ভারতের উত্তরাখন্ড রাজ্যে টানেল ধসে আটকে পড়া ৪১ শ্রমিককে উদ্ধারকাজে তেমন অগ্রগতি হয়নি। তবে বহু চেষ্টার পর ১০ দিনে প্রথম তাঁদের ছবি পাওয়া গেছে। সেসঙ্গে তাঁরা প্রথম তরল খাবার হিসেবে গরম খিচুড়ি পেয়েছেন। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সোমবার পাহাড় ড্রিল করে ছয় ইঞ্চি ব্যাসের একটি পাইপ শ্রমিকদের সামনে পর্যন্ত ঢোকানো সম্ভব হয়। সেটার ভেতর দিয়েই পাঠানো হয়েছিল ক্যামেরা।
১২ নভেম্বর সকালে ব্রহ্মখাল-য়ামুনোত্রী মহাসড়কে নির্মাণাধীন টানেলে এই ধসের ঘটনা ঘটে। তারপর থেকেই শ্রমিকদের উদ্ধারে ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে সুড়ঙ্গ খুঁড়ে এগিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা। কিন্তু এখনো তাঁদের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। তবে ক্যামেরায় ধরা পড়েছে ৪১ জন শ্রমিকের আতঙ্কিত চেহারা। তারা এখনো জীবিত আছেন।
এতদিন তাদের শুকনো খাবার পাঠানো হচ্ছিল। এবারই প্রথম বোতলে করে তরল খাবার গরম খিচুরি পাঠানো হয় তাদের কাছে। আটক শ্রমিকদের কাছে ওয়াকি-টকিও পাঠানো হয়েছে। তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন উদ্ধারকারীরা।
উদ্ধারকাজের দায়িত্বে থাকা কর্নেল দীপক পাতিল বলেন, রোববার রাতের অগ্রগতিতে আমরা খুশি। আমরা শ্রমিকদের কাছে মোবাইল ফোন ও চার্জারও পাঠাব। আশা করা যায়, এরপর উদ্ধারকাজ আরও দ্রুত করা সম্ভব হবে।’
গত সোমবার প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, পাঁচটি সংস্থা যৌথভাবে উদ্ধার অভিযানে যোগ দিয়েছে। আনা হয়েছে একাধিক অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি। তার সাহায্যেই নতুন করে উদ্ধারকাজ শুরু হয়। এর আগে, ড্রিল করে সুড়ঙ্গের খুব কাছ পর্যন্ত পৌঁছানোর পর বিরাট ধস নামে, সব কাজ পণ্ড হয়ে যায়। এখন বিভিন্ন দিক থেকে ড্রিল করে বড় বড় পাইপ ঢুকিয়ে সুড়ঙ্গের ভিতর পর্যন্ত পৌঁছানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
চারধাম যাত্রার রাস্তা চওড়া করার জন্য উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশীর কাছে পাহাড় কেটে টানেল তৈরির কাজ চলছিল। চারধাম অর্থাৎ, কেদারনাথ, বদ্রীনাথ, গঙ্গোত্রী এবং য়ামুনোত্রী। এই সরকারের অন্যতম প্রকল্প এই রাস্তা।
কিন্তু শুরু থেকেই এই রাস্তা নিয়ে নানা আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন বিজ্ঞানী এবং পরিবেশবিদেরা। যেভাবে হিমালয় কাটা হচ্ছে, তা অত্যন্ত বিপজ্জনক বলে ডয়চে ভেলেকে জানিয়েছিলেন পরিবেশবিদ দীপায়ন দে এবং বিভাংশু কাপারওয়ান। সুড়ঙ্গে ধস নামার আশঙ্কাও প্রকাশ করেছিলেন তারা।
ধসের পর তারা দুজনই ডয়চে ভেলেকে জানান, শ্রমিকদের উদ্ধার করার পর এই প্রকল্পটি নিয়ে নতুন করে ভাবা উচিত সরকারের। সরকার অবশ্য প্রকল্প বন্ধ করার কোনো ইঙ্গিত এখনো পর্যন্ত দেয়নি।
