ভারত এখন যুক্তরাষ্ট্রকে দুর্বল হিসেবে দেখছে। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ভারতের বিশ্বাস নেই—এমন মন্তব্য করেছেন রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী নিকি হ্যালি। ফক্স বিজনেস নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্র-ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
নিকি হ্যালির দাবি, ভারত যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদার হতে চায়। কিন্তু এখন পর্যন্ত তারা (ভারত) আমেরিকানদের নেতৃত্বে বিশ্বাস করে না। ৫১ বছর বয়সী এই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী জোর দিয়ে বলেন, ‘আমি ভারতের সঙ্গে আলোচনা করেছি। দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও কথা হয়েছে। ভারত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অংশীদারত্বে যেতে চায়, রাশিয়ার সঙ্গে নয়।’
তবে বর্তমান ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ভারতের এই মনোভাবের কিছুটা অমিল দেখা যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেন নিকি হ্যালি। তিনি বলেন, ‘সমস্যা হচ্ছে, ভারত বিশ্বাস করে না যে যুক্তরাষ্ট্র জয়ী হতে পারবে। আমাদের নেতৃত্বে তাদের বিশ্বাস নেই। তারা এখন আমাদের দুর্বল হিসেবে দেখছে।’
রিপাবলিকান পার্টির এই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী আরও বলেন, ভারত সব সময়ই বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছে। এখনো দিচ্ছে। তারা রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখেছে। কারণ, সেখান (রাশিয়া) থেকে প্রচুর পরিমাণে সামরিক সরঞ্জাম পায়।
তবে যুক্তরাষ্ট্র যখন তাদের দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠে আবার নেতৃত্ব দেওয়া শুরু করবে, তখন তাদের বন্ধু রাষ্ট্রগুলো যেমন—ভারত, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ইসরায়েল, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া এবং সবাই শক্ত অবস্থানে ফিরবে বলে আশা প্রকাশ করেন নিকি হ্যালি। যুক্তরাষ্ট্রকে তার জোট গঠন শুরু করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
নিকি হ্যালি সাক্ষাৎকারে আরও বলেন, জাপান নিজেদের চীনের ওপর কম নির্ভরশীল করার জন্য বিলিয়ন ডলারের উদ্দীপনা দিয়েছে। ভারতও চীনের ওপর নির্ভরতা কমাতে এক বিলিয়ন ডলারের উদ্দীপনা ঘোষণা করেছে।
নিকি হ্যালির মতে, চীন অর্থনৈতিকভাবে ভালো করছে না এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আর্থিকভাবে তারা (চীন) ভালো করছে না। চীন সরকার সবকিছু আরও বেশি করে নিয়ন্ত্রণ করছে। তারা বছরের পর বছর ধরে আমাদের সঙ্গে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এটা তাদের ভুল কৌশল।’
ভারত এখন যুক্তরাষ্ট্রকে দুর্বল হিসেবে দেখছে। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ভারতের বিশ্বাস নেই—এমন মন্তব্য করেছেন রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী নিকি হ্যালি। ফক্স বিজনেস নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্র-ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
নিকি হ্যালির দাবি, ভারত যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদার হতে চায়। কিন্তু এখন পর্যন্ত তারা (ভারত) আমেরিকানদের নেতৃত্বে বিশ্বাস করে না। ৫১ বছর বয়সী এই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী জোর দিয়ে বলেন, ‘আমি ভারতের সঙ্গে আলোচনা করেছি। দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও কথা হয়েছে। ভারত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অংশীদারত্বে যেতে চায়, রাশিয়ার সঙ্গে নয়।’
তবে বর্তমান ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ভারতের এই মনোভাবের কিছুটা অমিল দেখা যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেন নিকি হ্যালি। তিনি বলেন, ‘সমস্যা হচ্ছে, ভারত বিশ্বাস করে না যে যুক্তরাষ্ট্র জয়ী হতে পারবে। আমাদের নেতৃত্বে তাদের বিশ্বাস নেই। তারা এখন আমাদের দুর্বল হিসেবে দেখছে।’
রিপাবলিকান পার্টির এই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী আরও বলেন, ভারত সব সময়ই বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছে। এখনো দিচ্ছে। তারা রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখেছে। কারণ, সেখান (রাশিয়া) থেকে প্রচুর পরিমাণে সামরিক সরঞ্জাম পায়।
তবে যুক্তরাষ্ট্র যখন তাদের দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠে আবার নেতৃত্ব দেওয়া শুরু করবে, তখন তাদের বন্ধু রাষ্ট্রগুলো যেমন—ভারত, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ইসরায়েল, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া এবং সবাই শক্ত অবস্থানে ফিরবে বলে আশা প্রকাশ করেন নিকি হ্যালি। যুক্তরাষ্ট্রকে তার জোট গঠন শুরু করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
নিকি হ্যালি সাক্ষাৎকারে আরও বলেন, জাপান নিজেদের চীনের ওপর কম নির্ভরশীল করার জন্য বিলিয়ন ডলারের উদ্দীপনা দিয়েছে। ভারতও চীনের ওপর নির্ভরতা কমাতে এক বিলিয়ন ডলারের উদ্দীপনা ঘোষণা করেছে।
নিকি হ্যালির মতে, চীন অর্থনৈতিকভাবে ভালো করছে না এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আর্থিকভাবে তারা (চীন) ভালো করছে না। চীন সরকার সবকিছু আরও বেশি করে নিয়ন্ত্রণ করছে। তারা বছরের পর বছর ধরে আমাদের সঙ্গে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এটা তাদের ভুল কৌশল।’
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩৫ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে