ভারতের অন্যতম শীর্ষ শিল্পপতি রতন নাভাল টাটা মারা গেছেন। ৮৬ বছর বয়সে মারা যাওয়া এই শিল্পপতি ছিলেন চিরকুমার। বেশ কয়েকবার বিয়ের কাছাকাছি গিয়েও শেষ পর্যন্ত আর পরিণতি দেওয়া হয়ে ওঠেনি। এ বিষয়ে তিনি নিজেও একবার মুখ খুলেছিলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের ‘টক এশিয়া’ প্রোগ্রামে তিনি তাঁর বিয়ের বিষয়ে কথা বলেছিলেন। রতন টাটা মনে করতেন, অবিবাহিত থাকা খারাপ কিছু না এবং তিনি বিয়ে করলে পরিস্থিতি আরও জটিল হতো।
রতন টাটা বলেছিলেন, ‘আপনি জিজ্ঞাসা করতে পারেন, আমি কখনো প্রেমে পড়েছি কি না। আমি গুরুত্ব দিয়েই চারবার বিয়ে করার খুব কাছাকাছি পৌঁছেছিলাম। প্রতিবার কোনো না কোনো কারণে ভয়ে পিছিয়ে গিয়েছিলাম বলে আমি মনে করি।’
কখনো প্রেম করেছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে রতন টাটা বলেছিলেন, হ্যাঁ। এ সময় তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, তিনি কতবার প্রেমে পড়েছিলেন। তিনি জবাব দেন, ‘চারবার।’ বিস্তারিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, একজনের সঙ্গে আমার প্রেম বেশ গভীর ছিল। তখন আমি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করছিলাম এবং আমাদের বিয়ে না করার একমাত্র কারণ হলো আমি ভারতে ফিরে এসেছিলাম।’
এ বিষয়ে রতন টাটা আরও বলেন, ‘তাঁরও আমার সঙ্গে আসার কথা ছিল...এবং বছরটি ছিল চীন-ভারত সংঘর্ষের বছর। ভারত ও চীনের মধ্যকার এই সংঘর্ষকে যুক্তরাষ্ট্রে বেশ বড় একটি যুদ্ধ হিসেবে বিবেচনার করা হচ্ছিল বলে তিনি আসেননি এবং পরে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করেন।’
এই নারী ছাড়াও তিনি আরও যাঁদের প্রেমে পড়েছিলেন, তাঁদের কেউ এখনো মুম্বাইয়ে আছেন কি না—জানতে চাইলে রতন টাটা ইতিবাচক জবাব দেন। তবে তাঁদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দিতে অস্বীকার করেন।
এ ছাড়া, ভারতীয় অভিনেত্রী ও টিভি উপস্থাপক, যিনি আবার রতন টাটার ভালো বন্ধুও ছিলেন—সিমি গারেওয়ালের টিভি শো ‘রঁদেভু’তে একবার উপস্থিত হয়েছিলেন রতন এন টাটা। সেখানেও তাঁকে বিয়ের বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলেন সিমি। জবাবে প্রয়াত ভারতীয় শিল্পপতি বলেন, ‘একগাদা বিষয় আসলে আমাকে (বিয়ে করতে) বাঁধা দিয়েছিল। বিশেষ করে সময়; সে সময় আমি কাজে ডুবে ছিলাম। আমি কয়েকবার বিয়ের খুব কাছাকাছি গেলেও শেষ পর্যন্ত আর হয়ে ওঠেনি।’
আরও পড়ুন:–
ভারতের অন্যতম শীর্ষ শিল্পপতি রতন নাভাল টাটা মারা গেছেন। ৮৬ বছর বয়সে মারা যাওয়া এই শিল্পপতি ছিলেন চিরকুমার। বেশ কয়েকবার বিয়ের কাছাকাছি গিয়েও শেষ পর্যন্ত আর পরিণতি দেওয়া হয়ে ওঠেনি। এ বিষয়ে তিনি নিজেও একবার মুখ খুলেছিলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের ‘টক এশিয়া’ প্রোগ্রামে তিনি তাঁর বিয়ের বিষয়ে কথা বলেছিলেন। রতন টাটা মনে করতেন, অবিবাহিত থাকা খারাপ কিছু না এবং তিনি বিয়ে করলে পরিস্থিতি আরও জটিল হতো।
রতন টাটা বলেছিলেন, ‘আপনি জিজ্ঞাসা করতে পারেন, আমি কখনো প্রেমে পড়েছি কি না। আমি গুরুত্ব দিয়েই চারবার বিয়ে করার খুব কাছাকাছি পৌঁছেছিলাম। প্রতিবার কোনো না কোনো কারণে ভয়ে পিছিয়ে গিয়েছিলাম বলে আমি মনে করি।’
কখনো প্রেম করেছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে রতন টাটা বলেছিলেন, হ্যাঁ। এ সময় তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, তিনি কতবার প্রেমে পড়েছিলেন। তিনি জবাব দেন, ‘চারবার।’ বিস্তারিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, একজনের সঙ্গে আমার প্রেম বেশ গভীর ছিল। তখন আমি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করছিলাম এবং আমাদের বিয়ে না করার একমাত্র কারণ হলো আমি ভারতে ফিরে এসেছিলাম।’
এ বিষয়ে রতন টাটা আরও বলেন, ‘তাঁরও আমার সঙ্গে আসার কথা ছিল...এবং বছরটি ছিল চীন-ভারত সংঘর্ষের বছর। ভারত ও চীনের মধ্যকার এই সংঘর্ষকে যুক্তরাষ্ট্রে বেশ বড় একটি যুদ্ধ হিসেবে বিবেচনার করা হচ্ছিল বলে তিনি আসেননি এবং পরে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করেন।’
এই নারী ছাড়াও তিনি আরও যাঁদের প্রেমে পড়েছিলেন, তাঁদের কেউ এখনো মুম্বাইয়ে আছেন কি না—জানতে চাইলে রতন টাটা ইতিবাচক জবাব দেন। তবে তাঁদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দিতে অস্বীকার করেন।
এ ছাড়া, ভারতীয় অভিনেত্রী ও টিভি উপস্থাপক, যিনি আবার রতন টাটার ভালো বন্ধুও ছিলেন—সিমি গারেওয়ালের টিভি শো ‘রঁদেভু’তে একবার উপস্থিত হয়েছিলেন রতন এন টাটা। সেখানেও তাঁকে বিয়ের বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলেন সিমি। জবাবে প্রয়াত ভারতীয় শিল্পপতি বলেন, ‘একগাদা বিষয় আসলে আমাকে (বিয়ে করতে) বাঁধা দিয়েছিল। বিশেষ করে সময়; সে সময় আমি কাজে ডুবে ছিলাম। আমি কয়েকবার বিয়ের খুব কাছাকাছি গেলেও শেষ পর্যন্ত আর হয়ে ওঠেনি।’
আরও পড়ুন:–
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২১ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
২৯ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৩৩ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
৪১ মিনিট আগে