ভারতের উত্তরাখন্ড রাজ্যে টানেল ধসে আটকে পড়া ৪১ শ্রমিককে উদ্ধারকাজে তেমন অগ্রগতি হয়নি। তবে বহু চেষ্টার পর ১০ দিনে প্রথম তাঁদের ছবি পাওয়া গেছে। সেসঙ্গে তাঁরা প্রথম তরল খাবার হিসেবে গরম খিচুড়ি পেয়েছেন। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সোমবার পাহাড় ড্রিল করে ছয় ইঞ্চি ব্যাসের একটি পাইপ শ্রমিকদের সামনে পর্যন্ত ঢোকানো সম্ভব হয়। সেটার ভেতর দিয়েই পাঠানো হয়েছিল ক্যামেরা।
১২ নভেম্বর সকালে ব্রহ্মখাল-য়ামুনোত্রী মহাসড়কে নির্মাণাধীন টানেলে এই ধসের ঘটনা ঘটে। তারপর থেকেই শ্রমিকদের উদ্ধারে ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে সুড়ঙ্গ খুঁড়ে এগিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা। কিন্তু এখনো তাঁদের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। তবে ক্যামেরায় ধরা পড়েছে ৪১ জন শ্রমিকের আতঙ্কিত চেহারা। তারা এখনো জীবিত আছেন।
এতদিন তাদের শুকনো খাবার পাঠানো হচ্ছিল। এবারই প্রথম বোতলে করে তরল খাবার গরম খিচুরি পাঠানো হয় তাদের কাছে। আটক শ্রমিকদের কাছে ওয়াকি-টকিও পাঠানো হয়েছে। তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন উদ্ধারকারীরা।
উদ্ধারকাজের দায়িত্বে থাকা কর্নেল দীপক পাতিল বলেন, রোববার রাতের অগ্রগতিতে আমরা খুশি। আমরা শ্রমিকদের কাছে মোবাইল ফোন ও চার্জারও পাঠাব। আশা করা যায়, এরপর উদ্ধারকাজ আরও দ্রুত করা সম্ভব হবে।’
গত সোমবার প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, পাঁচটি সংস্থা যৌথভাবে উদ্ধার অভিযানে যোগ দিয়েছে। আনা হয়েছে একাধিক অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি। তার সাহায্যেই নতুন করে উদ্ধারকাজ শুরু হয়। এর আগে, ড্রিল করে সুড়ঙ্গের খুব কাছ পর্যন্ত পৌঁছানোর পর বিরাট ধস নামে, সব কাজ পণ্ড হয়ে যায়। এখন বিভিন্ন দিক থেকে ড্রিল করে বড় বড় পাইপ ঢুকিয়ে সুড়ঙ্গের ভিতর পর্যন্ত পৌঁছানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
চারধাম যাত্রার রাস্তা চওড়া করার জন্য উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশীর কাছে পাহাড় কেটে টানেল তৈরির কাজ চলছিল। চারধাম অর্থাৎ, কেদারনাথ, বদ্রীনাথ, গঙ্গোত্রী এবং য়ামুনোত্রী। এই সরকারের অন্যতম প্রকল্প এই রাস্তা।
কিন্তু শুরু থেকেই এই রাস্তা নিয়ে নানা আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন বিজ্ঞানী এবং পরিবেশবিদেরা। যেভাবে হিমালয় কাটা হচ্ছে, তা অত্যন্ত বিপজ্জনক বলে ডয়চে ভেলেকে জানিয়েছিলেন পরিবেশবিদ দীপায়ন দে এবং বিভাংশু কাপারওয়ান। সুড়ঙ্গে ধস নামার আশঙ্কাও প্রকাশ করেছিলেন তারা।
ধসের পর তারা দুজনই ডয়চে ভেলেকে জানান, শ্রমিকদের উদ্ধার করার পর এই প্রকল্পটি নিয়ে নতুন করে ভাবা উচিত সরকারের। সরকার অবশ্য প্রকল্প বন্ধ করার কোনো ইঙ্গিত এখনো পর্যন্ত দেয়নি।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪ ঘণ্টা আগে