রয়টার্সের প্রতিবেদন
বাংলাদেশ সরকার আদানির পাওয়ারের সঙ্গে বিদ্যুৎ কিনতে ২৫ বছর মেয়াদি যে চুক্তি করেছে তা পুনর্মূল্যায়ন করছে—এমন কোনো খবর তারা পায়নি। আজ সোমবার আদানি পাওয়ার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই তথ্য জানিয়েছে। একদিন আগেই অর্থাৎ, গতকাল রোববার রয়টার্স জানিয়েছিল, বাংলাদেশ চুক্তিটি পুনর্মূল্যায়ন করতে চায়।
আদানি পাওয়ার জানিয়েছে, বাংলাদেশ সরকার কোম্পানির সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি (পিপিএ) পুনর্মূল্যায়ন করছে—এমন কোনো ইঙ্গিত তারা পায়নি। রোববার রয়টার্স জানিয়েছিল, বাংলাদেশ আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা চুক্তির অধীনে বিদ্যুৎ ক্রয়ের মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে চায়। অন্যথায়, আদালত চুক্তিটি বাতিল করতে পারে, কারণ আদালত এরই মধ্যে ২৫ বছর মেয়াদী চুক্তিটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
গত সপ্তাহে বাংলাদেশ হাইকোর্ট একটি বিশেষজ্ঞ কমিটিকে চুক্তিটি পর্যালোচনা করার নির্দেশ দেয়। এই চুক্তির অধীনে আদানি ভারতের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। কোম্পানিটি বাংলাদেশে ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রপ্তানি করে থাকে। যা বাংলাদেশের চাহিদার মোট ১০ শতাংশ।
এই বিষয়টি এমন সময় প্রকাশ্যে এল যখন, আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ঘুষের অভিযোগে যুক্তি হয়েছেন। অভিযোগ অনুযায়ী, তিনি ভারতে ২৬৫ মিলিয়ন ডলারের ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন। তবে তিনি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। একই সময়ে একটি ভারতীয় রাজ্য আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনা করছে এবং ফ্রান্সের টোটালএনার্জিস আদানির প্রকল্পে তাদের বিনিয়োগ স্থগিত করেছে।
এর আগে, ২০১৭ সালে বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে রাষ্ট্রায়ত্ত একটি সংস্থার সঙ্গে আদানি পাওয়ার এই চুক্তি স্বাক্ষর করে। তবে এ বছর ব্যাপক জনবিক্ষোভ ও ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয়।
আদানি পাওয়ার বাংলাদেশ থেকে ৮০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি পাওনা আদায়ের চেষ্টা করছে এবং আগস্টের শুরুতে বকেয়া থাকার কারণে বাংলাদেশকে মাত্র ৭০০-৭৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছিল।
আদানি পাওয়ারের এক মুখপাত্র বলেন, ‘অবিলম্বে পাওনা পরিশোধ না হলে বিদ্যুৎকেন্দ্রের কার্যক্রম টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) এবং বাংলাদেশ সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে, শিগগিরই আমাদের পাওনা পরিশোধ করা হবে।’
বাংলাদেশ সরকার আদানির পাওয়ারের সঙ্গে বিদ্যুৎ কিনতে ২৫ বছর মেয়াদি যে চুক্তি করেছে তা পুনর্মূল্যায়ন করছে—এমন কোনো খবর তারা পায়নি। আজ সোমবার আদানি পাওয়ার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই তথ্য জানিয়েছে। একদিন আগেই অর্থাৎ, গতকাল রোববার রয়টার্স জানিয়েছিল, বাংলাদেশ চুক্তিটি পুনর্মূল্যায়ন করতে চায়।
আদানি পাওয়ার জানিয়েছে, বাংলাদেশ সরকার কোম্পানির সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি (পিপিএ) পুনর্মূল্যায়ন করছে—এমন কোনো ইঙ্গিত তারা পায়নি। রোববার রয়টার্স জানিয়েছিল, বাংলাদেশ আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা চুক্তির অধীনে বিদ্যুৎ ক্রয়ের মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে চায়। অন্যথায়, আদালত চুক্তিটি বাতিল করতে পারে, কারণ আদালত এরই মধ্যে ২৫ বছর মেয়াদী চুক্তিটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
গত সপ্তাহে বাংলাদেশ হাইকোর্ট একটি বিশেষজ্ঞ কমিটিকে চুক্তিটি পর্যালোচনা করার নির্দেশ দেয়। এই চুক্তির অধীনে আদানি ভারতের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। কোম্পানিটি বাংলাদেশে ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রপ্তানি করে থাকে। যা বাংলাদেশের চাহিদার মোট ১০ শতাংশ।
এই বিষয়টি এমন সময় প্রকাশ্যে এল যখন, আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ঘুষের অভিযোগে যুক্তি হয়েছেন। অভিযোগ অনুযায়ী, তিনি ভারতে ২৬৫ মিলিয়ন ডলারের ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন। তবে তিনি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। একই সময়ে একটি ভারতীয় রাজ্য আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনা করছে এবং ফ্রান্সের টোটালএনার্জিস আদানির প্রকল্পে তাদের বিনিয়োগ স্থগিত করেছে।
এর আগে, ২০১৭ সালে বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে রাষ্ট্রায়ত্ত একটি সংস্থার সঙ্গে আদানি পাওয়ার এই চুক্তি স্বাক্ষর করে। তবে এ বছর ব্যাপক জনবিক্ষোভ ও ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয়।
আদানি পাওয়ার বাংলাদেশ থেকে ৮০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি পাওনা আদায়ের চেষ্টা করছে এবং আগস্টের শুরুতে বকেয়া থাকার কারণে বাংলাদেশকে মাত্র ৭০০-৭৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছিল।
আদানি পাওয়ারের এক মুখপাত্র বলেন, ‘অবিলম্বে পাওনা পরিশোধ না হলে বিদ্যুৎকেন্দ্রের কার্যক্রম টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) এবং বাংলাদেশ সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে, শিগগিরই আমাদের পাওনা পরিশোধ করা হবে।’
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৬ মিনিট আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
১৮ মিনিট আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পরিষদ (এনএসএবি) পুনর্গঠন করেছে ভারত সরকার। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র) সাবেক প্রধান অলোক জোশীকে নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে