ভারতের উত্তর প্রদেশে রাজ্য সরকার ‘হালাল’ লেখাযুক্ত পণ্য নিষিদ্ধ করেছে। এখন থেকে প্রদেশটিতে কোনো সংস্থা পণ্যের হালাল সনদ দিতে পারবে না। তবে রপ্তানির জন্য উৎপাদিত পণ্য নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত হবে না। টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সরকারি আদেশে বলা হয়েছে, উত্তর প্রদেশের মধ্যে হালাল-প্রত্যয়িত ওষুধ, চিকিৎসাসামগ্রী ও প্রসাধনী উৎপাদন, মজুত, বিতরণ এবং ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি বা সংস্থার বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ প্রশাসন একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বলেছে, ‘উত্তর প্রদেশে হালাল খাবার উৎপাদন, সংগ্রহ বা স্টোরেজ, বণ্টন ও বিক্রি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হলো।
‘হালাল’ খাবার অর্থ খাবারটি ইসলামি আইন অনুযায়ী প্রস্তুত করা হয়েছে এবং মুসলমানদের খাওয়া নিষিদ্ধ এমন কোনো উপাদান থেকে এটি মুক্ত। ভারতের একাধিক সংস্থা এই সার্টিফিকেট দিয়ে থাকে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো জমিয়ত উলামা হিন্দ হালাল ট্রাস্ট দিল্লি, হালাল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া মুম্বাই, জমিয়ত উলামা মহারাষ্ট্র।
অভিযোগ রয়েছে, দুগ্ধজাত পণ্য থেকে শুরু করে মাংস, সাবানসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় বহু জিনিসের ওপর ভুয়া হালাল সার্টিফিকেট দিয়ে বিক্রি করা হয়। সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে এসব পণ্য বিক্রি করায় নির্দিষ্ট গোষ্ঠী লাভবান এবং অপরাপর গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে, যা ভারতের আদর্শের পরিপন্থী।
রাজ্য সরকার যুক্তি দেখিয়েছে, পবিত্র ও হালাল খাবারের নামে রাজ্যে ব্যাপকভাবে প্রাণী হত্যা রোধ করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এরপর গত শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) উত্তর প্রদেশের হজরতগঞ্জ থানায় পুলিশের পক্ষ থেকে হালাল ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড চেন্নাই, জমিয়ত উলামা হিন্দ হালাল ট্রাস্ট দিল্লি, হালাল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া মুম্বাই, জমিয়ত উলামা মহারাষ্ট্রর মতো হালাল সার্টিফিকেট দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়।
ভুয়া হালাল সার্টিফিকেট প্রদানের মাধ্যমে মানুষের ধর্মীয় অনুভূতি শোষণ করার অভিযোগে পুলিশ মামলা দায়ের করার পরে উত্তর প্রদেশ রাজ্য সরকার এমন পদক্ষেপ নিল।
ভারতের উত্তর প্রদেশে রাজ্য সরকার ‘হালাল’ লেখাযুক্ত পণ্য নিষিদ্ধ করেছে। এখন থেকে প্রদেশটিতে কোনো সংস্থা পণ্যের হালাল সনদ দিতে পারবে না। তবে রপ্তানির জন্য উৎপাদিত পণ্য নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত হবে না। টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সরকারি আদেশে বলা হয়েছে, উত্তর প্রদেশের মধ্যে হালাল-প্রত্যয়িত ওষুধ, চিকিৎসাসামগ্রী ও প্রসাধনী উৎপাদন, মজুত, বিতরণ এবং ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি বা সংস্থার বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ প্রশাসন একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বলেছে, ‘উত্তর প্রদেশে হালাল খাবার উৎপাদন, সংগ্রহ বা স্টোরেজ, বণ্টন ও বিক্রি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হলো।
