ভারতের মধ্যপ্রদেশ সরকারের কাছে তথ্য অধিকার আইনে কোভিড-১৯ বিষয়ক তথ্য জানতে চেয়েছিলেন ধর্মেন্দ্র শুক্লা নামে এক ব্যক্তি। জবাবে সরকার তাঁকে পুরো ৪০ হাজার পৃষ্ঠার জবাব দিয়েছে। পরে সেই নথি বাড়িতে নিয়ে যেতে সম্পূর্ণ একটি স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিকল (এসইউভি) গাড়ির প্রয়োজন হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
খবরে বলা হয়েছে, ধর্মেন্দ্র শুক্লা ভারতের তথ্য অধিকার আইনে মধ্য প্রদেশ সরকারের কাছে কোভিড-১৯ বিষয়ক তথ্য জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু যথাসময়ে রাজ্য সরকার তাঁর দাবির জবাব না দিলেও মাস খানিক পর সরকার ধর্মেন্দ্রকে তাঁর দাবিকৃত তথ্য নিয়ে যেতে বলেন। তথ্য অধিদপ্তরে গিয়ে রীতিমতো অবাক হয়ে যান ধর্মেন্দ্র। তিনি দেখতে পান তাঁর জন্য সরকার ৪০ হাজার পৃষ্ঠার জবাব হাজির রেখেছে।
মজার বিষয় হলো ৪০ হাজার পৃষ্ঠার তথ্যের বিপরীতে ধর্মেন্দ্রকে একটি টাকাও ব্যয় করতে হয়নি। কারণ সরকার তাঁর আবেদনের পর নির্ধারিত এক মাসের মধ্যে তথ্য দিতে পারেনি। নিয়মানুযায়ী, সরকারের কাছ থেকে যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য নাগরিককে প্রতি পৃষ্ঠার বিপরীতে ২ টাকা (রুপি) করে ফি দিতে হয়।
শুক্লা বলেন, ‘আমি ইন্দোরের চিফ মেডিকেল অ্যান্ড হেলথ অফিসারের (সিএমএইচও) কাছে একটি আরটিআই (তথ্য অধিকার) আবেদন জমা দিয়েছিলাম যাতে কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন ওষুধ, সরঞ্জাম এবং সংশ্লিষ্ট উপকরণ সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত দরপত্র এবং বিল পরিশোধের বিশদ জানতে চেয়েছিলাম।’
শুক্লা জানান, যেহেতু তাঁকে এক মাসের মধ্যে তথ্য সরবরাহ করা হয়নি তাই তিনি প্রধান আপিল কর্মকর্তা ডা. শারদ গুপ্তের কাছে যান এবং আপিল করেন। পরে ডা. শারদ গুপ্ত ধর্মেন্দ্র শুক্লার আবেদন গ্রহণ করে এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশ দেন যে, শুক্লাকে বিনা মূল্যে তথ্য দিতে হবে। এ বিষয়ে ডা. শারদ বলেন যে, তিনি বিনা মূল্যে তথ্য সরবরাহের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
নথিপত্রগুলো নিয়ে যেতে যে পুরো একটি গাড়ি লেগেছে বিষয়টি জানিয়ে ধর্মেন্দ্র বলেন, ‘আমি নথিপত্রগুলো নিয়ে যেতে আমার এসইউভি এনেছিলাম এবং পুরো গাড়িটি ভরে গিয়েছিল। শুধু চালকের আসনটি খালি ছিল।’
ভারতের মধ্যপ্রদেশ সরকারের কাছে তথ্য অধিকার আইনে কোভিড-১৯ বিষয়ক তথ্য জানতে চেয়েছিলেন ধর্মেন্দ্র শুক্লা নামে এক ব্যক্তি। জবাবে সরকার তাঁকে পুরো ৪০ হাজার পৃষ্ঠার জবাব দিয়েছে। পরে সেই নথি বাড়িতে নিয়ে যেতে সম্পূর্ণ একটি স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিকল (এসইউভি) গাড়ির প্রয়োজন হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
খবরে বলা হয়েছে, ধর্মেন্দ্র শুক্লা ভারতের তথ্য অধিকার আইনে মধ্য প্রদেশ সরকারের কাছে কোভিড-১৯ বিষয়ক তথ্য জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু যথাসময়ে রাজ্য সরকার তাঁর দাবির জবাব না দিলেও মাস খানিক পর সরকার ধর্মেন্দ্রকে তাঁর দাবিকৃত তথ্য নিয়ে যেতে বলেন। তথ্য অধিদপ্তরে গিয়ে রীতিমতো অবাক হয়ে যান ধর্মেন্দ্র। তিনি দেখতে পান তাঁর জন্য সরকার ৪০ হাজার পৃষ্ঠার জবাব হাজির রেখেছে।
মজার বিষয় হলো ৪০ হাজার পৃষ্ঠার তথ্যের বিপরীতে ধর্মেন্দ্রকে একটি টাকাও ব্যয় করতে হয়নি। কারণ সরকার তাঁর আবেদনের পর নির্ধারিত এক মাসের মধ্যে তথ্য দিতে পারেনি। নিয়মানুযায়ী, সরকারের কাছ থেকে যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য নাগরিককে প্রতি পৃষ্ঠার বিপরীতে ২ টাকা (রুপি) করে ফি দিতে হয়।
শুক্লা বলেন, ‘আমি ইন্দোরের চিফ মেডিকেল অ্যান্ড হেলথ অফিসারের (সিএমএইচও) কাছে একটি আরটিআই (তথ্য অধিকার) আবেদন জমা দিয়েছিলাম যাতে কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন ওষুধ, সরঞ্জাম এবং সংশ্লিষ্ট উপকরণ সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত দরপত্র এবং বিল পরিশোধের বিশদ জানতে চেয়েছিলাম।’
শুক্লা জানান, যেহেতু তাঁকে এক মাসের মধ্যে তথ্য সরবরাহ করা হয়নি তাই তিনি প্রধান আপিল কর্মকর্তা ডা. শারদ গুপ্তের কাছে যান এবং আপিল করেন। পরে ডা. শারদ গুপ্ত ধর্মেন্দ্র শুক্লার আবেদন গ্রহণ করে এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশ দেন যে, শুক্লাকে বিনা মূল্যে তথ্য দিতে হবে। এ বিষয়ে ডা. শারদ বলেন যে, তিনি বিনা মূল্যে তথ্য সরবরাহের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
নথিপত্রগুলো নিয়ে যেতে যে পুরো একটি গাড়ি লেগেছে বিষয়টি জানিয়ে ধর্মেন্দ্র বলেন, ‘আমি নথিপত্রগুলো নিয়ে যেতে আমার এসইউভি এনেছিলাম এবং পুরো গাড়িটি ভরে গিয়েছিল। শুধু চালকের আসনটি খালি ছিল।’
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
২ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৬ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৪ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে