ভারতের পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে নিজেদের শক্তি আরও বাড়িয়ে নিয়েছে বিজেপি। উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, গোয়া ও মণিপুরে জয়লাভ করেছে তারা। আর পাঞ্জাবে জিতেছে আম আদমি পার্টি। সবগুলো রাজ্যেই হেরেছে কংগ্রেস। নির্বাচনে হেরে আরও কোণঠাসা হয়ে পড়েছে দলটি।
নির্বাচনে বড় জয় পেয়ে আগামী ২০২৪ সালের কেন্দ্রীয় নির্বাচনেও জয়ের স্বপ্ন বুনছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘দেশের চারদিক থেকে বিজেপি সমর্থন পেয়েছে। বিজেপির প্রতি মানুষের অপার বিশ্বাসের জয় হয়েছে। এই জয় আসলে উন্নয়ন ও সুশাসনের পক্ষে রায়।’
নরেন্দ্র মোদি আরও বলেন, ‘গরিব মানুষের জন্য কেন্দ্র ও ক্ষমতায় থাকা রাজ্যগুলোতে কাজ করছে বিজেপি। আমি চাই শতভাগ গরিব মানুষ যেন সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পায়।’
উত্তর প্রদেশে বিশাল জয় নিয়ে মোদি বলেন, ‘২০১৯ সালে যখন দ্বিতীয়বার আমি লোকসভা নির্বাচনে জয় পাই, তখন অনেক বিশেষজ্ঞ বলেছিলেন, এই জয়ে আর কী আছে? এটা তো ২০১৭ সালে উত্তর প্রদেশ নির্বাচনেই ঠিক হয়ে গিয়েছিল। সেই হিসাবেই আমি বলছি, ২০২২ সালে উত্তর প্রদেশের ফল ঠিক করে দিল ২০২৪ সালে ফের বিজেপি কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসতে চলেছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার কিছু আগে বিজেপি সদর দপ্তরে আসেন মোদি। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা। আগে থেকেই সেখানে ছিলেন দুই প্রাক্তন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ ও রাজনাথ সিংহ। নড্ডা বলেন, ‘এই জয়ের জন্য চার রাজ্যের জনতাকে ধন্যবাদ। আর নরেন্দ্র মোদিকে অভিনন্দন। কারণ, তাঁর নেতৃত্বেই এত বড় জয় এসেছে।’
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে উত্তর প্রদেশ বিধানসভা বিজেপির কাছে বড় পরীক্ষা ছিল। উত্তর প্রদেশ নির্বাচনে ৪০৩টি আসনের মধ্যে ২৭৩টিতেই জিতেছে বিজেপি। নিকটতম সমাজবাদী পার্টি জিতেছে ১২৫টিতে।
ভারতের পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে নিজেদের শক্তি আরও বাড়িয়ে নিয়েছে বিজেপি। উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, গোয়া ও মণিপুরে জয়লাভ করেছে তারা। আর পাঞ্জাবে জিতেছে আম আদমি পার্টি। সবগুলো রাজ্যেই হেরেছে কংগ্রেস। নির্বাচনে হেরে আরও কোণঠাসা হয়ে পড়েছে দলটি।
নির্বাচনে বড় জয় পেয়ে আগামী ২০২৪ সালের কেন্দ্রীয় নির্বাচনেও জয়ের স্বপ্ন বুনছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘দেশের চারদিক থেকে বিজেপি সমর্থন পেয়েছে। বিজেপির প্রতি মানুষের অপার বিশ্বাসের জয় হয়েছে। এই জয় আসলে উন্নয়ন ও সুশাসনের পক্ষে রায়।’
নরেন্দ্র মোদি আরও বলেন, ‘গরিব মানুষের জন্য কেন্দ্র ও ক্ষমতায় থাকা রাজ্যগুলোতে কাজ করছে বিজেপি। আমি চাই শতভাগ গরিব মানুষ যেন সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পায়।’
উত্তর প্রদেশে বিশাল জয় নিয়ে মোদি বলেন, ‘২০১৯ সালে যখন দ্বিতীয়বার আমি লোকসভা নির্বাচনে জয় পাই, তখন অনেক বিশেষজ্ঞ বলেছিলেন, এই জয়ে আর কী আছে? এটা তো ২০১৭ সালে উত্তর প্রদেশ নির্বাচনেই ঠিক হয়ে গিয়েছিল। সেই হিসাবেই আমি বলছি, ২০২২ সালে উত্তর প্রদেশের ফল ঠিক করে দিল ২০২৪ সালে ফের বিজেপি কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসতে চলেছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার কিছু আগে বিজেপি সদর দপ্তরে আসেন মোদি। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা। আগে থেকেই সেখানে ছিলেন দুই প্রাক্তন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ ও রাজনাথ সিংহ। নড্ডা বলেন, ‘এই জয়ের জন্য চার রাজ্যের জনতাকে ধন্যবাদ। আর নরেন্দ্র মোদিকে অভিনন্দন। কারণ, তাঁর নেতৃত্বেই এত বড় জয় এসেছে।’
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে উত্তর প্রদেশ বিধানসভা বিজেপির কাছে বড় পরীক্ষা ছিল। উত্তর প্রদেশ নির্বাচনে ৪০৩টি আসনের মধ্যে ২৭৩টিতেই জিতেছে বিজেপি। নিকটতম সমাজবাদী পার্টি জিতেছে ১২৫টিতে।
৪৩ বছর আগে নিখোঁজ হওয়া এক ইসরায়েলি সেনার মরদেহ সিরিয়া থেকে উদ্ধার করে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সঙ্গে একটি যৌথ অভিযানে এই মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
৩২ মিনিট আগেরাজস্থানে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের কাছে একটি ক্ষেপণাস্ত্রের টুকরা পাওয়া গেছে। এরপরই প্রশ্ন উঠেছে, পাকিস্তানের হামলার জবাবে ভারত কী ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল? তারা কি শব্দের চেয়ে বেশি গতির ‘ব্রহ্মস’ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল? বিশেষশত, সন্ত্রাসী গোষ্ঠী জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তর লক্ষ্য করে
১ ঘণ্টা আগেভ্যাটিকান সিটির সেন্ট পিটার্স বাসিলিকার বারান্দায় দাঁড়িয়ে জনতার করতালির মাঝে নতুন পোপ লিও চতুর্দশ তাঁর প্রথম রোববারের আশীর্বাদ ও ভাষণ দিয়েছেন। তাঁর এই ভাষণের কেন্দ্রবিন্দু ছিল—বিশ্ব শান্তি। তিনি বিশেষভাবে ইউক্রেন ও গাজার যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানান এবং গাজার জনগণের জন্য মানবিক সহায়তার দাবি তোলেন।
২ ঘণ্টা আগেগাজার অনেক শিশু আছে যাদের মা হারিয়ে গেছে, কোথায় আছে কেউ জানে না! হয়তো মরেই গেছে। কিন্তু দুর্ভাগা ওই শিশুগুলো মায়ের কবরের সন্ধান জানে না। হাজার হাজার মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে। আবার কারও মৃত্যু হয়েছে এত নৃশংসভাবে যে ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে শরীর। তাদের কোনো দিনই শনাক্ত করা যাবে না।
৪ ঘণ্টা আগে