আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট দিল্লি ও আশপাশের এলাকার প্রায় ১০ লাখ নেড়ি কুকুর বা পথ-কুকুরকে আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠানোর পূর্বের আদেশ স্থগিত করেছেন। প্রাণী অধিকারকর্মীদের তীব্র প্রতিবাদের পর আদালত জানিয়েছেন, যে কুকুরগুলোকে নির্বীজকরণ ও টিকা দেওয়া হবে, তারা আগের স্থানে ফেরত যেতে পারবে। তবে জলাতঙ্ক আক্রান্ত বা আক্রমণাত্মক কুকুরদের টিকা দিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হবে।
বিবিসি জানিয়েছে, আজ শুক্রবার (২২ আগস্ট) দেওয়া রায়ে আরও বলা হয়েছে, জনসমক্ষে পথ-কুকুরকে খাওয়ানো নিষিদ্ধ থাকবে। তবে এর জন্য নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ করে দিতে হবে। পাশাপাশি যে কেউ চাইলে পৌর কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে পথ-কুকুর দত্তক নিতে পারবে। তবে দত্তক নেওয়া কুকুরকে আবারও রাস্তায় ফেরত পাঠানো যাবে না।
এর আগে, গত ১১ আগস্ট ভারতের সুপ্রিম কোর্টের একটি বেঞ্চ দিল্লি ও আশপাশে কুকুরের কামড়ে জলাতঙ্ক ছড়ানোর আশঙ্কা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল। তখন আদালত নির্দেশ দিয়েছিলেন—সব পথ-কুকুরকে আট সপ্তাহের মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তর করতে হবে।
কিন্তু ওই আদেশ বিদ্যমান নিয়মের পরিপন্থী ছিল। প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী, নির্বীজকরণ শেষে কুকুরকে যে স্থান থেকে ধরা হয়েছে, সেখানেই ছেড়ে দিতে হয়। ফলে প্রাণী কল্যাণ সংগঠনগুলো মানবিক সমাধান হিসেবে টিকাদান ও নির্বীজকরণের ওপর জোর দিয়ে আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে আন্দোলন ও আইনি লড়াই শুরু করে।
প্রাণী অধিকারকর্মীদের আশঙ্কা ছিল, সব কুকুরকে আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠালে সেখানে অতি ভিড় তৈরি হবে এবং হত্যার ঝুঁকিও বাড়বে। এসব যুক্তির পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্ট তিন বিচারপতির বেঞ্চ গঠন করে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করেন।
নতুন রায়কে প্রাণী কল্যাণ সংগঠনগুলো স্বাগত জানিয়েছে। ‘হিউম্যান ওয়ার্ল্ড ফর অ্যানিমেলস ইন্ডিয়া’-এর পরিচালক আলোকপর্ণা সেনগুপ্তা একে ‘ভারসাম্যপূর্ণ, সংগঠিত ও সহানুভূতিশীল’ রায় হিসেবে অভিহিত করেছেন। তবে তিনি সতর্ক করে বলেছেন, ‘আক্রমণাত্মক কুকুর’ চিহ্নিত করার জন্য বৈজ্ঞানিক তথ্যভিত্তিক স্পষ্ট মানদণ্ড তৈরি করতে হবে, যাতে ব্যক্তিগত পক্ষপাত বা অযৌক্তিক কারণে কোনো কুকুর বন্দী না হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী জলাতঙ্কে মৃত্যুর ৩৬ শতাংশই ভারতে ঘটে। দেশটিতে লাখ লাখ পথ-কুকুর রয়েছে। দেশটির সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছেন, বিভিন্ন রাজ্যে এ-সংক্রান্ত মামলাগুলো বিবেচনা করে একটি জাতীয় নীতি প্রণয়ন করা হবে।
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট দিল্লি ও আশপাশের এলাকার প্রায় ১০ লাখ নেড়ি কুকুর বা পথ-কুকুরকে আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠানোর পূর্বের আদেশ স্থগিত করেছেন। প্রাণী অধিকারকর্মীদের তীব্র প্রতিবাদের পর আদালত জানিয়েছেন, যে কুকুরগুলোকে নির্বীজকরণ ও টিকা দেওয়া হবে, তারা আগের স্থানে ফেরত যেতে পারবে। তবে জলাতঙ্ক আক্রান্ত বা আক্রমণাত্মক কুকুরদের টিকা দিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হবে।
বিবিসি জানিয়েছে, আজ শুক্রবার (২২ আগস্ট) দেওয়া রায়ে আরও বলা হয়েছে, জনসমক্ষে পথ-কুকুরকে খাওয়ানো নিষিদ্ধ থাকবে। তবে এর জন্য নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ করে দিতে হবে। পাশাপাশি যে কেউ চাইলে পৌর কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে পথ-কুকুর দত্তক নিতে পারবে। তবে দত্তক নেওয়া কুকুরকে আবারও রাস্তায় ফেরত পাঠানো যাবে না।
এর আগে, গত ১১ আগস্ট ভারতের সুপ্রিম কোর্টের একটি বেঞ্চ দিল্লি ও আশপাশে কুকুরের কামড়ে জলাতঙ্ক ছড়ানোর আশঙ্কা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল। তখন আদালত নির্দেশ দিয়েছিলেন—সব পথ-কুকুরকে আট সপ্তাহের মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তর করতে হবে।
কিন্তু ওই আদেশ বিদ্যমান নিয়মের পরিপন্থী ছিল। প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী, নির্বীজকরণ শেষে কুকুরকে যে স্থান থেকে ধরা হয়েছে, সেখানেই ছেড়ে দিতে হয়। ফলে প্রাণী কল্যাণ সংগঠনগুলো মানবিক সমাধান হিসেবে টিকাদান ও নির্বীজকরণের ওপর জোর দিয়ে আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে আন্দোলন ও আইনি লড়াই শুরু করে।
প্রাণী অধিকারকর্মীদের আশঙ্কা ছিল, সব কুকুরকে আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠালে সেখানে অতি ভিড় তৈরি হবে এবং হত্যার ঝুঁকিও বাড়বে। এসব যুক্তির পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্ট তিন বিচারপতির বেঞ্চ গঠন করে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করেন।
নতুন রায়কে প্রাণী কল্যাণ সংগঠনগুলো স্বাগত জানিয়েছে। ‘হিউম্যান ওয়ার্ল্ড ফর অ্যানিমেলস ইন্ডিয়া’-এর পরিচালক আলোকপর্ণা সেনগুপ্তা একে ‘ভারসাম্যপূর্ণ, সংগঠিত ও সহানুভূতিশীল’ রায় হিসেবে অভিহিত করেছেন। তবে তিনি সতর্ক করে বলেছেন, ‘আক্রমণাত্মক কুকুর’ চিহ্নিত করার জন্য বৈজ্ঞানিক তথ্যভিত্তিক স্পষ্ট মানদণ্ড তৈরি করতে হবে, যাতে ব্যক্তিগত পক্ষপাত বা অযৌক্তিক কারণে কোনো কুকুর বন্দী না হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী জলাতঙ্কে মৃত্যুর ৩৬ শতাংশই ভারতে ঘটে। দেশটিতে লাখ লাখ পথ-কুকুর রয়েছে। দেশটির সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছেন, বিভিন্ন রাজ্যে এ-সংক্রান্ত মামলাগুলো বিবেচনা করে একটি জাতীয় নীতি প্রণয়ন করা হবে।
ভারতের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক শুল্ক আরোপকে কঠোরভাবে সমালোচনা করেছে চীন। বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই পরিস্থিতিতে তারা ভারতের পাশে থাকবে। গতকাল বৃহস্পতিবার নয়াদিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে চীনের রাষ্ট্রদূত শু ফেইহং বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছে এবং আরও শুল্ক
২ মিনিট আগেগাজায় আহত প্রায় দুই হাজার ফিলিস্তিনিকে চিকিৎসা সহায়তা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে ইন্দোনেশিয়া। প্রস্তাব অনুযায়ী তাদের অস্থায়ীভাবে নিয়ে যাওয়া হতে পারে জনশূন্য গালাং দ্বীপে। সিঙ্গাপুরের দক্ষিণে অবস্থিত এ দ্বীপ অতীতে শরণার্থীশিবির এবং সাম্প্রতিক সময়ে মহামারি হাসপাতাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কট্টর সমালোচক জন বোল্টনের বাড়িতে আজ শুক্রবার সকালে অভিযান চালিয়েছে ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)। সম্প্রতি জন বোল্টনের বিরুদ্ধে গোপনীয় নথি বেআইনিভাবে ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানের রাজনীতিতে সংস্কারপন্থী শিবিরকে দীর্ঘদিন ধরে নরম ও দুর্বল হিসেবে দেখা হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক একটি বিবৃতিতে অতীতের নরম অবস্থান থেকে সরে আসার ইঙ্গিত দিয়েছে সংস্কারপন্থী হিসেবে পরিচিত ‘ইরানিয়ান রিফর্মিস্ট ফ্রন্ট’ (আইআরএফ)। এ বিবৃতিতে তারা দেশটির অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক নীতিতে বড় পরিবর্তনের আহ্বান
৩ ঘণ্টা আগে