আর তিন দিন পরেই ভারতে অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধন করবেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর এর জন্য ধর্মীয় যেসব নিয়মকানুন রয়েছে, সেগুলো কঠোরভাবে পালন করছেন তিনি।
জানা গেছে, ১১ দিন ধরে ডাবের জল ছাড়া আর কোনো খাদ্য গ্রহণ করছেন না মোদী। ঘুমাচ্ছেন মেঝেতে। আর সকালে সূর্যোদয়ের আগেই ঘুম থেকে উঠে ধ্যান করছেন। সাত্ত্বিক আহার করেই এই কয়েকটা দিন কাটাবেন তিনি। অর্থাৎ শাস্ত্রের ‘যাম নিয়ম’ অনুযায়ী সমস্ত নির্দেশ পালন করবেন তিনি।
ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
এরই মধ্যে রাম মন্দিরে নিয়ে আসা হয়েছে ‘রাম লালা’র মূর্তি। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) কাকডাকা ভোরে ট্র্যাকে করে নিয়ে মন্দিরের গর্ভগৃহের বেদিতে নিয়ে আসা হয় মূর্তিটি। তারপর ক্রেনে করে সেটিকে বসানো হয় গর্ভগৃহের বেদিতে। তার আগে সেখানে বিশেষ পুজো করা হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আগামী সোমবার (২২ জানুয়ারি) প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে রাম মন্দিরের। দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে শুরু হবে অনুষ্ঠান, চলবে দুপুর ১টা পর্যন্ত। তার আগে অধিবাস হবে তিন দিন ধরে।
প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রাণ প্রতিষ্ঠার পূজা দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেদিন ১১ হাজার অতিথি উপস্থিত থাকবেন। সেই তালিকায় বলিউড তারকা থেকে শুরু করে শিল্পপতি ও রাজনৈতিক নেতারাও রয়েছেন।
এমনকি, রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন দেশজুড়ে অর্ধদিবস ছুটি ঘোষণা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। তা ছাড়া সারা ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন ভারতীয় দূতাবাস ও কনস্যুলেটে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে এই অনুষ্ঠান।
আরও জানা গেছে, মূল অনুষ্ঠানের একদিন আগেই অর্থাৎ রোববার (২১ জানুয়ারি) অযোধ্যায় পৌঁছাবেন নরেন্দ্র মোদী। এরই মধ্যে তার নতুন কর্মসূচি নির্ধারিত হয়েছে। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা অযোধ্যা।
ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (এনএসজি) জওয়ান থেকে শুরু করে কমান্ডো বাহিনী, উত্তর প্রদেশ পুলিশ, এনডিআরএফ, এসডিআরএফ জওয়ানরা পুরো অযোধ্যা ঘিরে ফেলেছেন। সিসিটিভির সঙ্গে ড্রোনের মাধ্যমেও নজরদারি চালানো হচ্ছে।
নতুন রাম মন্দিরটি তৈরি করা হয়েছে বাবরি মসজিদের জায়গায়। যেটি ১৯৯২ সালে উগ্রবাদী হিন্দুরা ভেঙে ফেলেছিল।
আর তিন দিন পরেই ভারতে অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধন করবেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর এর জন্য ধর্মীয় যেসব নিয়মকানুন রয়েছে, সেগুলো কঠোরভাবে পালন করছেন তিনি।
জানা গেছে, ১১ দিন ধরে ডাবের জল ছাড়া আর কোনো খাদ্য গ্রহণ করছেন না মোদী। ঘুমাচ্ছেন মেঝেতে। আর সকালে সূর্যোদয়ের আগেই ঘুম থেকে উঠে ধ্যান করছেন। সাত্ত্বিক আহার করেই এই কয়েকটা দিন কাটাবেন তিনি। অর্থাৎ শাস্ত্রের ‘যাম নিয়ম’ অনুযায়ী সমস্ত নির্দেশ পালন করবেন তিনি।
ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
এরই মধ্যে রাম মন্দিরে নিয়ে আসা হয়েছে ‘রাম লালা’র মূর্তি। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) কাকডাকা ভোরে ট্র্যাকে করে নিয়ে মন্দিরের গর্ভগৃহের বেদিতে নিয়ে আসা হয় মূর্তিটি। তারপর ক্রেনে করে সেটিকে বসানো হয় গর্ভগৃহের বেদিতে। তার আগে সেখানে বিশেষ পুজো করা হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আগামী সোমবার (২২ জানুয়ারি) প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে রাম মন্দিরের। দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে শুরু হবে অনুষ্ঠান, চলবে দুপুর ১টা পর্যন্ত। তার আগে অধিবাস হবে তিন দিন ধরে।
প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রাণ প্রতিষ্ঠার পূজা দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেদিন ১১ হাজার অতিথি উপস্থিত থাকবেন। সেই তালিকায় বলিউড তারকা থেকে শুরু করে শিল্পপতি ও রাজনৈতিক নেতারাও রয়েছেন।
এমনকি, রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন দেশজুড়ে অর্ধদিবস ছুটি ঘোষণা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। তা ছাড়া সারা ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন ভারতীয় দূতাবাস ও কনস্যুলেটে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে এই অনুষ্ঠান।
আরও জানা গেছে, মূল অনুষ্ঠানের একদিন আগেই অর্থাৎ রোববার (২১ জানুয়ারি) অযোধ্যায় পৌঁছাবেন নরেন্দ্র মোদী। এরই মধ্যে তার নতুন কর্মসূচি নির্ধারিত হয়েছে। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা অযোধ্যা।
ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (এনএসজি) জওয়ান থেকে শুরু করে কমান্ডো বাহিনী, উত্তর প্রদেশ পুলিশ, এনডিআরএফ, এসডিআরএফ জওয়ানরা পুরো অযোধ্যা ঘিরে ফেলেছেন। সিসিটিভির সঙ্গে ড্রোনের মাধ্যমেও নজরদারি চালানো হচ্ছে।
নতুন রাম মন্দিরটি তৈরি করা হয়েছে বাবরি মসজিদের জায়গায়। যেটি ১৯৯২ সালে উগ্রবাদী হিন্দুরা ভেঙে ফেলেছিল।
সম্প্রতি কুয়েতের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সউদ আল সাবাহ। আল-কাবাস পত্রিকাকে তিনি জানান, কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বহু ‘প্রতারক’ শনাক্ত করা হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেমিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী; তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, সুস্মিতা দেব; সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব; শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাঁদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তাঁরা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
৪৩ মিনিট আগেভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
৩ ঘণ্টা আগে