নয়াদিল্লি: করোনা পরিস্থিতিতে যখন ওষুধের তীব্র সংকট তখন নিজ নির্বাচনী এলাকার জন্য ওষুধ মজুত ও বিতরণ করেছিলেন বিজেপির সাংসদ ও ভারতের সাবেক ক্রিকেটার গৌতম গম্ভীর। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই কাজের কারণে শাস্তির মুখে পড়তে যাচ্ছেন তিনি। আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত মামলার শুনানি চলাকালে দিল্লির ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর দিল্লি হাইকোর্টকে বলেছে, ‘গৌতম গম্ভীর ফাউন্ডেশনের’ বিরুদ্ধে ওষুধ কেনা ও বিতরণে অনিয়ম পাওয়া গেছে। অনুমোদন ছাড়াই কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য ফাবিফ্লু ওষুধ মজুত করা হয়েছিল। এ ধরনের ঘটনায় পাঁচ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে।
দিল্লির ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, অনুমোদন ছাড়াই বিনা মূল্যে ফাবিফ্লু এবং অক্সিজেন বিতরণ করেছে গৌতম গম্ভীর ফাউন্ডেশন। অনুমোদন ছাড়া ওষুধ কেনা ও বিতরণ ‘ড্রাগস এবং কসমেটিকস আইন’–এর ১৮ সি ধারার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। অনতিবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টের কাছে আবেদন জানিয়েছে অধিদপ্তর।
শুনানি শেষে আগামী ছয় সপ্তাহের মধ্যে এই মামলার অগ্রগতির বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দিতে ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ২৯ জুলাই মামলার পরবর্তী শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে ওষুধ কেনা ও বিতরণ নিয়ে এখনো নিজের পক্ষে সাফাই গাইছেন গৌতম গম্ভীর। ওষুধ বিতরণ কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি।
আদালতের শুনানির পর এক টুইট বার্তায় ভারতের বিপ্লবী ভগৎ সিংয়ের একটি বাণী উদ্ধৃত করে গৌতম গম্ভীর লিখেছেন, ‘আমি মানুষ এবং মানবজাতির সব বিষয়ই আমাকে চিন্তিত করে–ভগৎ সিং।’
হাইকোর্টে শুনানি চলাকালে দিল্লির পুলিশ আদালতকে বলেছে, গৌতম গম্ভীর ২ হাজার ৬২৮ পাতা ফাবিফ্লু ওষুধ মজুত করেন এবং বিতরণ করেন ২ হাজার ৩৪৩ পাতা। অবশিষ্টগুলো দিল্লি সরকারের স্বাস্থ্য সেবার পরিচালকের কাছে বিতরণের জন্য জমা দেন।
এর আগে গত সপ্তাহে সংকটের মধ্যে গৌতম গম্ভীর কীভাবে এত বড় ওষুধের চালান পেলেন এ বিষয়ে দিল্লি ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কাছে জানতে চায় দিল্লি হাইকোর্ট। হাইকোর্ট দিল্লি ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উদ্দেশে বলেন, যদি নিজেদের কাজ ঠিকমতো করতে না পারেন তাহলে বলে দিন। আমরা আপনাদের বাদ দিয়ে যাঁরা এ কাজ সঠিকভাবে করতে পারবেন তাঁদের নিয়োগ দেই।
ওষুধ বিতরণ চালিয়ে যাবেন এমন বক্তব্যের কারণে গৌতম গম্ভীরকে তিরস্কারও করেছেন আদালত। আদালত বলেছেন, এটি নিয়মিত চলতে থাকলে কীভাবে মোকাবিলা করতে সেটি আমাদের জানা আছে।
নয়াদিল্লি: করোনা পরিস্থিতিতে যখন ওষুধের তীব্র সংকট তখন নিজ নির্বাচনী এলাকার জন্য ওষুধ মজুত ও বিতরণ করেছিলেন বিজেপির সাংসদ ও ভারতের সাবেক ক্রিকেটার গৌতম গম্ভীর। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই কাজের কারণে শাস্তির মুখে পড়তে যাচ্ছেন তিনি। আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত মামলার শুনানি চলাকালে দিল্লির ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর দিল্লি হাইকোর্টকে বলেছে, ‘গৌতম গম্ভীর ফাউন্ডেশনের’ বিরুদ্ধে ওষুধ কেনা ও বিতরণে অনিয়ম পাওয়া গেছে। অনুমোদন ছাড়াই কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য ফাবিফ্লু ওষুধ মজুত করা হয়েছিল। এ ধরনের ঘটনায় পাঁচ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে।
দিল্লির ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, অনুমোদন ছাড়াই বিনা মূল্যে ফাবিফ্লু এবং অক্সিজেন বিতরণ করেছে গৌতম গম্ভীর ফাউন্ডেশন। অনুমোদন ছাড়া ওষুধ কেনা ও বিতরণ ‘ড্রাগস এবং কসমেটিকস আইন’–এর ১৮ সি ধারার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। অনতিবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টের কাছে আবেদন জানিয়েছে অধিদপ্তর।
শুনানি শেষে আগামী ছয় সপ্তাহের মধ্যে এই মামলার অগ্রগতির বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দিতে ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ২৯ জুলাই মামলার পরবর্তী শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে ওষুধ কেনা ও বিতরণ নিয়ে এখনো নিজের পক্ষে সাফাই গাইছেন গৌতম গম্ভীর। ওষুধ বিতরণ কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি।
আদালতের শুনানির পর এক টুইট বার্তায় ভারতের বিপ্লবী ভগৎ সিংয়ের একটি বাণী উদ্ধৃত করে গৌতম গম্ভীর লিখেছেন, ‘আমি মানুষ এবং মানবজাতির সব বিষয়ই আমাকে চিন্তিত করে–ভগৎ সিং।’
হাইকোর্টে শুনানি চলাকালে দিল্লির পুলিশ আদালতকে বলেছে, গৌতম গম্ভীর ২ হাজার ৬২৮ পাতা ফাবিফ্লু ওষুধ মজুত করেন এবং বিতরণ করেন ২ হাজার ৩৪৩ পাতা। অবশিষ্টগুলো দিল্লি সরকারের স্বাস্থ্য সেবার পরিচালকের কাছে বিতরণের জন্য জমা দেন।
এর আগে গত সপ্তাহে সংকটের মধ্যে গৌতম গম্ভীর কীভাবে এত বড় ওষুধের চালান পেলেন এ বিষয়ে দিল্লি ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কাছে জানতে চায় দিল্লি হাইকোর্ট। হাইকোর্ট দিল্লি ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উদ্দেশে বলেন, যদি নিজেদের কাজ ঠিকমতো করতে না পারেন তাহলে বলে দিন। আমরা আপনাদের বাদ দিয়ে যাঁরা এ কাজ সঠিকভাবে করতে পারবেন তাঁদের নিয়োগ দেই।
ওষুধ বিতরণ চালিয়ে যাবেন এমন বক্তব্যের কারণে গৌতম গম্ভীরকে তিরস্কারও করেছেন আদালত। আদালত বলেছেন, এটি নিয়মিত চলতে থাকলে কীভাবে মোকাবিলা করতে সেটি আমাদের জানা আছে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৬ ঘণ্টা আগে