ভারতের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে নতুন করে প্রতিবেদন প্রকাশ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ)। গত বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়, ভারতের ধর্মীয় স্বাধীনতা পরিস্থিতি ভেঙে পড়েছে। তবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই প্রতিবেদনকে ‘পক্ষপাতদুষ্ট’ আখ্যা দিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডমের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনের সারমর্মে বলা হয়েছে, এই প্রতিবেদনে কীভাবে ২০২৪ সালজুড়ে উগ্রবাদীরা বিভিন্ন ব্যক্তিকে হত্যা করেছে, নির্যাতন করেছে, ধর্মীয় নেতাদের কীভাবে নির্বিচারে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তাদের বাড়িঘর ও উপাসনালয়গুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে তা তুলে ধরা হয়েছে।
এতে বলা হয়, এ ঘটনাগুলো বিশেষ করে ধর্মীয় স্বাধীনতার গুরুতর লঙ্ঘন। এটি ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং তাদের উপাসনালয়গুলোর বিরুদ্ধে হিংসাত্মক আক্রমণকে উসকে দেওয়ার জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের ঘৃণাত্মক বক্তব্যসহ ভুল তথ্য এবং বিভ্রান্তির ব্যবহারও তুলে ধরা হয় প্রতিবেদনে।
কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডমের প্রতিবেদনে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ), ইউনিফর্ম সিভিল কোড এবং বেশ কয়েকটি রাজ্য-স্তরের ধর্মান্তরবিরোধী ও গোহত্যা আইনসহ ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের লক্ষ্যবস্তু করে তাদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য ভারতের আইনি কাঠামোর পরিবর্তন এবং তার প্রয়োগ কীভাবে ঘটেছে তার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে ইউএসসিআইআরএফ মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরকে পরামর্শ দিয়ে বলেছে ভারতকে ‘বিশেষ উদ্বেগের দেশ’ বা সিপিসি তালিকাভুক্ত করতে। কারণ, ভারত ধর্মীয় স্বাধীনতার নিয়মতান্ত্রিক, চলমান ও গুরুতর লঙ্ঘনে জড়িত। এসব বিষয়ে পররাষ্ট্র দপ্তরকে উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এতে।
এদিকে ভারত দৃঢ়ভাবে ইউএসসিআইআরএফের প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিবেদনটিকে ‘পক্ষপাতদুষ্ট’ বলে খারিজ করেছে এবং ইউএসসিআইআরএফকে ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বয়ান’ প্রচারের অভিযোগে অভিযুক্ত করেছে।
এ বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জ্যাসওয়াল বলেছেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ) বিষয়ে আমাদের মতামত সুপরিচিত। এটি একটি রাজনৈতিক এজেন্ডাসহ একটি পক্ষপাতদুষ্ট সংস্থা। আমরা এই পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করি, যা কেবল ইউএসসিআইআরএফকে আরও অসম্মানিতই করে।’
ভারতের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে নতুন করে প্রতিবেদন প্রকাশ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ)। গত বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়, ভারতের ধর্মীয় স্বাধীনতা পরিস্থিতি ভেঙে পড়েছে। তবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই প্রতিবেদনকে ‘পক্ষপাতদুষ্ট’ আখ্যা দিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডমের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনের সারমর্মে বলা হয়েছে, এই প্রতিবেদনে কীভাবে ২০২৪ সালজুড়ে উগ্রবাদীরা বিভিন্ন ব্যক্তিকে হত্যা করেছে, নির্যাতন করেছে, ধর্মীয় নেতাদের কীভাবে নির্বিচারে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তাদের বাড়িঘর ও উপাসনালয়গুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে তা তুলে ধরা হয়েছে।
এতে বলা হয়, এ ঘটনাগুলো বিশেষ করে ধর্মীয় স্বাধীনতার গুরুতর লঙ্ঘন। এটি ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং তাদের উপাসনালয়গুলোর বিরুদ্ধে হিংসাত্মক আক্রমণকে উসকে দেওয়ার জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের ঘৃণাত্মক বক্তব্যসহ ভুল তথ্য এবং বিভ্রান্তির ব্যবহারও তুলে ধরা হয় প্রতিবেদনে।
কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডমের প্রতিবেদনে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ), ইউনিফর্ম সিভিল কোড এবং বেশ কয়েকটি রাজ্য-স্তরের ধর্মান্তরবিরোধী ও গোহত্যা আইনসহ ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের লক্ষ্যবস্তু করে তাদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য ভারতের আইনি কাঠামোর পরিবর্তন এবং তার প্রয়োগ কীভাবে ঘটেছে তার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে ইউএসসিআইআরএফ মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরকে পরামর্শ দিয়ে বলেছে ভারতকে ‘বিশেষ উদ্বেগের দেশ’ বা সিপিসি তালিকাভুক্ত করতে। কারণ, ভারত ধর্মীয় স্বাধীনতার নিয়মতান্ত্রিক, চলমান ও গুরুতর লঙ্ঘনে জড়িত। এসব বিষয়ে পররাষ্ট্র দপ্তরকে উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এতে।
এদিকে ভারত দৃঢ়ভাবে ইউএসসিআইআরএফের প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিবেদনটিকে ‘পক্ষপাতদুষ্ট’ বলে খারিজ করেছে এবং ইউএসসিআইআরএফকে ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বয়ান’ প্রচারের অভিযোগে অভিযুক্ত করেছে।
এ বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জ্যাসওয়াল বলেছেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ) বিষয়ে আমাদের মতামত সুপরিচিত। এটি একটি রাজনৈতিক এজেন্ডাসহ একটি পক্ষপাতদুষ্ট সংস্থা। আমরা এই পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করি, যা কেবল ইউএসসিআইআরএফকে আরও অসম্মানিতই করে।’
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে কাজ করা একটি অ্যালুমিনিয়াম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছে হ্যাকটিভিস্ট গ্রুপ সাইবারইসনাদফ্রন্ট।
৯ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর চলমান উত্তেজনার মধ্যে রাশিয়া সফরে গেছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। সেখানে তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। পুতিন তাঁকে বলেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে যেকোনো আগ্রাসন ‘ভিত্তিহীন’।
২০ মিনিট আগেমধ্যপ্রাচ্যে চলমান সংঘাতের জেরে ‘যুদ্ধের বিস্তার’ ঘটতে পারে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছে চীন। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুও জিয়াকুন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, যাতে এই যুদ্ধ বৈশ্বিক অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে না পারে। তিনি বিশেষ করে ‘উপসাগর এবং এর আশপাশের জলপথ গুরুত্ব
৩০ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ আজ সোমবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, এই হামলা সংঘাতে অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা বাড়িয়েছে এবং উত্তেজনাকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে।
৪০ মিনিট আগে