অনলাইন ডেস্ক
আহমেদাবাদে এয়ার ইন্ডিয়ার ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার পর দেশজুড়ে আবারও আলোচনায় এসেছে ভারতের বেসামরিক বিমান চলাচলের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় ২৯০ জনের প্রাণহানি হয়েছে বলে জানা গেছে। সর্বশেষ বড় উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা ঘটেছিল ২০২০ সালে, কেরালার কালিকটে, যেখানে ২১ জন নিহত হয়েছিলেন।
গত কয়েক দশকে ভারতের উল্লেখযোগ্য কিছু বেসামরিক বিমান দুর্ঘটনার তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো:
সাম্প্রতিক বড় দুর্ঘটনাসমূহ
৭ আগস্ট ২০২০, কালিকট (কোঝিকোড়): দুবাই থেকে আসা এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ফ্লাইট ১৩৪৪ অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে। বিমানটি দুই টুকরো হয়ে যায়। এতে ২১ জনের প্রাণহানি হয়।
২২ মে ২০১০, ম্যাঙ্গালোর: এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ফ্লাইট ৮১২ রানওয়ে ছাড়িয়ে গিরিখাতে পড়ে এবং আগুন ধরে যায়। এতে ১৫৮ জনের প্রাণহানি ঘটে।
২০০০ সালের আগের বড় দুর্ঘটনাসমূহ
১৭ জুলাই ২০০০, পাটনা: অ্যালায়েন্স এয়ারের ফ্লাইট ৭৪১২ অবতরণের সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ে। এতে ৬০ জনের বেশি আরোহীর প্রাণহানি হয়।
২৬ এপ্রিল ১৯৯৩, আওরঙ্গাবাদ: ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনস ফ্লাইট ৪৯১ উড্ডয়নের সময় একটি ট্রাক ও বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে ধাক্কা খায়। এতে ৫৫ জনের প্রাণহানি হয়।
১৬ আগস্ট ১৯৯১, ইম্ফল : ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনস ফ্লাইট ২৫৭ পাহাড়ি অঞ্চলে কুয়াশার মধ্যে ধাক্কা খেয়ে ভেঙে পড়ে। এতে ৬৯ জনের প্রাণহানি হয়।
১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৯০, বেঙ্গালুরু: ফ্লাইট ৬০৫ অবতরণের সময় উচ্চতা ভুলভাবে নির্ধারণ করায় দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ৯২ জনের প্রাণহানি হয়।
১৯৮০-এর দশকে বড় দুর্ঘটনাসমূহ
১৯ অক্টোবর ১৯৮৮, আহমেদাবাদ: ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনস ফ্লাইট ১১৩ কুয়াশার মধ্যে রানওয়ে মিস করে মাঠে ভেঙে পড়ে। এতে ১৩৩ জনের প্রাণহানি হয়।
২১ জুন ১৯৮২, বোম্বে (মুম্বাই) : এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট ৪০৩ অবতরণের সময় রানওয়েতে আঘাত পেয়ে আগুন ধরে যায়। এতে ১৭ জনের প্রাণহানি হয়।
সবচেয়ে বড় দুটি বিমান দুর্ঘটনা
১ জানুয়ারি ১৯৭৮, বোম্বে: এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট ৮৫৫ বোয়িং ৭৪৭ বিমানটি আরব সাগরে ভেঙে পড়ে। কিছুক্ষণ আগে টেকঅফ করেছিল বিমানটি। এতে ২১৩ জনের প্রাণহানি হয়।
ভারতের সবচেয়ে বড় বিমান দুর্ঘটনা ছিল ১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর হরিয়ানার চরখি দাদরিতে মাঝ-আকাশে সংঘর্ষ। সৌদি এয়ারলাইনস ও কাজাখস্তান এয়ারলাইনসের দুটি বিমানের সংঘর্ষে ৩৪৯ জন নিহত হন।
আহমেদাবাদে নতুন এই দুর্ঘটনার পর বিশেষজ্ঞরা বেসামরিক বিমানবন্দরগুলোর পাখির আনাগোনা, রানওয়ের নিরাপত্তা ও তদারকিব্যবস্থার ওপর আরও গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তদন্ত চলমান থাকলেও প্রাথমিকভাবে পাখির আঘাতে ইঞ্জিন বিকল হয়ে গতকালের দুর্ঘটনাটি ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সরকার ইতিমধ্যে উচ্চপর্যায়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে এবং প্রাথমিক রিপোর্ট দ্রুত চাওয়া হয়েছে।
আহমেদাবাদে এয়ার ইন্ডিয়ার ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার পর দেশজুড়ে আবারও আলোচনায় এসেছে ভারতের বেসামরিক বিমান চলাচলের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় ২৯০ জনের প্রাণহানি হয়েছে বলে জানা গেছে। সর্বশেষ বড় উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা ঘটেছিল ২০২০ সালে, কেরালার কালিকটে, যেখানে ২১ জন নিহত হয়েছিলেন।
গত কয়েক দশকে ভারতের উল্লেখযোগ্য কিছু বেসামরিক বিমান দুর্ঘটনার তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো:
সাম্প্রতিক বড় দুর্ঘটনাসমূহ
৭ আগস্ট ২০২০, কালিকট (কোঝিকোড়): দুবাই থেকে আসা এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ফ্লাইট ১৩৪৪ অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে। বিমানটি দুই টুকরো হয়ে যায়। এতে ২১ জনের প্রাণহানি হয়।
২২ মে ২০১০, ম্যাঙ্গালোর: এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ফ্লাইট ৮১২ রানওয়ে ছাড়িয়ে গিরিখাতে পড়ে এবং আগুন ধরে যায়। এতে ১৫৮ জনের প্রাণহানি ঘটে।
২০০০ সালের আগের বড় দুর্ঘটনাসমূহ
১৭ জুলাই ২০০০, পাটনা: অ্যালায়েন্স এয়ারের ফ্লাইট ৭৪১২ অবতরণের সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ে। এতে ৬০ জনের বেশি আরোহীর প্রাণহানি হয়।
২৬ এপ্রিল ১৯৯৩, আওরঙ্গাবাদ: ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনস ফ্লাইট ৪৯১ উড্ডয়নের সময় একটি ট্রাক ও বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে ধাক্কা খায়। এতে ৫৫ জনের প্রাণহানি হয়।
১৬ আগস্ট ১৯৯১, ইম্ফল : ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনস ফ্লাইট ২৫৭ পাহাড়ি অঞ্চলে কুয়াশার মধ্যে ধাক্কা খেয়ে ভেঙে পড়ে। এতে ৬৯ জনের প্রাণহানি হয়।
১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৯০, বেঙ্গালুরু: ফ্লাইট ৬০৫ অবতরণের সময় উচ্চতা ভুলভাবে নির্ধারণ করায় দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ৯২ জনের প্রাণহানি হয়।
১৯৮০-এর দশকে বড় দুর্ঘটনাসমূহ
১৯ অক্টোবর ১৯৮৮, আহমেদাবাদ: ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনস ফ্লাইট ১১৩ কুয়াশার মধ্যে রানওয়ে মিস করে মাঠে ভেঙে পড়ে। এতে ১৩৩ জনের প্রাণহানি হয়।
২১ জুন ১৯৮২, বোম্বে (মুম্বাই) : এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট ৪০৩ অবতরণের সময় রানওয়েতে আঘাত পেয়ে আগুন ধরে যায়। এতে ১৭ জনের প্রাণহানি হয়।
সবচেয়ে বড় দুটি বিমান দুর্ঘটনা
১ জানুয়ারি ১৯৭৮, বোম্বে: এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট ৮৫৫ বোয়িং ৭৪৭ বিমানটি আরব সাগরে ভেঙে পড়ে। কিছুক্ষণ আগে টেকঅফ করেছিল বিমানটি। এতে ২১৩ জনের প্রাণহানি হয়।
ভারতের সবচেয়ে বড় বিমান দুর্ঘটনা ছিল ১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর হরিয়ানার চরখি দাদরিতে মাঝ-আকাশে সংঘর্ষ। সৌদি এয়ারলাইনস ও কাজাখস্তান এয়ারলাইনসের দুটি বিমানের সংঘর্ষে ৩৪৯ জন নিহত হন।
আহমেদাবাদে নতুন এই দুর্ঘটনার পর বিশেষজ্ঞরা বেসামরিক বিমানবন্দরগুলোর পাখির আনাগোনা, রানওয়ের নিরাপত্তা ও তদারকিব্যবস্থার ওপর আরও গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তদন্ত চলমান থাকলেও প্রাথমিকভাবে পাখির আঘাতে ইঞ্জিন বিকল হয়ে গতকালের দুর্ঘটনাটি ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সরকার ইতিমধ্যে উচ্চপর্যায়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে এবং প্রাথমিক রিপোর্ট দ্রুত চাওয়া হয়েছে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৫ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৬ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৬ ঘণ্টা আগে