পাঞ্জাবের সদ্য সাবেক মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চান্নিকে পরাজিত করে এমএলএ নির্বাচিত হয়েছেন লাভ সিং উগোক। কিন্তু তাঁর মা এখনো ঝাড়ুদার! এমনো কি হতে পারে? হ্যাঁ, হতে পারে এবং হয়েছেও। ভারতে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ বিধানসভা নির্বাচনে এমএলএ নির্বাচিত হয়ওয়ার পরও তাঁর মা বালদেব কাউর এখনো পাঞ্জাবের একটি সরকারি স্কুলের ঝাড়ুদার হিসেবে কাজ করছেন। ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
একসময় মোবাইল মেরামতের দোকানে কাজ করা আম আদমি পার্টির (এএপি) নেতা লাভ সিং উগোক চরণজিৎ সিং চান্নিকে পাঞ্জাবের ভাদৌর আসন থেকে ৩৭ হাজার ৫৫০ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছেন।
ছেলে এমএলএ নির্বাচিত হওয়ার পরও কেন ঝাড়ুদার হিসেবে কাজ করছেন সে বিষয়ে লাভ সিংয়ের মা বলেন, ‘আমরা অর্থ উপার্জনে সব সময়ই কঠোর পরিশ্রম করেছি। বর্তমানে আমার ছেলের অবস্থান বদলালেও আমি স্কুলে আমার কাজ চালিয়ে যাব।’
মজার ব্যাপার হলো, লাভ সিং উগোক ঝাড়ু প্রতীক নিয়েই নির্বাচন করেছিলেন। ছেলের বিজয়ে উল্লসিত মা বালদেব কাউর বলেন, ‘ঝাড়ু’ তাঁর জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
বালদেব কাউর আরও বলেন, ‘যদিও সে (লাভ সিং) রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন, তবে আমরা সব সময়ই আত্মবিশ্বাসী ছিলাম যে আমার ছেলেই জিতবে।’
বালদেব কাউর যে স্কুলে কাজ করেন, সেখানকার অধ্যক্ষ অমৃত পাল কাউর বলেন, ‘উগোক এই স্কুলেই পড়াশোনা করেছে, সে আমাদের খ্যাতি এনে দিয়েছে। উগোকের মা দীর্ঘদিন ধরে এই স্কুলে ঝাড়ুদারের কাজ করছেন। তিনিও এখানেই পড়াশোনা করেছেন।’
উগোকের বাবা দিনমজুর হিসেবে কাজ করা দর্শন সিং বলেছেন, তাঁদের পরিবার আগের মতোই চলবে।’ তিনি চান তাঁর ছেলে পরিবারের বদলে মানুষের কল্যাণে মনোযোগী হোক।
দর্শন সিং আরও বলেন, ‘এলাকার মানুষ তাঁকে নির্বাচিত করেছে। আমরা চাই সে মানুষের কল্যাণে কাজ করুক। আমরা আগে যেভাবে থাকতাম, সেভাবেই জীবনযাপন করব।’
২০১৩ সালে লাভ সিং এএপিতে যোগ দেন এবং দ্রুত দলের প্রথম সারিতে উঠে আসেন। এর আগে ২০১৭ সালের নির্বাচনেও লাভ সিং ভাদৌর থেকে আম আদমির মনোনয়ন চেয়েছিলেন, কিন্তু পার্টি তখন তাঁকে দেয়নি।
পাঞ্জাবের সদ্য সাবেক মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চান্নিকে পরাজিত করে এমএলএ নির্বাচিত হয়েছেন লাভ সিং উগোক। কিন্তু তাঁর মা এখনো ঝাড়ুদার! এমনো কি হতে পারে? হ্যাঁ, হতে পারে এবং হয়েছেও। ভারতে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ বিধানসভা নির্বাচনে এমএলএ নির্বাচিত হয়ওয়ার পরও তাঁর মা বালদেব কাউর এখনো পাঞ্জাবের একটি সরকারি স্কুলের ঝাড়ুদার হিসেবে কাজ করছেন। ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
একসময় মোবাইল মেরামতের দোকানে কাজ করা আম আদমি পার্টির (এএপি) নেতা লাভ সিং উগোক চরণজিৎ সিং চান্নিকে পাঞ্জাবের ভাদৌর আসন থেকে ৩৭ হাজার ৫৫০ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছেন।
ছেলে এমএলএ নির্বাচিত হওয়ার পরও কেন ঝাড়ুদার হিসেবে কাজ করছেন সে বিষয়ে লাভ সিংয়ের মা বলেন, ‘আমরা অর্থ উপার্জনে সব সময়ই কঠোর পরিশ্রম করেছি। বর্তমানে আমার ছেলের অবস্থান বদলালেও আমি স্কুলে আমার কাজ চালিয়ে যাব।’
মজার ব্যাপার হলো, লাভ সিং উগোক ঝাড়ু প্রতীক নিয়েই নির্বাচন করেছিলেন। ছেলের বিজয়ে উল্লসিত মা বালদেব কাউর বলেন, ‘ঝাড়ু’ তাঁর জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
বালদেব কাউর আরও বলেন, ‘যদিও সে (লাভ সিং) রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন, তবে আমরা সব সময়ই আত্মবিশ্বাসী ছিলাম যে আমার ছেলেই জিতবে।’
বালদেব কাউর যে স্কুলে কাজ করেন, সেখানকার অধ্যক্ষ অমৃত পাল কাউর বলেন, ‘উগোক এই স্কুলেই পড়াশোনা করেছে, সে আমাদের খ্যাতি এনে দিয়েছে। উগোকের মা দীর্ঘদিন ধরে এই স্কুলে ঝাড়ুদারের কাজ করছেন। তিনিও এখানেই পড়াশোনা করেছেন।’
উগোকের বাবা দিনমজুর হিসেবে কাজ করা দর্শন সিং বলেছেন, তাঁদের পরিবার আগের মতোই চলবে।’ তিনি চান তাঁর ছেলে পরিবারের বদলে মানুষের কল্যাণে মনোযোগী হোক।
দর্শন সিং আরও বলেন, ‘এলাকার মানুষ তাঁকে নির্বাচিত করেছে। আমরা চাই সে মানুষের কল্যাণে কাজ করুক। আমরা আগে যেভাবে থাকতাম, সেভাবেই জীবনযাপন করব।’
২০১৩ সালে লাভ সিং এএপিতে যোগ দেন এবং দ্রুত দলের প্রথম সারিতে উঠে আসেন। এর আগে ২০১৭ সালের নির্বাচনেও লাভ সিং ভাদৌর থেকে আম আদমির মনোনয়ন চেয়েছিলেন, কিন্তু পার্টি তখন তাঁকে দেয়নি।
রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের জন্য ইসরায়েলের পশ্চিমতীর দখলের মডেল নিয়ে আলোচনা করেছে বলে জানা গেছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী—রাশিয়া ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চলগুলোর সামরিক ও অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ নেবে, ঠিক যেভাবে ১৯৬৭ সালে জর্ডানের কাছ থেকে পশ্চিমতীর দখলের পর সেখানে শাসন কায়েম করেছে ইসরায়েল।
১ ঘণ্টা আগেট্রাম্প জানান, তিনি পুতিনের সঙ্গে ভালো আলোচনা করেছেন। তবে তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি বাড়ি ফিরে দেখি, কোনো রকেট গিয়ে একটি নার্সিং হোম বা অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে আঘাত করেছে। আর রাস্তায় লাশ পড়ে আছে।’
২ ঘণ্টা আগেসৌরশক্তিচালিত বিমানে মানব অভিযাত্রীদের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছে নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন সুইজারল্যান্ডের অভিযাত্রী রাফায়েল ডমজান। দক্ষিণ-পশ্চিম সুইজারল্যান্ডের সিওন শহর থেকে উড্ডয়ন করে তিনি আল্পস পর্বতমালা অতিক্রম করেন এবং ৯ হাজার ৫২১ মিটার (৩১,২৩৪ ফুট) উচ্চতায় পৌঁছান।
৩ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টেলিফোন আলাপের পর দক্ষিণ ফ্রান্সে সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন মাখোঁ। এ সময় তাঁর পাশে ছিলেন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট আন্তোনিও কস্তা।
৪ ঘণ্টা আগে