অনলাইন ডেস্ক
বেলজিয়ামে খুঁজে পাওয়া একটি কঙ্কালের ডিএনএ পরীক্ষায় শনাক্ত হয়েছেন প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত ব্রিটিশ সেনা প্রাইভেট জন টেইম। সোমবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক দ্য টাইমস জানিয়েছে, মৃত্যুর প্রায় ১০৮ বছর পর গত ৮ মে টেইমকে পূর্ণ সামরিক মর্যাদায় সমাহিত করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—জন টেইম নিহত হয়েছিলেন ১৯১৭ সালের ১৬ আগস্ট, ল্যাংগেমার্কের যুদ্ধে। তিনি ছিলেন তিন ভাইয়ের একজন, যাদের সবাই ১৯১৫ থেকে ১৯১৭ সালের মধ্যে যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণ হারান।
জানা গেছে, সম্প্রতি বেলজিয়ামের ইপর শহরের কাছাকাছি একটি এলাকায় সড়ক নির্মাণের সময় একটি কঙ্কাল আবিষ্কৃত হয়। পরে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘ওয়ার ডিটেক্টিভস’ বিভাগ এটি নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে। কাঁধের একটি পুরোনো আঘাত, রয়্যাল বার্কশায়ার রেজিমেন্টের ক্যাপ এবং কাঁধের টাইটেল দেখে তাঁদের ধারণা হয়—এটি জন টেইমেরই দেহাবশেষ।
পরবর্তীতে টেইমের বংশের এক ভাই কিথ ব্রুকসকে খুঁজে পাওয়া যায়। ব্রুকসের ডিএনএ নমুনা দিয়েই টেইমের শনাক্তকরণ নিশ্চিত করা হয়।
গত ৮ মে বেলজিয়ামে ব্রিটিশ সৈন্যদের উপস্থিতিতে টেইমকে সমাহিত করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে কিথ ব্রুকসও উপস্থিত ছিলেন।
ব্রুকস বলেন, ‘জন ও তাঁর দুই ভাই অ্যালফ্রেড ও উইলিয়ামকে আমরা শুধু কিছু ছবির মাধ্যমে এবং পুরোনো দিনের অস্পষ্ট স্মৃতি দিয়ে মনে রাখতাম। এখন জনের দেহাবশেষ পাওয়ার পর তিনি আর দূরবর্তী একটি ছবি নন—তাঁর অস্তিত্ব আরও বাস্তব হয়ে উঠল এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যও তাঁর গল্প জীবন্ত হলো।’
উইন্ডসরের বাসিন্দা জন টেইম ছিলেন সাত ভাইবোনের মধ্যে তৃতীয়। তাঁর বড় দুই ভাই অ্যালফ্রেড ও উইলিয়ামও রয়্যাল বার্কশায়ার রেজিমেন্টের দ্বিতীয় ব্যাটালিয়নের সদস্য ছিলেন এবং তাঁরা দুজন ১৯১৫ সালের ৯ মে অবার্স রিজ যুদ্ধে নিহত হন। তাঁদের মৃতদেহ কখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। সম্প্রতি অ্যালফ্রেড ও উইলিয়ামের ১১০ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে টেইম পরিবারের সদস্য ও রাইফেলস ব্যাটালিয়নের একটি দল বেলজিয়ামের প্লুগস্টির্ট স্মারকস্থানে গিয়ে সম্মান জানান।
যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘ওয়ার ডিটেক্টিভস’ বিভাগে কর্মরত রোজি ব্যারন বলেন, ‘জন টেইমকে পূর্ণ সামরিক মর্যাদায় সমাহিত করতে পেরে আমরা সম্মানিত। কিথ ও তাঁর পরিবারের সঙ্গে কাজ করাও আমাদের জন্য এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।’
উল্লেখ্য, যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘ওয়ার ডিটেক্টিভস’ বিভাগ-এর দায়িত্বের মধ্যে রয়েছে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ঐতিহাসিক যুদ্ধক্ষেত্রে ব্রিটিশ সেনাদের অবশিষ্ট দেহাবশেষ শনাক্ত করা এবং ‘অজ্ঞাত’ হিসেবে সমাহিতদের কবর পুনরায় শনাক্ত করে তাঁদের যথাযথ সম্মান প্রদান করা।
বেলজিয়ামে খুঁজে পাওয়া একটি কঙ্কালের ডিএনএ পরীক্ষায় শনাক্ত হয়েছেন প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত ব্রিটিশ সেনা প্রাইভেট জন টেইম। সোমবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক দ্য টাইমস জানিয়েছে, মৃত্যুর প্রায় ১০৮ বছর পর গত ৮ মে টেইমকে পূর্ণ সামরিক মর্যাদায় সমাহিত করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—জন টেইম নিহত হয়েছিলেন ১৯১৭ সালের ১৬ আগস্ট, ল্যাংগেমার্কের যুদ্ধে। তিনি ছিলেন তিন ভাইয়ের একজন, যাদের সবাই ১৯১৫ থেকে ১৯১৭ সালের মধ্যে যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণ হারান।
জানা গেছে, সম্প্রতি বেলজিয়ামের ইপর শহরের কাছাকাছি একটি এলাকায় সড়ক নির্মাণের সময় একটি কঙ্কাল আবিষ্কৃত হয়। পরে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘ওয়ার ডিটেক্টিভস’ বিভাগ এটি নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে। কাঁধের একটি পুরোনো আঘাত, রয়্যাল বার্কশায়ার রেজিমেন্টের ক্যাপ এবং কাঁধের টাইটেল দেখে তাঁদের ধারণা হয়—এটি জন টেইমেরই দেহাবশেষ।
পরবর্তীতে টেইমের বংশের এক ভাই কিথ ব্রুকসকে খুঁজে পাওয়া যায়। ব্রুকসের ডিএনএ নমুনা দিয়েই টেইমের শনাক্তকরণ নিশ্চিত করা হয়।
গত ৮ মে বেলজিয়ামে ব্রিটিশ সৈন্যদের উপস্থিতিতে টেইমকে সমাহিত করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে কিথ ব্রুকসও উপস্থিত ছিলেন।
ব্রুকস বলেন, ‘জন ও তাঁর দুই ভাই অ্যালফ্রেড ও উইলিয়ামকে আমরা শুধু কিছু ছবির মাধ্যমে এবং পুরোনো দিনের অস্পষ্ট স্মৃতি দিয়ে মনে রাখতাম। এখন জনের দেহাবশেষ পাওয়ার পর তিনি আর দূরবর্তী একটি ছবি নন—তাঁর অস্তিত্ব আরও বাস্তব হয়ে উঠল এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যও তাঁর গল্প জীবন্ত হলো।’
উইন্ডসরের বাসিন্দা জন টেইম ছিলেন সাত ভাইবোনের মধ্যে তৃতীয়। তাঁর বড় দুই ভাই অ্যালফ্রেড ও উইলিয়ামও রয়্যাল বার্কশায়ার রেজিমেন্টের দ্বিতীয় ব্যাটালিয়নের সদস্য ছিলেন এবং তাঁরা দুজন ১৯১৫ সালের ৯ মে অবার্স রিজ যুদ্ধে নিহত হন। তাঁদের মৃতদেহ কখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। সম্প্রতি অ্যালফ্রেড ও উইলিয়ামের ১১০ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে টেইম পরিবারের সদস্য ও রাইফেলস ব্যাটালিয়নের একটি দল বেলজিয়ামের প্লুগস্টির্ট স্মারকস্থানে গিয়ে সম্মান জানান।
যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘ওয়ার ডিটেক্টিভস’ বিভাগে কর্মরত রোজি ব্যারন বলেন, ‘জন টেইমকে পূর্ণ সামরিক মর্যাদায় সমাহিত করতে পেরে আমরা সম্মানিত। কিথ ও তাঁর পরিবারের সঙ্গে কাজ করাও আমাদের জন্য এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।’
উল্লেখ্য, যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘ওয়ার ডিটেক্টিভস’ বিভাগ-এর দায়িত্বের মধ্যে রয়েছে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ঐতিহাসিক যুদ্ধক্ষেত্রে ব্রিটিশ সেনাদের অবশিষ্ট দেহাবশেষ শনাক্ত করা এবং ‘অজ্ঞাত’ হিসেবে সমাহিতদের কবর পুনরায় শনাক্ত করে তাঁদের যথাযথ সম্মান প্রদান করা।
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে ভারত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে— এমন বক্তব্য নাকচ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সন্ত্রাসের’ বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতকে সঙ্গ না দিয়ে পাকিস্তান ভুল করেছে। তারা উল্টো ভারতের স্কুল, হাসপাতাল, সাধারণ মানুষের ঘরবাড়ি, উপাসনালয়ে হামলা চালিয়েছে, সেখানেও ব্যর্থ তারা।
২ ঘণ্টা আগেএকটি ভিডিও ও ছবি ঘিরে অভিযোগ উঠেছে, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ তাঁর সামনে রাখা কোকেন লুকানোর চেষ্টা করছেন। তবে এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও ভুয়া সংবাদ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে ফ্রান্স। একটি ট্রেনের কামরায় মাখোঁর পাশে সেই সময়টিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার এবং জার্মান রাজনীতিক
৪ ঘণ্টা আগেহামাস জানিয়েছে, তারা আজ সোমবার গাজায় এক ইসরায়েলি-আমেরিকান জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে। তবে বৃহত্তর যুদ্ধবিরতি বা জিম্মি মুক্তি নিয়ে কোনো চুক্তি হয়নি। আন্তর্জাতিক রেডক্রস সোসাইটি এদান আলেকজান্ডারের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, পাকিস্তানের বাহাওয়ালপুর ও মুরিদকের মতো জায়গাগুলো এখন ভারতের কাছে ‘সন্ত্রাসবাদের বিশ্ববিদ্যালয়’। স্থানীয় সময় আজ সোমবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। পাশাপাশি তিনি বলেছেন, পারমাণবিক অস্ত্রের ভয়ে ভীত নয় ভারত।
৫ ঘণ্টা আগে