ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে একসঙ্গে ২৩ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির পুলিশ। গোপন সূত্রে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার রাতে আগরতলা স্টেশন চত্বর থেকে ওই ২৩ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করে ত্রিপুরা রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে একজন দালালও রয়েছেন।
টাইমস অব ইন্ডিয়া এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন রাম সাহা (২৪), মো. আসমাউল হক (২০), জাকির হোসেন (৪০), মো. শাহিন আলী (২৬), ইব্রাহিম খলিল (২৩), শাহিন আলম (২৮), নয়ন আলী (১৯), মো. ইলাহী হোসেন (২১), মো. তৈয়ব হোসেন (১৯), মো. ডালিম ওরফে ইমান (১৯), মো. আব্দুল আজিজ, মো. সাইফুল ইসলাম (২৫), সাহাবুদ্দিন শেখ (৩৩), মো. শহিদুল ইসলাম (২০), মো. সুমন (২৬), মো. আমিরুল ইসলাম (২৪), হাজিকুল বাবু (২৬), রমজান শেখ (১৯), মো. মিজানুর (২৪), আলী আকবর (৩৬), সাকিল শেখ (১৯) এবং মো. রেহান (১৯)।
মামলায় মো. সেলিম রেজাকে (২৭) দালাল হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে জিআরপি সূত্রের বরাত দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের সংবাদপত্র আনন্দবাজার বলছে, গ্রেপ্তার ২৩ জনই বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার বাসিন্দা। কী কারণে তাঁরা ত্রিপুরায় এসেছিলেন, তাঁদের গতিবিধি কী ছিল, সেসব বিষয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করেছে জিআরপি।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই বলেছে, ওই ২৩ বাংলাদেশি নাগরিক একসঙ্গে কী করছিলেন, এর সঙ্গে আরও বড় কোনো চক্র জড়িত রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বেশির ভাগের বয়স ত্রিশের নিচে। তাঁদের মধ্যে ১৯ বছর বয়সী কয়েকজন যুবকও রয়েছেন।
আগরতলা স্টেশন চত্বর থেকে মোহাম্মদ সেলিম রেজা নামের যে দালালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাঁর বয়সও ২৭ বছর।
প্রসঙ্গত, ২১ জুলাই তৃণমূলের শহীদ সমাবেশের মঞ্চ থেকে বাংলাদেশের উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছিলেন, অসহায় কেউ এসে যদি বাংলার দরজা খটখট করেন, তাহলে ফেরানো হবে না। মমতার সেই মন্তব্য নিয়ে আপত্তি জানায় বাংলাদেশ সরকার।
তাঁর মন্তব্যের কারণে ‘বিভ্রান্তি’ ছড়িয়েছে বলে দাবি করেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। পরে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকেও ওই মন্তব্য নিয়ে আপত্তি জানানো হয়। কেন্দ্র সরকারকে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে মমতা আবারও বলেন, তাঁকে যেন না শেখানো হয়। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো আমি খুব ভালো জানি।’
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে একসঙ্গে ২৩ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির পুলিশ। গোপন সূত্রে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার রাতে আগরতলা স্টেশন চত্বর থেকে ওই ২৩ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করে ত্রিপুরা রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে একজন দালালও রয়েছেন।
টাইমস অব ইন্ডিয়া এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন রাম সাহা (২৪), মো. আসমাউল হক (২০), জাকির হোসেন (৪০), মো. শাহিন আলী (২৬), ইব্রাহিম খলিল (২৩), শাহিন আলম (২৮), নয়ন আলী (১৯), মো. ইলাহী হোসেন (২১), মো. তৈয়ব হোসেন (১৯), মো. ডালিম ওরফে ইমান (১৯), মো. আব্দুল আজিজ, মো. সাইফুল ইসলাম (২৫), সাহাবুদ্দিন শেখ (৩৩), মো. শহিদুল ইসলাম (২০), মো. সুমন (২৬), মো. আমিরুল ইসলাম (২৪), হাজিকুল বাবু (২৬), রমজান শেখ (১৯), মো. মিজানুর (২৪), আলী আকবর (৩৬), সাকিল শেখ (১৯) এবং মো. রেহান (১৯)।
মামলায় মো. সেলিম রেজাকে (২৭) দালাল হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে জিআরপি সূত্রের বরাত দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের সংবাদপত্র আনন্দবাজার বলছে, গ্রেপ্তার ২৩ জনই বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার বাসিন্দা। কী কারণে তাঁরা ত্রিপুরায় এসেছিলেন, তাঁদের গতিবিধি কী ছিল, সেসব বিষয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করেছে জিআরপি।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই বলেছে, ওই ২৩ বাংলাদেশি নাগরিক একসঙ্গে কী করছিলেন, এর সঙ্গে আরও বড় কোনো চক্র জড়িত রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বেশির ভাগের বয়স ত্রিশের নিচে। তাঁদের মধ্যে ১৯ বছর বয়সী কয়েকজন যুবকও রয়েছেন।
আগরতলা স্টেশন চত্বর থেকে মোহাম্মদ সেলিম রেজা নামের যে দালালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাঁর বয়সও ২৭ বছর।
প্রসঙ্গত, ২১ জুলাই তৃণমূলের শহীদ সমাবেশের মঞ্চ থেকে বাংলাদেশের উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছিলেন, অসহায় কেউ এসে যদি বাংলার দরজা খটখট করেন, তাহলে ফেরানো হবে না। মমতার সেই মন্তব্য নিয়ে আপত্তি জানায় বাংলাদেশ সরকার।
তাঁর মন্তব্যের কারণে ‘বিভ্রান্তি’ ছড়িয়েছে বলে দাবি করেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। পরে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকেও ওই মন্তব্য নিয়ে আপত্তি জানানো হয়। কেন্দ্র সরকারকে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে মমতা আবারও বলেন, তাঁকে যেন না শেখানো হয়। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো আমি খুব ভালো জানি।’
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
২ ঘণ্টা আগে