ভারতের উত্তর প্রদেশের এক নারী বিচারক তাঁর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হয়ে আত্মহত্যার অনুমতি চেয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের উদ্দেশে লেখা এক খোলা চিঠিতে আত্মহত্যার অনুমতি চান তিনি। বারাবাঙ্কিতে তাঁর আগের পোস্টিংয়ের সময় জেলা জজ ও তাঁর সহযোগীদের দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হন বলে সেখানে দাবি করেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনলাইনে ভাইরাল হয়েছে এই খোলা চিঠি। এটি প্রধান বিচারপতির নজরে এলে এসংক্রান্ত প্রতিবেদন চেয়েছেন তিনি।
উত্তর প্রদেশের বান্দা জেলার সেই নারী বিচারক প্রধান বিচারপতিকে উদ্দেশ্য করে তাঁর খোলা চিঠিতে লিখেছেন, ‘দয়া করে মর্যাদাপূর্ণ উপায়ে আমার জীবন শেষ করার অনুমতি দিন। আমার জীবন শেষ হোক।’
একজন জেলা জজ ও তাঁর সহযোগীদের দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন—এমন অভিযোগ করে তিনি লিখেছেন, ‘যৌন হয়রানির সর্বোচ্চ মাত্রার শিকার আমি হয়েছি। আমার সঙ্গে আবর্জনার মতো আচরণ করা হয়েছে। নিজেকে নর্দমার কীট মনে হচ্ছে।’
চিঠিতে তিনি আরও বলেছেন, ২০২৩ সালের জুলাই মাসে হাইকোর্টের অভ্যন্তরীণ অভিযোগ কমিটির কাছে অভিযোগ দায়ের করার পর তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে সেই তদন্তকে ‘প্রহসন’ বলে আখ্যা দিয়েছেন সেই নারী বিচারক। তিনি লিখেছেন, ‘তদন্তের সাক্ষীরা জেলা জজের অধস্তন। সাক্ষীরা তাদের বসের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে—কমিটি কীভাবে এ আশা করে তা আমার বোধগম্যতার বাইরে।’
চিঠিতে নারী বিচারক আরও বলেন, সুষ্ঠু তদন্ত নিশ্চিতের জন্য অভিযুক্ত বিচারকের বদলির অনুরোধ করেছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর সেই আবেদন সুপ্রিম কোর্ট মাত্র আট সেকেন্ডেই খারিজ করে দিয়েছেন।
প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের নির্দেশে সুপ্রিম কোর্টের সচিব অতুল এম কুর্হেকার এলাহাবাদ হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে চিঠি লিখেছেন। নারী বিচারকের সব অভিযোগ সম্পর্কে আজ শুক্রবার সকালের মধ্যে এলাহাবাদ হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছ থেকে প্রতিবেদন চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্টের সচিব অতুল এম কুর্হেকারকে গতকাল রাতে ফোনে জানানো হয়েছে যে, প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় নিজেও খোলা চিঠিটির গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে নোট নিয়েছেন।
দুই পৃষ্ঠার চিঠিতে নারী বিচারক লিখেছেন, ‘আমার আর বাঁচার ইচ্ছা নেই। আমি গত দেড় বছরে একটি চলতে ফিরতে পারা লাশে পরিণত হয়েছি। এই নিষ্প্রাণ দেহকে আর বহন করার কোনো উদ্দেশ্য নেই। আমার জীবনের কোনো উদ্দেশ্যই আর বাকি নেই।’
ভারতের উত্তর প্রদেশের এক নারী বিচারক তাঁর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হয়ে আত্মহত্যার অনুমতি চেয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের উদ্দেশে লেখা এক খোলা চিঠিতে আত্মহত্যার অনুমতি চান তিনি। বারাবাঙ্কিতে তাঁর আগের পোস্টিংয়ের সময় জেলা জজ ও তাঁর সহযোগীদের দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হন বলে সেখানে দাবি করেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনলাইনে ভাইরাল হয়েছে এই খোলা চিঠি। এটি প্রধান বিচারপতির নজরে এলে এসংক্রান্ত প্রতিবেদন চেয়েছেন তিনি।
উত্তর প্রদেশের বান্দা জেলার সেই নারী বিচারক প্রধান বিচারপতিকে উদ্দেশ্য করে তাঁর খোলা চিঠিতে লিখেছেন, ‘দয়া করে মর্যাদাপূর্ণ উপায়ে আমার জীবন শেষ করার অনুমতি দিন। আমার জীবন শেষ হোক।’
একজন জেলা জজ ও তাঁর সহযোগীদের দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন—এমন অভিযোগ করে তিনি লিখেছেন, ‘যৌন হয়রানির সর্বোচ্চ মাত্রার শিকার আমি হয়েছি। আমার সঙ্গে আবর্জনার মতো আচরণ করা হয়েছে। নিজেকে নর্দমার কীট মনে হচ্ছে।’
চিঠিতে তিনি আরও বলেছেন, ২০২৩ সালের জুলাই মাসে হাইকোর্টের অভ্যন্তরীণ অভিযোগ কমিটির কাছে অভিযোগ দায়ের করার পর তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে সেই তদন্তকে ‘প্রহসন’ বলে আখ্যা দিয়েছেন সেই নারী বিচারক। তিনি লিখেছেন, ‘তদন্তের সাক্ষীরা জেলা জজের অধস্তন। সাক্ষীরা তাদের বসের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে—কমিটি কীভাবে এ আশা করে তা আমার বোধগম্যতার বাইরে।’
চিঠিতে নারী বিচারক আরও বলেন, সুষ্ঠু তদন্ত নিশ্চিতের জন্য অভিযুক্ত বিচারকের বদলির অনুরোধ করেছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর সেই আবেদন সুপ্রিম কোর্ট মাত্র আট সেকেন্ডেই খারিজ করে দিয়েছেন।
প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের নির্দেশে সুপ্রিম কোর্টের সচিব অতুল এম কুর্হেকার এলাহাবাদ হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে চিঠি লিখেছেন। নারী বিচারকের সব অভিযোগ সম্পর্কে আজ শুক্রবার সকালের মধ্যে এলাহাবাদ হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছ থেকে প্রতিবেদন চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্টের সচিব অতুল এম কুর্হেকারকে গতকাল রাতে ফোনে জানানো হয়েছে যে, প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় নিজেও খোলা চিঠিটির গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে নোট নিয়েছেন।
দুই পৃষ্ঠার চিঠিতে নারী বিচারক লিখেছেন, ‘আমার আর বাঁচার ইচ্ছা নেই। আমি গত দেড় বছরে একটি চলতে ফিরতে পারা লাশে পরিণত হয়েছি। এই নিষ্প্রাণ দেহকে আর বহন করার কোনো উদ্দেশ্য নেই। আমার জীবনের কোনো উদ্দেশ্যই আর বাকি নেই।’
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৩১ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৩৯ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৪৩ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
১ ঘণ্টা আগে