আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে মার্কিন অভিযোগ নিয়ে আলোচনাকে কেন্দ্র করে ভারতের সংসদের নিম্নকক্ষ টানা দ্বিতীয় দিনের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দেশটির সংসদে আদানির ঘুষ-কাণ্ড নিয়ে বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হলে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত সপ্তাহে মার্কিন কর্তৃপক্ষ গৌতম আদানি, তাঁর ভাতিজা ও আদানি গ্রিনের নির্বাহী পরিচালক সাগর আদানি এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিনীত এস জৈনকে ঘুষ ও বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করার অভিযোগে অভিযুক্ত করে। অভিযোগে বলা হয়, ভারতে বিদ্যুৎ সরবরাহ চুক্তি পেতে আদানি গ্রুপ ২৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার ঘুষ দিয়েছে।
তবে আদানি গ্রুপ এই অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে উল্লেখ করেছে এবং ‘সম্ভাব্য সব আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার’ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
সংসদে বিরোধী দল কংগ্রেস দাবি করে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দল বিজেপি আদানির বিরুদ্ধে তদন্ত আটকে দিয়ে তাঁকে রক্ষার চেষ্টা করছে।
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সংসদ থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘গৌতম আদানিকে গ্রেপ্তার করা উচিত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে আদানির বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের সরকার তাঁকে রক্ষা করতে চাইছে।’
তবে রাহুল গান্ধীর এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি। বিজেপির মুখপাত্র গোপাল কৃষ্ণ আগরওয়াল বলেন, ‘আদানিকে রক্ষা করার কোনো কারণ নেই। আইন তাঁর নিজস্ব গতিতে চলবে।’
বুধবার আদানি গ্রিন এনার্জি কর্তৃপক্ষ জানায়, গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) শুধু আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে। এর ফলে আদানি গ্রুপের জরিমানা হবে। দুর্নীতি ও ঘুষের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়নি।
মার্কিন অভিযোগের পর আদানি গ্রুপের বিভিন্ন শেয়ারের ৫ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত দরপতন হয়। বিশেষ করে আদানি এন্টারপ্রাইজেস, আদানি গ্রিন এনার্জি ও আদানি পাওয়ারের শেয়ারগুলো বড় ধরনের পতনের মুখোমুখি হয়। এক দিনে প্রায় ১ হাজার ২৩০ কোটি ডলারের মূলধন হারায় প্রতিষ্ঠানটি।
তবে বুধবার প্রায় ৯০০ কোটি ডলার পুনরুদ্ধার করেছে আদানি গোষ্ঠীর তালিকাভুক্ত ১০টি কোম্পানি।
এদিকে মার্কিন অভিযোগের পর ফরাসি তেল কোম্পানি টোটাল এনার্জিস জানিয়েছে, তারা আদানি গ্রুপে আর কোনো বিনিয়োগ করবে না। এই প্রতিষ্ঠান আদানি গ্রিনের ২০ শতাংশ অংশীদার ছিল।
এ ছাড়া কেনিয়া আদানি গ্রুপের সঙ্গে ২০ কোটি ডলারের একটি চুক্তি বাতিল করেছে। এই চুক্তি হলে আদানি গ্রুপ কেনিয়ার প্রধান বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণ পেত।
আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে মার্কিন অভিযোগ নিয়ে আলোচনাকে কেন্দ্র করে ভারতের সংসদের নিম্নকক্ষ টানা দ্বিতীয় দিনের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দেশটির সংসদে আদানির ঘুষ-কাণ্ড নিয়ে বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হলে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত সপ্তাহে মার্কিন কর্তৃপক্ষ গৌতম আদানি, তাঁর ভাতিজা ও আদানি গ্রিনের নির্বাহী পরিচালক সাগর আদানি এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিনীত এস জৈনকে ঘুষ ও বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করার অভিযোগে অভিযুক্ত করে। অভিযোগে বলা হয়, ভারতে বিদ্যুৎ সরবরাহ চুক্তি পেতে আদানি গ্রুপ ২৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার ঘুষ দিয়েছে।
তবে আদানি গ্রুপ এই অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে উল্লেখ করেছে এবং ‘সম্ভাব্য সব আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার’ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
সংসদে বিরোধী দল কংগ্রেস দাবি করে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দল বিজেপি আদানির বিরুদ্ধে তদন্ত আটকে দিয়ে তাঁকে রক্ষার চেষ্টা করছে।
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সংসদ থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘গৌতম আদানিকে গ্রেপ্তার করা উচিত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে আদানির বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের সরকার তাঁকে রক্ষা করতে চাইছে।’
তবে রাহুল গান্ধীর এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি। বিজেপির মুখপাত্র গোপাল কৃষ্ণ আগরওয়াল বলেন, ‘আদানিকে রক্ষা করার কোনো কারণ নেই। আইন তাঁর নিজস্ব গতিতে চলবে।’
বুধবার আদানি গ্রিন এনার্জি কর্তৃপক্ষ জানায়, গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) শুধু আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে। এর ফলে আদানি গ্রুপের জরিমানা হবে। দুর্নীতি ও ঘুষের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়নি।
মার্কিন অভিযোগের পর আদানি গ্রুপের বিভিন্ন শেয়ারের ৫ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত দরপতন হয়। বিশেষ করে আদানি এন্টারপ্রাইজেস, আদানি গ্রিন এনার্জি ও আদানি পাওয়ারের শেয়ারগুলো বড় ধরনের পতনের মুখোমুখি হয়। এক দিনে প্রায় ১ হাজার ২৩০ কোটি ডলারের মূলধন হারায় প্রতিষ্ঠানটি।
তবে বুধবার প্রায় ৯০০ কোটি ডলার পুনরুদ্ধার করেছে আদানি গোষ্ঠীর তালিকাভুক্ত ১০টি কোম্পানি।
এদিকে মার্কিন অভিযোগের পর ফরাসি তেল কোম্পানি টোটাল এনার্জিস জানিয়েছে, তারা আদানি গ্রুপে আর কোনো বিনিয়োগ করবে না। এই প্রতিষ্ঠান আদানি গ্রিনের ২০ শতাংশ অংশীদার ছিল।
এ ছাড়া কেনিয়া আদানি গ্রুপের সঙ্গে ২০ কোটি ডলারের একটি চুক্তি বাতিল করেছে। এই চুক্তি হলে আদানি গ্রুপ কেনিয়ার প্রধান বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণ পেত।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে