কলকাতা প্রতিনিধি
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার ভারত সফর করছেন। এ সফরের অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর এ বৈঠক ঘিরে যেমন রাজনৈতিক মহলে উৎসাহ, তেমনই ব্যবসায়িক ক্ষেত্রেও তৈরি হয়েছে আশা। বৈঠকের পর মোদি স্পষ্ট ভাষায় জানালেন—ইন্ডিয়া ও ব্রিটেন আজ প্রাকৃতিক অংশীদার, এ সম্পর্ক এখন শুধু দুই দেশের নয়, বরং গোটা বিশ্বের স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির অন্যতম ভিত্তি হয়ে উঠছে। তিনি বলেন, এ সম্পর্কের মূল শক্তি গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও আইনের শাসনের প্রতি দুই দেশের অভিন্ন বিশ্বাস।
বৈঠকের পর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেন, ‘ভারত-যুক্তরাজ্যের সম্পর্কটা সত্যিই বিশেষ। আমরা এখন এমন এক নতুন যুগের পথে, যেখানে ভবিষ্যতের দিকে নজর রেখে একটি আধুনিক অংশীদারত্ব গড়ে তুলছি।’ স্টারমার ভারতের অগ্রগতির প্রশংসা করে বলেন, ভারতের প্রবৃদ্ধির গল্পটি একেবারেই অনন্য ও অনুপ্রেরণামূলক।
এ বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। মোদি জানান, ভারত ও যুক্তরাজ্য সামরিক প্রশিক্ষণক্ষেত্রে একটি নতুন চুক্তিতে পৌঁছেছে। পাশাপাশি ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে সামুদ্রিক নিরাপত্তা সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে ভারত সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দুই দেশই মনে করছে, এ সহযোগিতা শুধু প্রতিরক্ষা নয়, আন্তর্জাতিক নৌপথের স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধ ও গাজা সংঘাত প্রসঙ্গেও আলোচনা হয়। মোদি বলেন, ‘ভারত সব সময় বিশ্বাস করে যে সংঘাতের সমাধান কেবল আলোচনার মাধ্যমে ও কূটনৈতিক পথে সম্ভব। আমরা এমন সব প্রচেষ্টাকে সমর্থন করি, যা শান্তি ফিরিয়ে আনার দিকে এগিয়ে যায়।’
এ বৈঠকের অন্যতম আকর্ষণ ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, প্রযুক্তি ও শিক্ষাক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর নতুন রূপরেখা। স্টারমারের সঙ্গে ছিলেন প্রায় ১২৫ জন বিশিষ্ট ব্রিটিশ ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা ও শিক্ষা বিশেষজ্ঞ। তাঁরা গতকাল বুধবার সকালে মুম্বাইয়ে পৌঁছে প্রথমে ভারতীয় শিল্পপতিদের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং পরে দিল্লিতে আসেন। বৈঠকে দুই দেশের ব্যবসায়িক সহযোগিতা, বিনিয়োগ, প্রযুক্তি স্থানান্তর ও কর্মসংস্থান নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে।
দুই দেশের মধ্যে জুলাই মাসে একটি ঐতিহাসিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষরিত হয়েছে, যার ফলে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এ চুক্তি অনুসারে ভারতীয় পণ্যের জন্য ব্রিটিশ বাজারে প্রবেশ সহজ হবে, অপর দিকে যুক্তরাজ্যের কোম্পানিগুলোর জন্যও ভারতীয় বাজার আরও উন্মুক্ত হবে। শুল্ক হ্রাসের পাশাপাশি প্রযুক্তি ও সেবা খাতে যৌথ প্রকল্পও চালু হবে বলে জানা গেছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘এই মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি দুই দেশের মানুষের জীবনমান উন্নত করবে, কর্মসংস্থানের নতুন সুযোগ তৈরি করবে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও দ্রুত করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে এমন এক ভবিষ্যতের দিকে এগোচ্ছি, যেখানে ভারত ও যুক্তরাজ্য বিশ্ব অর্থনীতির দুই গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করবে।’
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্টারমারও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে আরও বিস্তৃত করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, এই অংশীদারত্ব কেবল বাণিজ্য নয়, এটি শিক্ষা, প্রযুক্তি, সবুজ জ্বালানি ও বৈশ্বিক কূটনীতির ক্ষেত্রেও নতুন দিগন্ত খুলে দেবে।
দুই দেশ সম্মত হয়েছে যে—আগামী বছরে প্রতিরক্ষা, নৌবাহিনী, সাইবার সুরক্ষা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ ও গবেষণা বিনিময় আরও বাড়ানো হবে। তা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় সহযোগিতা, স্কলারশিপ ও ছাত্রবিনিময় কর্মসূচিও বাড়ানোর বিষয়ে দুদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় আলোচনা করেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ সফর ইঙ্গিত দিচ্ছে যে ভারত-যুক্তরাজ্য সম্পর্ক এখন নতুন এক উচ্চতায় পৌঁছেছে। ব্রেক্সিটপরবর্তী ইউরোপীয় পরিস্থিতিতে যুক্তরাজ্য এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান বাজারে নিজেদের প্রভাব বাড়াতে আগ্রহী আর ভারতও বৈশ্বিক বাণিজ্য অংশীদারদের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করতে চাইছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, বর্তমানে দুই দেশের বার্ষিক বাণিজ্য প্রায় ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ২০৩০ সালের মধ্যে ৭০ বিলিয়নের বেশি হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা উৎপাদন, স্বাস্থ্যসেবা, ডিজিটাল উদ্ভাবন ও নবায়নযোগ্য শক্তি খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘আমরা এমন এক বিশ্ব গড়তে চাই, যেখানে উন্নয়ন ও শান্তি পাশাপাশি এগিয়ে চলে। যুক্তরাজ্যের সঙ্গে এ নতুন সহযোগিতা সেই লক্ষ্যে এক দৃঢ় পদক্ষেপ।’
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার ভারত সফর করছেন। এ সফরের অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর এ বৈঠক ঘিরে যেমন রাজনৈতিক মহলে উৎসাহ, তেমনই ব্যবসায়িক ক্ষেত্রেও তৈরি হয়েছে আশা। বৈঠকের পর মোদি স্পষ্ট ভাষায় জানালেন—ইন্ডিয়া ও ব্রিটেন আজ প্রাকৃতিক অংশীদার, এ সম্পর্ক এখন শুধু দুই দেশের নয়, বরং গোটা বিশ্বের স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির অন্যতম ভিত্তি হয়ে উঠছে। তিনি বলেন, এ সম্পর্কের মূল শক্তি গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও আইনের শাসনের প্রতি দুই দেশের অভিন্ন বিশ্বাস।
বৈঠকের পর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেন, ‘ভারত-যুক্তরাজ্যের সম্পর্কটা সত্যিই বিশেষ। আমরা এখন এমন এক নতুন যুগের পথে, যেখানে ভবিষ্যতের দিকে নজর রেখে একটি আধুনিক অংশীদারত্ব গড়ে তুলছি।’ স্টারমার ভারতের অগ্রগতির প্রশংসা করে বলেন, ভারতের প্রবৃদ্ধির গল্পটি একেবারেই অনন্য ও অনুপ্রেরণামূলক।
এ বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। মোদি জানান, ভারত ও যুক্তরাজ্য সামরিক প্রশিক্ষণক্ষেত্রে একটি নতুন চুক্তিতে পৌঁছেছে। পাশাপাশি ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে সামুদ্রিক নিরাপত্তা সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে ভারত সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দুই দেশই মনে করছে, এ সহযোগিতা শুধু প্রতিরক্ষা নয়, আন্তর্জাতিক নৌপথের স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধ ও গাজা সংঘাত প্রসঙ্গেও আলোচনা হয়। মোদি বলেন, ‘ভারত সব সময় বিশ্বাস করে যে সংঘাতের সমাধান কেবল আলোচনার মাধ্যমে ও কূটনৈতিক পথে সম্ভব। আমরা এমন সব প্রচেষ্টাকে সমর্থন করি, যা শান্তি ফিরিয়ে আনার দিকে এগিয়ে যায়।’
এ বৈঠকের অন্যতম আকর্ষণ ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, প্রযুক্তি ও শিক্ষাক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর নতুন রূপরেখা। স্টারমারের সঙ্গে ছিলেন প্রায় ১২৫ জন বিশিষ্ট ব্রিটিশ ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা ও শিক্ষা বিশেষজ্ঞ। তাঁরা গতকাল বুধবার সকালে মুম্বাইয়ে পৌঁছে প্রথমে ভারতীয় শিল্পপতিদের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং পরে দিল্লিতে আসেন। বৈঠকে দুই দেশের ব্যবসায়িক সহযোগিতা, বিনিয়োগ, প্রযুক্তি স্থানান্তর ও কর্মসংস্থান নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে।
