তিনটি নতুন ফৌজদারি আইন আগামী ১ জুলাই থেকে কার্যকর করতে যাচ্ছে ভারত। আইন তিনটি ঔপনিবেশিক যুগের আইনকে প্রতিস্থাপন করবে বলে দেশটির সরকার আজ শনিবার ঘোষণা করেছে। এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
আইন তিনটি হলো—ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (দ্বিতীয়), ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা (দ্বিতীয়), এবং ভারতীয় সাক্ষ্য বিল (দ্বিতীয়)। এসব আইন যথাক্রমে ১৮৬০ সালের ভারতীয় দণ্ডবিধি, ১৯৭৩ সালের ফৌজদারি কার্যবিধি (সিআরপিসি) এবং ১৮৭২ সালের ভারতীয় সাক্ষ্য আইনকে প্রতিস্থাপন করবে।
আইন তিনটি গত বছরের ডিসেম্বরে সংসদে পাস হয়েছে এবং রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ইতিমধ্যে তাতে সম্মতি দিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ গত বছর সংসদে আইন পাসের সময় বলেছিলেন, নতুন আইনগুলো ভারতীয়তা, ভারতীয় সংবিধান এবং জনগণের কল্যাণের ওপর জোর দেয়। নতুন আইন প্রযুক্তির ব্যবহারকে উৎসাহিত করে এবং তদন্ত, প্রসিকিউশন এবং বিচারব্যবস্থায় ফরেনসিক বিজ্ঞানকে অধিক গুরুত্ব দেয়।
অমিত শাহ জোর দিয়ে বলেছিলেন, তিনটি আইনের অধীনে সমস্ত ব্যবস্থা আসার পাঁচ বছরের মধ্যে ভারতীয় ফৌজদারি বিচারব্যবস্থা বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত হয়ে উঠবে।
ভারত এখন আইপিসি অ্যাক্টের স্থলে বিএনএস প্রতিস্থাপন করতে প্রস্তুত। পরিবর্তিত সময়ের বিবেচনায় ফৌজদারি আইনের প্রধান দিকগুলো সংস্কার করা হয়েছে, যার মধ্যে ছোটখাটো চুরির জন্য শাস্তি হিসেবে ‘কমিউনিটি সার্ভিস’ এবং লিঙ্গের সংজ্ঞায় ট্রান্সজেন্ডার যুক্ত করা রয়েছে।
ন্যায় সংহিতাতে সংঘটিত অপরাধ, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, গণপিটুনি, হিট অ্যান্ড রান, প্রতারণামূলক উপায়ে নারীকে যৌন নিপীড়ন, ছিনতাই, বাইরে থেকে ভারতের অভ্যন্তরে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির প্ররোচনা, ভারতের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা এবং ঐক্যকে বিপন্ন করার মতো ২০টি নতুন অপরাধ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এতে মিথ্যা বা ভুয়া সংবাদ প্রকাশকেও অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।
নতুন আইনে সন্ত্রাসবাদের পরিধিও বাড়ানো হয়েছে। গণপিটুনি এবং কিশোরী ধর্ষণের সাজা মৃত্যুদণ্ড করা হয়েছে। তবে নতুন আইনে সম্মতিক্রমে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক, সমকামিতা এবং আত্মহত্যার চেষ্টাকে আর অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে না।
রাষ্ট্রদ্রোহ আইন বাতিল করে একটি নতুন ধারার সঙ্গে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। এতে ভারতের সার্বভৌমত্ব, ঐক্য এবং অখণ্ডতাকে বিপন্ন করে এমন কাজকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
তিনটি নতুন ফৌজদারি আইন আগামী ১ জুলাই থেকে কার্যকর করতে যাচ্ছে ভারত। আইন তিনটি ঔপনিবেশিক যুগের আইনকে প্রতিস্থাপন করবে বলে দেশটির সরকার আজ শনিবার ঘোষণা করেছে। এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
আইন তিনটি হলো—ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (দ্বিতীয়), ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা (দ্বিতীয়), এবং ভারতীয় সাক্ষ্য বিল (দ্বিতীয়)। এসব আইন যথাক্রমে ১৮৬০ সালের ভারতীয় দণ্ডবিধি, ১৯৭৩ সালের ফৌজদারি কার্যবিধি (সিআরপিসি) এবং ১৮৭২ সালের ভারতীয় সাক্ষ্য আইনকে প্রতিস্থাপন করবে।
আইন তিনটি গত বছরের ডিসেম্বরে সংসদে পাস হয়েছে এবং রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ইতিমধ্যে তাতে সম্মতি দিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ গত বছর সংসদে আইন পাসের সময় বলেছিলেন, নতুন আইনগুলো ভারতীয়তা, ভারতীয় সংবিধান এবং জনগণের কল্যাণের ওপর জোর দেয়। নতুন আইন প্রযুক্তির ব্যবহারকে উৎসাহিত করে এবং তদন্ত, প্রসিকিউশন এবং বিচারব্যবস্থায় ফরেনসিক বিজ্ঞানকে অধিক গুরুত্ব দেয়।
অমিত শাহ জোর দিয়ে বলেছিলেন, তিনটি আইনের অধীনে সমস্ত ব্যবস্থা আসার পাঁচ বছরের মধ্যে ভারতীয় ফৌজদারি বিচারব্যবস্থা বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত হয়ে উঠবে।
ভারত এখন আইপিসি অ্যাক্টের স্থলে বিএনএস প্রতিস্থাপন করতে প্রস্তুত। পরিবর্তিত সময়ের বিবেচনায় ফৌজদারি আইনের প্রধান দিকগুলো সংস্কার করা হয়েছে, যার মধ্যে ছোটখাটো চুরির জন্য শাস্তি হিসেবে ‘কমিউনিটি সার্ভিস’ এবং লিঙ্গের সংজ্ঞায় ট্রান্সজেন্ডার যুক্ত করা রয়েছে।
ন্যায় সংহিতাতে সংঘটিত অপরাধ, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, গণপিটুনি, হিট অ্যান্ড রান, প্রতারণামূলক উপায়ে নারীকে যৌন নিপীড়ন, ছিনতাই, বাইরে থেকে ভারতের অভ্যন্তরে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির প্ররোচনা, ভারতের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা এবং ঐক্যকে বিপন্ন করার মতো ২০টি নতুন অপরাধ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এতে মিথ্যা বা ভুয়া সংবাদ প্রকাশকেও অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।
নতুন আইনে সন্ত্রাসবাদের পরিধিও বাড়ানো হয়েছে। গণপিটুনি এবং কিশোরী ধর্ষণের সাজা মৃত্যুদণ্ড করা হয়েছে। তবে নতুন আইনে সম্মতিক্রমে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক, সমকামিতা এবং আত্মহত্যার চেষ্টাকে আর অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে না।
রাষ্ট্রদ্রোহ আইন বাতিল করে একটি নতুন ধারার সঙ্গে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। এতে ভারতের সার্বভৌমত্ব, ঐক্য এবং অখণ্ডতাকে বিপন্ন করে এমন কাজকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৫ ঘণ্টা আগে