আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইসকন)—ভারত দেশটিতে বাংলাদেশ সংক্রান্ত কোনো আইনি মামলা দায়ের করেনি বলে সম্প্রতি সংগঠনটি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে। ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সম্প্রতি বিভিন্ন ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ-সংক্রান্ত এক আইনি মামলার প্রসঙ্গে ইসকন ভারতের নাম উল্লেখ করা হয়। তবে ধর্মীয় সংগঠনটি জানিয়েছে, এ তথ্য সঠিক নয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘প্রথমত, ইসকন ভারত এই মামলা দায়ের করেনি। ইসকন একটি ধর্মীয় ও অরাজনৈতিক সংগঠন, যা কোনো দেশের রাজনৈতিক বা অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোনোভাবেই হস্তক্ষেপ করে না।’
এতে আরও বলা হয়, ‘দ্বিতীয়ত, যিনি এই মামলা দায়ের করেছেন, তিনি ইসকনের কোনো কর্মকর্তা নন। তিনি লুধিয়ানা শাখার কয়েকটি কার্যক্রমে সহায়তা করেন এমন একজন শুভাকাঙ্ক্ষী। যিনি স্থানীয় আরও অনেক বাসিন্দার সঙ্গে স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য হিসেবে যুক্ত আছেন।’
ইসকন ভারত বলেছে, ‘আমাদের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে, আমরা প্রায়ই সম্মানিত স্থানীয় ব্যক্তিদের বিভিন্ন দায়িত্ব প্রদান করি। তবে এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, এই ব্যক্তিরা ইসকনের আনুষ্ঠানিক প্রতিনিধি বা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নন। তাই তাদের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত বা কার্যকলাপকে ইসকনের সিদ্ধান্ত বা সংগঠনের নীতির প্রতিফলন হিসেবে বিবেচনা করা উচিত নয়।’
ইসকন ভারতের যোগাযোগ বিভাগের কান্ট্রি ডিরেক্টর যুধিষ্ঠির গোবিন্দ দাস স্বাক্ষরিত ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘ইসকন ভারত তার ধর্মীয়, সামাজিক ও মানবিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবে এবং শান্তি, সম্প্রীতি ও সেবামূলক কাজে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে।’
এর আগে, গত বছরের ডিসেম্বরে বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা এবং মন্দির ভাঙচুরের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে ইসকন। সংগঠনের গভর্নিং বডির কমিশনার গৌরাঙ্গ দাস সেসময় বাংলাদেশ সরকারের প্রতি নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার এবং হিন্দু মন্দিরগুলোর সুরক্ষা দেওয়ার আহ্বান জানান।
গৌরাঙ্গ দাস বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ইসকন অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। আমরা সেখানে থাকা সকল হিন্দু সংখ্যালঘুর নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। আমরা বাংলাদেশ সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানাই, যেন তারা সকল নাগরিক, বিশেষত সংখ্যালঘুদের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সব মন্দির, যেখানে সকল নাগরিক তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী স্বেচ্ছায় উপাসনা করেন, সেগুলো রক্ষা করা উচিত। প্রতিমাগুলো রক্ষা করা উচিত। ভক্তদের সুরক্ষা দেওয়া উচিত।’
আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইসকন)—ভারত দেশটিতে বাংলাদেশ সংক্রান্ত কোনো আইনি মামলা দায়ের করেনি বলে সম্প্রতি সংগঠনটি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে। ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সম্প্রতি বিভিন্ন ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ-সংক্রান্ত এক আইনি মামলার প্রসঙ্গে ইসকন ভারতের নাম উল্লেখ করা হয়। তবে ধর্মীয় সংগঠনটি জানিয়েছে, এ তথ্য সঠিক নয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘প্রথমত, ইসকন ভারত এই মামলা দায়ের করেনি। ইসকন একটি ধর্মীয় ও অরাজনৈতিক সংগঠন, যা কোনো দেশের রাজনৈতিক বা অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কোনোভাবেই হস্তক্ষেপ করে না।’
এতে আরও বলা হয়, ‘দ্বিতীয়ত, যিনি এই মামলা দায়ের করেছেন, তিনি ইসকনের কোনো কর্মকর্তা নন। তিনি লুধিয়ানা শাখার কয়েকটি কার্যক্রমে সহায়তা করেন এমন একজন শুভাকাঙ্ক্ষী। যিনি স্থানীয় আরও অনেক বাসিন্দার সঙ্গে স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য হিসেবে যুক্ত আছেন।’
ইসকন ভারত বলেছে, ‘আমাদের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে, আমরা প্রায়ই সম্মানিত স্থানীয় ব্যক্তিদের বিভিন্ন দায়িত্ব প্রদান করি। তবে এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, এই ব্যক্তিরা ইসকনের আনুষ্ঠানিক প্রতিনিধি বা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নন। তাই তাদের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত বা কার্যকলাপকে ইসকনের সিদ্ধান্ত বা সংগঠনের নীতির প্রতিফলন হিসেবে বিবেচনা করা উচিত নয়।’
ইসকন ভারতের যোগাযোগ বিভাগের কান্ট্রি ডিরেক্টর যুধিষ্ঠির গোবিন্দ দাস স্বাক্ষরিত ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘ইসকন ভারত তার ধর্মীয়, সামাজিক ও মানবিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবে এবং শান্তি, সম্প্রীতি ও সেবামূলক কাজে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে।’
এর আগে, গত বছরের ডিসেম্বরে বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা এবং মন্দির ভাঙচুরের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে ইসকন। সংগঠনের গভর্নিং বডির কমিশনার গৌরাঙ্গ দাস সেসময় বাংলাদেশ সরকারের প্রতি নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার এবং হিন্দু মন্দিরগুলোর সুরক্ষা দেওয়ার আহ্বান জানান।
গৌরাঙ্গ দাস বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ইসকন অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। আমরা সেখানে থাকা সকল হিন্দু সংখ্যালঘুর নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। আমরা বাংলাদেশ সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানাই, যেন তারা সকল নাগরিক, বিশেষত সংখ্যালঘুদের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সব মন্দির, যেখানে সকল নাগরিক তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী স্বেচ্ছায় উপাসনা করেন, সেগুলো রক্ষা করা উচিত। প্রতিমাগুলো রক্ষা করা উচিত। ভক্তদের সুরক্ষা দেওয়া উচিত।’
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৬ ঘণ্টা আগে