‘হালাল’ খাবার অর্থ খাবারটি ইসলামি আইন অনুযায়ী প্রস্তুত করা হয়েছে এবং মুসলমানদের খাওয়া নিষিদ্ধ এমন কোনো উপাদান থেকে এটি মুক্ত। ভারতের একাধিক সংস্থা এই সার্টিফিকেট দিয়ে থাকে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো জমিয়ত উলামা হিন্দ হালাল ট্রাস্ট দিল্লি, হালাল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া মুম্বাই, জমিয়ত উলামা মহারাষ্ট্র।
অভিযোগ রয়েছে, দুগ্ধজাত পণ্য থেকে শুরু করে মাংস, সাবানসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় বহু জিনিসের ওপর ভুয়া হালাল সার্টিফিকেট দিয়ে বিক্রি করা হয়। সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে এসব পণ্য বিক্রি করায় নির্দিষ্ট গোষ্ঠী লাভবান এবং অপরাপর গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে, যা ভারতের আদর্শের পরিপন্থী।
রাজ্য সরকার যুক্তি দেখিয়েছে, পবিত্র ও হালাল খাবারের নামে রাজ্যে ব্যাপকভাবে প্রাণী হত্যা রোধ করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এরপর গত শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) উত্তর প্রদেশের হজরতগঞ্জ থানায় পুলিশের পক্ষ থেকে হালাল ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড চেন্নাই, জমিয়ত উলামা হিন্দ হালাল ট্রাস্ট দিল্লি, হালাল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া মুম্বাই, জমিয়ত উলামা মহারাষ্ট্রর মতো হালাল সার্টিফিকেট দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়।
ভুয়া হালাল সার্টিফিকেট প্রদানের মাধ্যমে মানুষের ধর্মীয় অনুভূতি শোষণ করার অভিযোগে পুলিশ মামলা দায়ের করার পরে উত্তর প্রদেশ রাজ্য সরকার এমন পদক্ষেপ নিল।
জাপানে শিশু জনসংখ্যা টানা ৪৪ বছর ধরে হ্রাস পাচ্ছে। এবার শিশু দিবস উপলক্ষে দেশটির অভ্যন্তরীণ বিষয়ক ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত তথ্যে এই চিত্র দেখা গেছে। নতুন তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ এপ্রিল পর্যন্ত দেশটিতে ১৪ বছরের কম বয়সী শিশুর সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ১ কোটি ৩৬ লাখ ৬০ হাজার, যা আগের বছরের
৬ মিনিট আগেজীবন যেন একেবারে চলচ্চিত্রের মতো—দ্রুত এক উত্থানের পর তীব্র পতন। ২০১৮ সালে নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করেছিলেন এয়ারসেল-এর প্রতিষ্ঠাতা। সম্প্রতি ‘দ্য রানবীর শো’ পডকাস্টে এসে তিনি শোনালেন তাঁর উত্থান-পতনের গল্প। জানালেন কীভাবে সাড়ে ৯০০০ কোটি টাকা হারানোর পরও নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর পরিকল্পনা করেছেন তিনি।
৩৯ মিনিট আগেপেহেলগাম হামলার পর ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক। ঠিক এই সময়েই আরও একবার নিজেদের সামরিক ক্ষমতার প্রদর্শন করল পাকিস্তান। দেশটি সফলভাবে পরীক্ষা করল ‘ফতেহ’ নামের ১২০ কিমি পাল্লার আরও একটি সারফেস টু সারফেস (ভূমি থেকে ভূমি) ক্ষেপণাস্ত্র। আজ সোমবার (৫ মে) সামরিক বাহিনীর মিডিয়া উইং ইন্টার
৪৩ মিনিট আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার অভিন্ন নদী চেনাবের পানিপ্রবাহ বন্ধ করে দিয়েছে নয়াদিল্লি। এর ফলে নদীটির ভাটিতে থাকা পাকিস্তান কতটা পানি পাবে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। এ ছাড়া অপর এক অভিন্ন নদী ঝিলমের পানিপ্রবাহও বন্ধ করার কথা ভাবছে ভারত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
১ ঘণ্টা আগে