কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাঁকে নিয়ে চিন্তিত। এমনই মন্তব্য করেছেন দলটির নেতা এবং দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়া। স্থানীয় সময় আজ শনিবার আম আদমি পার্টি এই নেতা এমন মন্তব্য করেন।
নিজ বাড়িতে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার তল্লাশি অভিযানকে গুরুত্ব দিতে নারাজ দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়া। এমনকি আবগারি কেলেঙ্কারির অভিযোগে টানা ১৫ ঘণ্টার তল্লাশিকেও পাত্তা দিতে নারাজ তিনি। তাঁর সাফ কথা, ‘তাঁরা (বিজেপি) আবগারি জালিয়াতি নিয়ে চিন্তিত নয়, তাঁরা চিন্তিত অরবিন্দ কেজরিওয়াল নিয়ে।’ কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টি (এএপি) আগামী সাধারণ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন। তাই ভয় পাচ্ছে বিজেপি।’
এর আগে, সিসোদিয়ার বাসভবনসহ ৩১টি জায়গায় তল্লাশি, কম্পিউটার ও ফোন বাজেয়াপ্তকরণ প্রসঙ্গে কেজরিওয়াল বলেছেন, ‘অতীতে অনেক তল্লাশি ও অভিযান হয়েছে। কিছুই বের হয়নি। এবারও কিছুই বের হবে না।’
দিল্লি সরকারের নতুন আবগারি নীতির পেছনে রয়েছে ব্যাপক টাকা লেনদেনের অভিযোগ। তাই দিল্লির ডেপুটি গভর্নর ভিকে সাক্সেনা বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেন। তদন্তে নেমে ১১ পাতার প্রাথমিক অভিযোগ বা এফআইআর দায়ের করা হয় সিবিআইয়ের পক্ষ থেকে। তাতে সিসোদিয়াসহ ১৫ জনের নাম রয়েছে। সিবিআইয়ের অভিযোগ, ১ কোটি টাকার বিনিময়ে মদের লাইসেন্স দেওয়া হয়। আর এই অভিযোগের সূত্র ধরে শুরু হয় তল্লাশি। দিল্লির গভর্নর শনিবার ১২ জন উচ্চপদস্থ আমলাকে বদলি করেন।
এদিকে, বিরোধীদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে অপব্যবহারের অভিযোগে সরব বিরোধী দলগুলো। সাবেক মন্ত্রী ও আইনজীবী কপিল সিবালের মতে, ‘সিবিআই ও এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট এখন সরকারের সবচেয়ে অস্ত্র হিসেবে কাজ করছে।’ তবে বিজেপি নেতাদের পাল্টা দাবি, কেন্দ্রীয় সংস্থা নিরপেক্ষভাবেই দুর্নীতি দমনে সচেষ্ট। এই নিয়ে রাজনৈতিক চাপান-উতোর চলছে।
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাঁকে নিয়ে চিন্তিত। এমনই মন্তব্য করেছেন দলটির নেতা এবং দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়া। স্থানীয় সময় আজ শনিবার আম আদমি পার্টি এই নেতা এমন মন্তব্য করেন।
নিজ বাড়িতে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার তল্লাশি অভিযানকে গুরুত্ব দিতে নারাজ দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়া। এমনকি আবগারি কেলেঙ্কারির অভিযোগে টানা ১৫ ঘণ্টার তল্লাশিকেও পাত্তা দিতে নারাজ তিনি। তাঁর সাফ কথা, ‘তাঁরা (বিজেপি) আবগারি জালিয়াতি নিয়ে চিন্তিত নয়, তাঁরা চিন্তিত অরবিন্দ কেজরিওয়াল নিয়ে।’ কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টি (এএপি) আগামী সাধারণ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন। তাই ভয় পাচ্ছে বিজেপি।’
এর আগে, সিসোদিয়ার বাসভবনসহ ৩১টি জায়গায় তল্লাশি, কম্পিউটার ও ফোন বাজেয়াপ্তকরণ প্রসঙ্গে কেজরিওয়াল বলেছেন, ‘অতীতে অনেক তল্লাশি ও অভিযান হয়েছে। কিছুই বের হয়নি। এবারও কিছুই বের হবে না।’
দিল্লি সরকারের নতুন আবগারি নীতির পেছনে রয়েছে ব্যাপক টাকা লেনদেনের অভিযোগ। তাই দিল্লির ডেপুটি গভর্নর ভিকে সাক্সেনা বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেন। তদন্তে নেমে ১১ পাতার প্রাথমিক অভিযোগ বা এফআইআর দায়ের করা হয় সিবিআইয়ের পক্ষ থেকে। তাতে সিসোদিয়াসহ ১৫ জনের নাম রয়েছে। সিবিআইয়ের অভিযোগ, ১ কোটি টাকার বিনিময়ে মদের লাইসেন্স দেওয়া হয়। আর এই অভিযোগের সূত্র ধরে শুরু হয় তল্লাশি। দিল্লির গভর্নর শনিবার ১২ জন উচ্চপদস্থ আমলাকে বদলি করেন।
এদিকে, বিরোধীদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে অপব্যবহারের অভিযোগে সরব বিরোধী দলগুলো। সাবেক মন্ত্রী ও আইনজীবী কপিল সিবালের মতে, ‘সিবিআই ও এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট এখন সরকারের সবচেয়ে অস্ত্র হিসেবে কাজ করছে।’ তবে বিজেপি নেতাদের পাল্টা দাবি, কেন্দ্রীয় সংস্থা নিরপেক্ষভাবেই দুর্নীতি দমনে সচেষ্ট। এই নিয়ে রাজনৈতিক চাপান-উতোর চলছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, পাকিস্তানের বাহাওয়ালপুর ও মুরদিকের মতো জায়গাগুলো এখন ভারতের কাছে ‘সন্ত্রাসবাদের বিশ্ববিদ্যালয়।’ স্থানীয় সময় আজ সোমবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। পাশাপাশি তিনি বলেছেন, পারমাণবিক অস্ত্রের ভয়ে ভীত নয় ভারত।
৩২ মিনিট আগেমাদকের বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন রদ্রিগো দুতার্তে। লড়াই চালিয়েছিলেনও তিনি। কিন্তু সেই লড়াই চালাতে গিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করায় তাঁকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। বর্তমানে তিনি হেগের একটি কারাগারে বন্দী।
২ ঘণ্টা আগেভারতের দাবি, ৭ মে তারা পাকিস্তান ও পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে অবস্থিত সন্ত্রাসী ঘাঁটি লক্ষ্য করে ৯টি স্থানে হামলা চালায়। এতে লস্কর-ই-তাইয়েবা ও জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তর ধ্বংস হয়ে যায় এবং নিহত হয় অন্তত ১০০ সন্ত্রাসী। নিহতদের মধ্যে ছিলেন ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলা এবং ১৯৯৯ সালে আইসি-৮১৪ বিমান ছিনতাইয়ের
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, তিনি আগামী বৃহস্পতিবার তুরস্কে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সরাসরি দেখা করতে প্রস্তুত। এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকাশ্যে জেলেনস্কিকে রুশ প্রেসিডেন্টের সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব অবিলম্বে মেনে নেওয়ার কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগে