বিরোধিতা নিয়ে আলোচনাও করেন।
গতকাল সিপিএম সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বলেছেন, বাংলায় মূল প্রাপ্তি বিজেপি-র পরাজয় ৷ একই সঙ্গে তিনি আরও বলেন, 'বিজেপিকে হারাতে আমাদের কাছে কেউই অচ্ছুত নয় ৷
সিপিএমের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বলেন, সংসদের ভেতরে ও বাইরে চৌদ্দ দলের বিরোধী জোট একসঙ্গে বিজেপি-র বিরুদ্ধে লড়ছি। সেখানে তৃণমূল আগেও ছিল, এখনো আছে ৷
এর আগে তৃণমূল সভানেত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বামেদের উদ্দেশে বলেছিলেন, ওরাই ঠিক করে নিক, কারা আসল শত্রু। কাদেরকে ওরা দুর্বল করতে চায়।
বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিপিং রুট হরমুজ প্রণালি বন্ধ করা থেকে ইরানকে বিরত রাখতে চীন উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময় এল যখন ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম প্রেস টিভি জানিয়েছে, দেশটির পার্লামেন্ট প্রণালিটি বন্ধ করার একটি পরিকল্পনা অনুমোদন
১৬ মিনিট আগেচলমান সংঘাতের মধ্যেই পবিত্র মহররম মাসের প্রস্তুতি নিচ্ছেন ইরানিরা। হিজরি বছরের প্রথম মাস মহররম। পুরো মুসলিম বিশ্ব তো বটেই, শিয়া মুসলিমদের কাছে বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ এই মাস। চাঁদের ওপর নির্ভর করে আগামী ২৬ অথবা ২৭ জুন শুরু হতে যাচ্ছে নতুন হিজরি সন।
২৯ মিনিট আগেচলমান মার্কিন ও ইসরায়েলি হামলার মুখেও ইরান পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। ইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখত-রাভাঞ্চি জানিয়েছেন, তেহরান এনপিটির ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সদস্য’ হিসেবেই থাকবে।
১ ঘণ্টা আগেচীনের কাছে গোপন সামরিক তথ্য বিক্রির চেষ্টা করেছে বলে স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সেনা সার্জেন্ট জোসেফ ড্যানিয়েল শ্মিট। গত শুক্রবার তিনি সিয়াটলের ফেডারেল আদালতে এই স্বীকারোক্তি দেন।
১ ঘণ্টা আগে