দুই দেশের মধ্যে জুলাই মাসে একটি ঐতিহাসিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষরিত হয়েছে, যার ফলে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এ চুক্তি অনুসারে ভারতীয় পণ্যের জন্য ব্রিটিশ বাজারে প্রবেশ সহজ হবে, অপর দিকে যুক্তরাজ্যের কোম্পানিগুলোর জন্যও ভারতীয় বাজার আরও উন্মুক্ত হবে। শুল্ক হ্রাসের পাশাপাশি প্রযুক্তি ও সেবা খাতে যৌথ প্রকল্পও চালু হবে বলে জানা গেছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘এই মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি দুই দেশের মানুষের জীবনমান উন্নত করবে, কর্মসংস্থানের নতুন সুযোগ তৈরি করবে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও দ্রুত করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে এমন এক ভবিষ্যতের দিকে এগোচ্ছি, যেখানে ভারত ও যুক্তরাজ্য বিশ্ব অর্থনীতির দুই গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করবে।’
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্টারমারও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে আরও বিস্তৃত করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, এই অংশীদারত্ব কেবল বাণিজ্য নয়, এটি শিক্ষা, প্রযুক্তি, সবুজ জ্বালানি ও বৈশ্বিক কূটনীতির ক্ষেত্রেও নতুন দিগন্ত খুলে দেবে।
দুই দেশ সম্মত হয়েছে যে—আগামী বছরে প্রতিরক্ষা, নৌবাহিনী, সাইবার সুরক্ষা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ ও গবেষণা বিনিময় আরও বাড়ানো হবে। তা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় সহযোগিতা, স্কলারশিপ ও ছাত্রবিনিময় কর্মসূচিও বাড়ানোর বিষয়ে দুদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় আলোচনা করেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ সফর ইঙ্গিত দিচ্ছে যে ভারত-যুক্তরাজ্য সম্পর্ক এখন নতুন এক উচ্চতায় পৌঁছেছে। ব্রেক্সিটপরবর্তী ইউরোপীয় পরিস্থিতিতে যুক্তরাজ্য এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান বাজারে নিজেদের প্রভাব বাড়াতে আগ্রহী আর ভারতও বৈশ্বিক বাণিজ্য অংশীদারদের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করতে চাইছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, বর্তমানে দুই দেশের বার্ষিক বাণিজ্য প্রায় ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ২০৩০ সালের মধ্যে ৭০ বিলিয়নের বেশি হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা উৎপাদন, স্বাস্থ্যসেবা, ডিজিটাল উদ্ভাবন ও নবায়নযোগ্য শক্তি খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘আমরা এমন এক বিশ্ব গড়তে চাই, যেখানে উন্নয়ন ও শান্তি পাশাপাশি এগিয়ে চলে। যুক্তরাজ্যের সঙ্গে এ নতুন সহযোগিতা সেই লক্ষ্যে এক দৃঢ় পদক্ষেপ।’
গাজা শান্তিচুক্তির প্রথম ধাপে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষই রাজি হয়েছে। ইসরায়েলি জিম্মি বা ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময়ে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা সরিয়ে নেওয়ার কার্যক্রম শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে তারা। এটি যদি বাস্তবায়িত হয় এবং গাজায় যুদ্ধ বন্ধ হয়, তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্
১ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের ৩০ জুন, লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে কলম্বো যাচ্ছিল কাতার এয়ারওয়েজের একটি বিমান। ওই বিমানের যাত্রী ছিলেন ৮৫ বছর বয়সী ড. অসোকা জয়াবীরা। অবসরপ্রাপ্ত হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ ড. অসোকা ছিলেন নিরামিষভোজী। তাঁর যাত্রাপথ ছিল প্রায় সাড়ে ১৫ ঘণ্টার।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ নোবেল শান্তি পুরস্কার এবার যেন এক অদ্ভুত রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এটি পাওয়ার জন্য যেভাবে দৌড়ঝাঁপ চালাচ্ছেন, সেভাবে ইতিহাসে আর কোনো প্রার্থী প্রচারণা বা লবিং করেননি।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলে হামাসের আকস্মিক হামলার জেরে গাজায় দুই বছর আগে শুরু হয়েছিল ইসরায়েলি আগ্রাসন। এরপর এই উপত্যকায় ঝরেছে প্রায় ৬৮ হাজার মানুষের প্রাণ। ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় বাড়িঘর পরিণত হয়েছে ধ্বংসস্তূপে, হাসপাতাল মিশে গেছে মাটির সঙ্গে, বন্ধ হয়ে গেছে শিক্ষা-চিকিৎসাসহ মৌলিক সেবা। শুধু তা-ই নয়, ত্রাণ সহায়তা আটকে
৩ ঘণ্টা আগে