ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোট গ্রহণ হয়েছে ২৬ এপ্রিল। দ্বিতীয় দফার ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা প্রার্থীদের মধ্যে অন্যতম হেভিওয়েট প্রার্থী ছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। কেরালা রাজ্যের ওয়েনাড় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন তিনি। তবে রাহুলের জয় নিয়ে চিন্তায় পড়েছে কংগ্রেস।
২৬ এপ্রিল দ্বিতীয় দফায় লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়েছেন দক্ষিণ ভারতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ঘেরা কেরালার ওয়েনাড় সাধারণ মানুষ। তবে সেই লাইনে দাঁড়ানো ভোটদাতাদের সংখ্যা ২০১৯ সালের চেয়ে কম ছিল। ভোট দিয়েছেন ৭১ শতাংশ মানুষ। যা গেল বছরের তুলনায় ৫ শতাংশ কম।
আর এতেই কংগ্রেস নেতা ইউডিএফ বা ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের প্রার্থী রাহুল গান্ধীর জয় নিয়ে চিন্তা বাড়ছে কংগ্রেসের হাইকমান্ডের।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ৫ শতাংশ ভোটের ব্যবধান আশঙ্কার কারণ না হলেও রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানবিরোধী অবস্থান প্রবল হওয়া ভোট বাক্সে জমা হলে হিসাব-নিকাশ পাল্টে যেতে পারে। তা ছাড়া নির্বাচনী প্রচারণায় রাহুলের চেয়ে এগিয়ে ছিলেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বর্ষীয়ান বাম নেত্রী অ্যানি রাজা।
৩০ শতাংশ সংখ্যালঘু ভোটারের কাছে মন খারাপের কারণও সিএএ ইস্যুতে রাহুলের কাছ থেকে তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া না পাওয়া—ইন্ডিয়া জোটের শরিক হয়েও জোটের সদস্যদের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়ে লড়াকেও ভালোভাবে দেখেননি ভোটাররাও।
ক্ষমতাসীন বিজেপি বলছে, রাহুল গান্ধী স্থানীয় মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। তাঁর সঙ্গে সাধারণ মানুষের ভোট নেই; আছে সন্ত্রাসবাদীদের ভোট। ওয়েনাড়ের বিজেপি প্রার্থী কে সুরেন্দ্রান বলেছেন, এখানে রাহুলের দিন শেষ। জনতা এখন মোদিকে এখানে স্বাগতম জানাতে চায়।
তবে কংগ্রেস সমর্থকেরা বলছেন, কেরালায় রাহুলের জয় নিশ্চিত, বরং বিজেপি এখানে একটা আসনও পাবে না। প্রতিদ্বন্দ্বী বাম প্রার্থী, প্রতিষ্ঠানবিরোধী হাওয়া এবং ভোটের হার কম হওয়ার কারণেই এবার রাহুলকেও পড়তে হতে পারে তীব্র চ্যালেঞ্জের মুখে।
২০১৯ সালের লোকসভার নির্বাচনে রাহুল গান্ধী ৭ লাখ ৬ হাজার ৩৬৭ ভোটে জিতেছিলেন। তাঁর প্রাপ্ত ভোটের হার ছিল ৩৭ দশমিক ৪৬ শতাংশ। রাহুল নিকটতম প্রার্থী সিপিআইএমের পিপি সুনীরকে প্রায় পৌনে তিন লাখ ভোটে হারান। তবে এবার জয়ের হাসি কে হাসবেন জানা যাবে ৪ জুন।
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোট গ্রহণ হয়েছে ২৬ এপ্রিল। দ্বিতীয় দফার ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা প্রার্থীদের মধ্যে অন্যতম হেভিওয়েট প্রার্থী ছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। কেরালা রাজ্যের ওয়েনাড় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন তিনি। তবে রাহুলের জয় নিয়ে চিন্তায় পড়েছে কংগ্রেস।
২৬ এপ্রিল দ্বিতীয় দফায় লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়েছেন দক্ষিণ ভারতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ঘেরা কেরালার ওয়েনাড় সাধারণ মানুষ। তবে সেই লাইনে দাঁড়ানো ভোটদাতাদের সংখ্যা ২০১৯ সালের চেয়ে কম ছিল। ভোট দিয়েছেন ৭১ শতাংশ মানুষ। যা গেল বছরের তুলনায় ৫ শতাংশ কম।
আর এতেই কংগ্রেস নেতা ইউডিএফ বা ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের প্রার্থী রাহুল গান্ধীর জয় নিয়ে চিন্তা বাড়ছে কংগ্রেসের হাইকমান্ডের।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ৫ শতাংশ ভোটের ব্যবধান আশঙ্কার কারণ না হলেও রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানবিরোধী অবস্থান প্রবল হওয়া ভোট বাক্সে জমা হলে হিসাব-নিকাশ পাল্টে যেতে পারে। তা ছাড়া নির্বাচনী প্রচারণায় রাহুলের চেয়ে এগিয়ে ছিলেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বর্ষীয়ান বাম নেত্রী অ্যানি রাজা।
৩০ শতাংশ সংখ্যালঘু ভোটারের কাছে মন খারাপের কারণও সিএএ ইস্যুতে রাহুলের কাছ থেকে তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া না পাওয়া—ইন্ডিয়া জোটের শরিক হয়েও জোটের সদস্যদের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়ে লড়াকেও ভালোভাবে দেখেননি ভোটাররাও।
ক্ষমতাসীন বিজেপি বলছে, রাহুল গান্ধী স্থানীয় মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। তাঁর সঙ্গে সাধারণ মানুষের ভোট নেই; আছে সন্ত্রাসবাদীদের ভোট। ওয়েনাড়ের বিজেপি প্রার্থী কে সুরেন্দ্রান বলেছেন, এখানে রাহুলের দিন শেষ। জনতা এখন মোদিকে এখানে স্বাগতম জানাতে চায়।
তবে কংগ্রেস সমর্থকেরা বলছেন, কেরালায় রাহুলের জয় নিশ্চিত, বরং বিজেপি এখানে একটা আসনও পাবে না। প্রতিদ্বন্দ্বী বাম প্রার্থী, প্রতিষ্ঠানবিরোধী হাওয়া এবং ভোটের হার কম হওয়ার কারণেই এবার রাহুলকেও পড়তে হতে পারে তীব্র চ্যালেঞ্জের মুখে।
২০১৯ সালের লোকসভার নির্বাচনে রাহুল গান্ধী ৭ লাখ ৬ হাজার ৩৬৭ ভোটে জিতেছিলেন। তাঁর প্রাপ্ত ভোটের হার ছিল ৩৭ দশমিক ৪৬ শতাংশ। রাহুল নিকটতম প্রার্থী সিপিআইএমের পিপি সুনীরকে প্রায় পৌনে তিন লাখ ভোটে হারান। তবে এবার জয়ের হাসি কে হাসবেন জানা যাবে ৪ জুন।
ওয়াশিংটনে ছয় বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠকে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তুরস্কের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে দেশটির কাছে আবারও নিজেদের তৈরি উন্নত এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির সুযোগ দেওয়া হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
১০ ঘণ্টা আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
১১ ঘণ্টা আগে