ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, পাকিস্তানিরা দোয়া করছে যেন রাহুল গান্ধী ভারতের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হয়। এ সময় তিনি রাহুল গান্ধীকে ‘শাহজাদা’ বলেও আখ্যা দেন। মোদি বলেন, শক্তিশালী ভারতের জন্য, একটি শক্তিশালী সরকার দরকার। আর মোদি সরকারই সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী সরকার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর খবরে বলা হয়েছে, ঝাড়খণ্ড রাজ্যের পালামৌতে নির্বাচনী প্রচারণার দ্বিতীয় দিনে নরেন্দ্র মোদি আজ সোমবার এ কথা বলেন। শক্তিশালী জাতির জন্য, একটি শক্তিশালী সরকার দরকার—উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘শক্তিশালী ভারতের জন্য একটি শক্তিশালী সরকার দরকার। আর, একটি শক্তিশালী সরকারের জন্য আমাদের মোদি সরকারকেই প্রয়োজন।’
মোদি বলেন, ‘একটা সময় ছিল যখন কংগ্রেস সরকার সন্ত্রাসী হামলার বিষয়টি নিয়ে বিশ্ব দরবারে গিয়ে কান্নাকাটি করত। আর এখন পাকিস্তান বিশ্বজুড়ে কান্নাকাটি করে বেড়াচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, তাঁর শাসনামলে তিনি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আঘাত হানতে শুরু করেন এবং তা করতে গিয়ে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের কারণে পাকিস্তানের অন্তরাত্মা কেঁপে উঠেছে।’
পাকিস্তানিরা কংগ্রেসকে ক্ষমতায় ও রাহুল গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চায় ইঙ্গিত করে মোদি এ সময় আরও বলেন, ‘পাকিস্তানিরা দোয়া করছে যেন, কংগ্রেসের শাহজাদা (যুবরাজ) ভারতের প্রধানমন্ত্রী হন।’
এদিকে, গুজরাটে এক নির্বাচনী জনসভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা অমিত শাহ বলেন, রাহুল গান্ধী উত্তর প্রদেশের রায়বেরেলিতেও বিরাট ব্যবধানে হারবেন। উল্লেখ্য, রায়বেরেলিতে ২০ মে ভোট অনুষ্ঠিত হবে। আর এ জন্য রাহুল গান্ধী ৩ মে তাঁর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
অপরদিকে, কংগ্রেস নেতা শশী থারুর বলেছেন, বিরোধী দলগুলো একসঙ্গে না লড়লেও লোকসভা নির্বাচন শেষ হওয়ার পর হাত মেলাবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘ভারতীয় অর্থনীতি একটি জোট সরকারের অধীনে উন্নতি করতে পারে এবং জনগণ এমন এক প্রধানমন্ত্রী পাবে যিনি সমমনাদের মধ্যে প্রথম হবেন এবং ইন্ডিয়া জোট সরকারের অন্য জোটসঙ্গীদের কথা শুনবেন।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, পাকিস্তানিরা দোয়া করছে যেন রাহুল গান্ধী ভারতের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হয়। এ সময় তিনি রাহুল গান্ধীকে ‘শাহজাদা’ বলেও আখ্যা দেন। মোদি বলেন, শক্তিশালী ভারতের জন্য, একটি শক্তিশালী সরকার দরকার। আর মোদি সরকারই সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী সরকার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর খবরে বলা হয়েছে, ঝাড়খণ্ড রাজ্যের পালামৌতে নির্বাচনী প্রচারণার দ্বিতীয় দিনে নরেন্দ্র মোদি আজ সোমবার এ কথা বলেন। শক্তিশালী জাতির জন্য, একটি শক্তিশালী সরকার দরকার—উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘শক্তিশালী ভারতের জন্য একটি শক্তিশালী সরকার দরকার। আর, একটি শক্তিশালী সরকারের জন্য আমাদের মোদি সরকারকেই প্রয়োজন।’
মোদি বলেন, ‘একটা সময় ছিল যখন কংগ্রেস সরকার সন্ত্রাসী হামলার বিষয়টি নিয়ে বিশ্ব দরবারে গিয়ে কান্নাকাটি করত। আর এখন পাকিস্তান বিশ্বজুড়ে কান্নাকাটি করে বেড়াচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, তাঁর শাসনামলে তিনি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আঘাত হানতে শুরু করেন এবং তা করতে গিয়ে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের কারণে পাকিস্তানের অন্তরাত্মা কেঁপে উঠেছে।’
পাকিস্তানিরা কংগ্রেসকে ক্ষমতায় ও রাহুল গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চায় ইঙ্গিত করে মোদি এ সময় আরও বলেন, ‘পাকিস্তানিরা দোয়া করছে যেন, কংগ্রেসের শাহজাদা (যুবরাজ) ভারতের প্রধানমন্ত্রী হন।’
এদিকে, গুজরাটে এক নির্বাচনী জনসভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা অমিত শাহ বলেন, রাহুল গান্ধী উত্তর প্রদেশের রায়বেরেলিতেও বিরাট ব্যবধানে হারবেন। উল্লেখ্য, রায়বেরেলিতে ২০ মে ভোট অনুষ্ঠিত হবে। আর এ জন্য রাহুল গান্ধী ৩ মে তাঁর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
অপরদিকে, কংগ্রেস নেতা শশী থারুর বলেছেন, বিরোধী দলগুলো একসঙ্গে না লড়লেও লোকসভা নির্বাচন শেষ হওয়ার পর হাত মেলাবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘ভারতীয় অর্থনীতি একটি জোট সরকারের অধীনে উন্নতি করতে পারে এবং জনগণ এমন এক প্রধানমন্ত্রী পাবে যিনি সমমনাদের মধ্যে প্রথম হবেন এবং ইন্ডিয়া জোট সরকারের অন্য জোটসঙ্গীদের কথা শুনবেন।’
যুদ্ধবিরতির ঘোষণা আসার মাত্র ঘণ্টা তিনেক পরেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল কাশ্মীর উপত্যকা। শনিবার রাত ৮টার দিকে শ্রীনগরের রামবাগ এলাকায় শক্তিশালী বিস্ফোরণে এক শিশুসহ তিনজন আহত হন। এর পর থেকেই উপত্যকার একাধিক শহরে ব্ল্যাকআউট ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য প্রশাসন সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
১৬ মিনিট আগেচারদিনের টানা সংঘর্ষের পর যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যস্থতায় ভারত ও পাকিস্তান ’পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণা করেছে। কাশ্মীর ইস্যুকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া এই উত্তেজনা এখন সাময়িকভাবে প্রশমিত হলেও, দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নির্ভর করবে আলোচনার ধারাবাহিকতা ও আন্তরিকতার ওপর।
১ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতির ঠিক কয়েক ঘণ্টা আগে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করেন পাকিস্তানের একজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা। এরপর বেলা ৩টা ৩৫ মিনিটে উভয় দেশের সামরিক অভিযান পরিচালনাকারী (ডিজিএমও) শীর্ষ কর্মকর্তারা নিজেদের মধ্যে কথা বলেন। তারপর ভারতীয় সময় বিকেল ৫টা (ব্রিটিশ সময় দুপুর ১২:৩০) থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় এক দোকানদার বিবিসির প্রতিবেদককে বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান সহিংসতার জন্য ভারত ও পাকিস্তান একে অপরকে দোষ দিচ্ছে।’ তিনি বিশ্বাস করেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জবাব দেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। তিনি এই সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসারও কোনো সহজ পথ দেখছেন না। তিনি বলেন, ‘আমি আমার নিরাপত্তা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত
৪ ঘণ্টা আগে