ভারতের বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠানের জন্ম গুজরাটের একটি পাঠান পরিবারে। এই হিসেবে পশ্চিমবঙ্গে তাঁর কোনো পারিবারিক বন্ধন এবং আত্মীয়স্বজন নেই। তারপরও মমতা ব্যানার্জির হাত ধরে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের রাজনীতি শুরু করেছিলেন তিনি। শুধু তা-ই নয়, প্রথমবারের মতো লোকসভা নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিজেপি ও কংগ্রেসের শক্তিশালী দুই প্রার্থী হারিয়ে তিনি বড় চমক দেখিয়েছেন।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ইউসুফ পাঠান যে আসনে লড়াই করেছেন, সেই বহরমপুরে গত ২৫ বছর ধরে সংসদ সদস্য ছিলেন কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি অধীর চৌধুরী। বারবার বিজয়ী এবং পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ অধীরের নামই হয়ে গিয়েছিল বহরমপুরের ‘রবিনহুড’। এলাকায় তাঁর পরিচিতি ছিল ঘরের মানুষের মতো। কিন্তু অধীরের সেই ঘর ভেঙে দিলেন ইউসুফ পাঠান। নির্বাচনী ফল অনুযায়ী, ৫৮ হাজার ৫৭ ভোটের ব্যবধানে তিনি অধীর চৌধুরীকে হারিয়েছেন।
শুধু তা-ই নয়, তৃণমূল কংগ্রেস ও কংগ্রেসের এই লাড়াইয়ে মাঝখান থেকে ফায়দা নিতে চেয়েছিল বিজেপি। বহরমপুরের আসনে তাই দলটি একজন শক্তিশালী প্রার্থী বেছে নিয়েছিল। বিজেপির প্রার্থী ডা. নির্মল কুমার সেন শেষ পর্যন্ত ৩ লাখ ৫ হাজার ৯৩১ ভোট পেয়েছেন। বারবার বিজয়ী অধীর পেয়েছেন ৩ লাখ ৪০ হাজার ৩৭৮ ভোট। আর এই দুজনকে পেছনে ফেলে ইউসুফ পাঠান পেয়েছেন ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৪৩৫ ভোট।
বহরমপুরের পাঁচবারের সংসদ সদস্য অধীর কেন হেরে গেলেন, সেই বিষয়ে ইতিমধ্যে চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, এবার অধীরের সমর্থনে থাকা হিন্দু ভোটের একটা বড় অংশ চলে গেছে বিজেপির দিকে। আর অধীরের মুসলিম ভোট ব্যাংকের একটি অংশ তৃণমূলের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। এর ফলেই আসনটি হারাতে হয়েছে রাজ্য কংগ্রেসের সভাপতিকে।
নিজের পরাজয় মেনে নিয়ে সংবাদমাধ্যমে অধীর বলেছেন, ‘আমরা হার স্বীকার করলাম। বাংলার রাজনীতিতে আপাতত আমরা অপ্রাসঙ্গিক হতে চলেছি। খারাপ লাগলেও কিছু করার নেই। আমার ইচ্ছা-অনিচ্ছায় কিছু যায় আসে না। হেরেছি, হার নিয়েই খুশি থাকব।’
এদিকে জয়ের পর ইউসুফকে নিয়ে উল্লাস করেছেন তৃণমূল কর্মী-সমর্থকেরা। তাঁদের উদ্দেশে ইউসুফ বলেছেন, ‘বহরমপুর আমার নতুন বাড়ি।’
ভারতের বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠানের জন্ম গুজরাটের একটি পাঠান পরিবারে। এই হিসেবে পশ্চিমবঙ্গে তাঁর কোনো পারিবারিক বন্ধন এবং আত্মীয়স্বজন নেই। তারপরও মমতা ব্যানার্জির হাত ধরে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের রাজনীতি শুরু করেছিলেন তিনি। শুধু তা-ই নয়, প্রথমবারের মতো লোকসভা নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিজেপি ও কংগ্রেসের শক্তিশালী দুই প্রার্থী হারিয়ে তিনি বড় চমক দেখিয়েছেন।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ইউসুফ পাঠান যে আসনে লড়াই করেছেন, সেই বহরমপুরে গত ২৫ বছর ধরে সংসদ সদস্য ছিলেন কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি অধীর চৌধুরী। বারবার বিজয়ী এবং পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ অধীরের নামই হয়ে গিয়েছিল বহরমপুরের ‘রবিনহুড’। এলাকায় তাঁর পরিচিতি ছিল ঘরের মানুষের মতো। কিন্তু অধীরের সেই ঘর ভেঙে দিলেন ইউসুফ পাঠান। নির্বাচনী ফল অনুযায়ী, ৫৮ হাজার ৫৭ ভোটের ব্যবধানে তিনি অধীর চৌধুরীকে হারিয়েছেন।
শুধু তা-ই নয়, তৃণমূল কংগ্রেস ও কংগ্রেসের এই লাড়াইয়ে মাঝখান থেকে ফায়দা নিতে চেয়েছিল বিজেপি। বহরমপুরের আসনে তাই দলটি একজন শক্তিশালী প্রার্থী বেছে নিয়েছিল। বিজেপির প্রার্থী ডা. নির্মল কুমার সেন শেষ পর্যন্ত ৩ লাখ ৫ হাজার ৯৩১ ভোট পেয়েছেন। বারবার বিজয়ী অধীর পেয়েছেন ৩ লাখ ৪০ হাজার ৩৭৮ ভোট। আর এই দুজনকে পেছনে ফেলে ইউসুফ পাঠান পেয়েছেন ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৪৩৫ ভোট।
বহরমপুরের পাঁচবারের সংসদ সদস্য অধীর কেন হেরে গেলেন, সেই বিষয়ে ইতিমধ্যে চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, এবার অধীরের সমর্থনে থাকা হিন্দু ভোটের একটা বড় অংশ চলে গেছে বিজেপির দিকে। আর অধীরের মুসলিম ভোট ব্যাংকের একটি অংশ তৃণমূলের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। এর ফলেই আসনটি হারাতে হয়েছে রাজ্য কংগ্রেসের সভাপতিকে।
নিজের পরাজয় মেনে নিয়ে সংবাদমাধ্যমে অধীর বলেছেন, ‘আমরা হার স্বীকার করলাম। বাংলার রাজনীতিতে আপাতত আমরা অপ্রাসঙ্গিক হতে চলেছি। খারাপ লাগলেও কিছু করার নেই। আমার ইচ্ছা-অনিচ্ছায় কিছু যায় আসে না। হেরেছি, হার নিয়েই খুশি থাকব।’
এদিকে জয়ের পর ইউসুফকে নিয়ে উল্লাস করেছেন তৃণমূল কর্মী-সমর্থকেরা। তাঁদের উদ্দেশে ইউসুফ বলেছেন, ‘বহরমপুর আমার নতুন বাড়ি।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৭ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৪৩ মিনিট আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগেলোহিত সাগরে মার্কিন রণতরীতে তাৎক্ষণিকভাবে হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভির এক প্রতিবেদনে হুতি মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারির বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, জায়নবাদী শত্রুর পক্ষে মার্কিন আগ্রাসন উপেক্ষা করার মতো নয়।
১ ঘণ্টা আগে