ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মুসলমানদের ভারতে ‘অনুপ্রবেশকারী’ ও বেশি সন্তান গ্রহণকারী বলে খোঁচা দিয়েছিলেন। মূলত কংগ্রেসের সম্পদ বণ্টনের ইশতেহারের প্রতিক্রিয়ায় তিনি এই কথা বলেন। মোদির এই বক্তব্যের জবাবে অল ইন্ডিয়া মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিনের (মিম) প্রধান আসাদুদ্দিন ওয়াইসি বলেছেন, মুসলিমরাই সবচেয়ে বেশি কনডম (জন্মনিরোধক) ব্যবহার করে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে আসাদুদ্দিন ওয়াইসি ক্ষমতাসীন বিজেপি ও বিরোধী দল কংগ্রেসের মধ্যকার বাগ্যুদ্ধে শামিল হলেন। গতকাল রোববার আসাদুদ্দিন ওয়াইসি এই নির্বাচনী সভায় মোদির মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় এ কথা বলেন।
জাতীয় ‘জাত সমীক্ষার’ অংশ হিসেবে ‘অর্থনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদনের’ পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে কংগ্রেস। দলটির নির্বাচনী ইশতেহার ও তাদের সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের এক মন্তব্যকে ইঙ্গিত করে মোদি বলেন, ‘কংগ্রেস বলে যে, তারা আমাদের মা-বোনদের কাছে থাকা সোনার হিসাব করবে এবং সেই সম্পত্তি বণ্টন করবে সবার মাঝে। মনমোহন সিংয়ের সরকার বলেছিল যে সমস্ত সম্পদের ওপর মুসলমানদের প্রথম অধিকার আছে...।’
রাজস্থানের বাঁশবাড়ায় এক জনসভায় মোদি বলেন, ‘...এটা (সম্পদ) কাদের মধ্যে বিতরণ করা হবে? যাদের (মুসলিমদের ইঙ্গিত করে) বেশি সন্তান আছে তাদের মধ্যে বিতরণ করা হবে, অনুপ্রবেশকারীদের মধ্যে বিতরণ করা হবে। আপনাদের কষ্টার্জিত অর্থ কি অনুপ্রবেশকারীদের কাছে যাওয়া উচিত?’
মোদির এই বক্তব্যের জবাবে ওয়াইসি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর একমাত্র নিশ্চয়তা হলো দলিত ও মুসলিমদের ঘৃণা করা।’ মোদিকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘কেন এই ভয় সৃষ্টি করছেন যে, মুসলিমরা বেশি সন্তান জন্ম দেয়? মোদি সরকারেরই তথ্য অনুসারে, মুসলমানদের মধ্যে জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও প্রজনন হার কমে গেছে। মুসলিমরা সবচেয়ে বেশি কনডম ব্যবহার করে এবং এটা বলতে আমি লজ্জা বোধ করি না...।’
ওয়াইসি আরও বলেন, ‘নরেন্দ্র মোদি হিন্দুদের মধ্যে ভয় জাগিয়ে তুলছেন যে, মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়ে পরিণত হবে। আর কত দিন আপনারা (বিজেপি) মুসলমানদের নিয়ে ভয় তৈরি করবেন? আমাদের ধর্ম আলাদা কিন্তু আমরা এই দেশেরই।’
এখনো পর্যন্ত বিজেপি বা প্রধানমন্ত্রী মোদি কেউই ওয়াইসির এ মন্তব্যের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মুসলমানদের ভারতে ‘অনুপ্রবেশকারী’ ও বেশি সন্তান গ্রহণকারী বলে খোঁচা দিয়েছিলেন। মূলত কংগ্রেসের সম্পদ বণ্টনের ইশতেহারের প্রতিক্রিয়ায় তিনি এই কথা বলেন। মোদির এই বক্তব্যের জবাবে অল ইন্ডিয়া মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিনের (মিম) প্রধান আসাদুদ্দিন ওয়াইসি বলেছেন, মুসলিমরাই সবচেয়ে বেশি কনডম (জন্মনিরোধক) ব্যবহার করে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে আসাদুদ্দিন ওয়াইসি ক্ষমতাসীন বিজেপি ও বিরোধী দল কংগ্রেসের মধ্যকার বাগ্যুদ্ধে শামিল হলেন। গতকাল রোববার আসাদুদ্দিন ওয়াইসি এই নির্বাচনী সভায় মোদির মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় এ কথা বলেন।
জাতীয় ‘জাত সমীক্ষার’ অংশ হিসেবে ‘অর্থনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিবেদনের’ পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে কংগ্রেস। দলটির নির্বাচনী ইশতেহার ও তাদের সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের এক মন্তব্যকে ইঙ্গিত করে মোদি বলেন, ‘কংগ্রেস বলে যে, তারা আমাদের মা-বোনদের কাছে থাকা সোনার হিসাব করবে এবং সেই সম্পত্তি বণ্টন করবে সবার মাঝে। মনমোহন সিংয়ের সরকার বলেছিল যে সমস্ত সম্পদের ওপর মুসলমানদের প্রথম অধিকার আছে...।’
রাজস্থানের বাঁশবাড়ায় এক জনসভায় মোদি বলেন, ‘...এটা (সম্পদ) কাদের মধ্যে বিতরণ করা হবে? যাদের (মুসলিমদের ইঙ্গিত করে) বেশি সন্তান আছে তাদের মধ্যে বিতরণ করা হবে, অনুপ্রবেশকারীদের মধ্যে বিতরণ করা হবে। আপনাদের কষ্টার্জিত অর্থ কি অনুপ্রবেশকারীদের কাছে যাওয়া উচিত?’
মোদির এই বক্তব্যের জবাবে ওয়াইসি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর একমাত্র নিশ্চয়তা হলো দলিত ও মুসলিমদের ঘৃণা করা।’ মোদিকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘কেন এই ভয় সৃষ্টি করছেন যে, মুসলিমরা বেশি সন্তান জন্ম দেয়? মোদি সরকারেরই তথ্য অনুসারে, মুসলমানদের মধ্যে জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও প্রজনন হার কমে গেছে। মুসলিমরা সবচেয়ে বেশি কনডম ব্যবহার করে এবং এটা বলতে আমি লজ্জা বোধ করি না...।’
ওয়াইসি আরও বলেন, ‘নরেন্দ্র মোদি হিন্দুদের মধ্যে ভয় জাগিয়ে তুলছেন যে, মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়ে পরিণত হবে। আর কত দিন আপনারা (বিজেপি) মুসলমানদের নিয়ে ভয় তৈরি করবেন? আমাদের ধর্ম আলাদা কিন্তু আমরা এই দেশেরই।’
এখনো পর্যন্ত বিজেপি বা প্রধানমন্ত্রী মোদি কেউই ওয়াইসির এ মন্তব্যের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
ন্যাটো সদস্য রাষ্ট্রগুলো ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়িয়ে তাদের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৫ শতাংশ নির্ধারণের ব্যাপারে একমত হয়েছে। গত এক দশকের মধ্যে এটি পশ্চিমা সামরিক জোটটির সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে বিবেচনা করা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেআগামী সপ্তাহেই ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আগামী সপ্তাহে ইরানের সঙ্গে কথা বলব। হয়তো একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হবে।’
৭ ঘণ্টা আগেইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার ১২ দিনের যুদ্ধ থেমেছে। ইসরায়েল নিজেদের বিজয়ী দাবি করে উল্লাস করছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও কৌশলগত জয় দাবি করেছেন। তবে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য বলছে, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংসের লক্ষ্যে চালানো যুক্তরাষ্ট্রের হামলা কার্যত ব্যর্থ হয়েছে। এই যুদ্ধে ইরান
৭ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার (২৫ জুন) হেগে ন্যাটো শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার এই ঘোষণা দেন। এই সিদ্ধান্তের ফলে স্নায়ুযুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো যুক্তরাজ্যের বিমানবাহিনী পারমাণবিক অস্ত্র বহনের সক্ষমতা অর্জন করবে। বর্তমানে যুক্তরাজ্যের পারমাণবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা শুধু সাবমেরিন আর উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণা
৮ ঘণ্টা আগে