রাশিয়ার সারাতোভ অঞ্চলের অ্যাঙ্গেলস শহরে ব্যাপক আকারে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। এ হামলায় একটি তেলের মজুত স্থাপনায় আগুন ধরে যায়। সেখান থেকে রাশিয়ার বোমারু বিমান ঘাঁটিতে তেল সরবরাহ করা হতো। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। আজ বুধবার অঞ্চলটির গভর্নর রোমান বাসারগিনের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, স্থানীয় সময় ভোর ৫টার দিকে এসব হামলা চালানো হয়। স্থানীয়দের বরাতে একাধিক বিস্ফোরণের কথা জানায় রাশিয়ার সংবাদমাধ্যমগুলো। তবে একাধিক ড্রোন ধ্বংস করার দাবি করেছেন গভর্নর।
এক প্রতিবেদনে ইউক্রেনের বার্তা সংস্থা আরবিসি ইউক্রেন জানায়, এ হামলায় অ্যাঙ্গেলসে একটি তেল স্থাপনায় বিস্ফোরণসহ ৪০-এরও বেশি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
অ্যাঙ্গেলসে রাশিয়ার বোমারু বিমানের ঘাঁটি রয়েছে। এটি রাশিয়ার কৌশলগত টিইউ-১৬০ বোমারু বিমানগুলোর একটি প্রধান ঘাঁটি। এই বোমারু বিমানগুলো দিয়ে ইউক্রেনে হামলা চালায় রাশিয়া। তবে এই ঘাঁটির কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য নিশ্চিত করতে পারেননি সারাতোভের গভর্নর।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্থানীয় এক কর্মকর্তা জানান, ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ শহরটির একটি শিল্প স্থাপনায় আঘাত করেছে। অগ্নি নির্বাপক দল ও জরুরি পরিষেবা ঘটনাস্থলে কাজ করছে।
কিয়েভ ইনডিপেনডেন্টের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওগুলোতে তেলের মজুত স্থাপনায় ব্যাপক আকারে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। এ ছাড়া রাশিয়ার বিমান প্রতিরক্ষাব্যবস্থাকে শহরের ওপর দিয়ে উড়তে থাকা ড্রোনগুলো নামানোর চেষ্টা করতে দেখা যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, আগুন লাগার আগে অন্তত পাঁচটি বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন তাঁরা।
এই হামলার পর এক বিবৃতিতে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সারাতোভ অঞ্চলে ইউক্রেনের ১১টি ড্রোন ধ্বংস করেছে তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। এ ছাড়া কুরস্ক, রোস্তভ, বেলগোরোদ, ব্রায়ানস্ক, ক্রাসনোদার, ভলগোগ্রাদ ও আজভ সাগরে মোট ২১টি ইউক্রেনীয় ড্রোন ধ্বংস করেছে তারা।
ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলাগুলো সাধারণত ইউক্রেন-রাশিয়া সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় কেন্দ্রীভূত থাকে। তবে কখনো কখনো এ ধরনের হামলা রাশিয়ার অভ্যন্তরে আরও গভীর অঞ্চলে পরিচালিত হয়। অ্যাঙ্গেলস ইউক্রেন সীমান্ত থেকে প্রায় ৭৫০ কিলোমিটার দূরে।
এর আগেও অ্যাঙ্গেলসের ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। গত ১৭ তারিখে অ্যাঙ্গেলস বিমান ঘাঁটিতে বিস্ফোরণের খবর পাওয়া যায়। সে সময় ঘাঁটিতে কয়েকটি টিইউ-৯৫ ও টিইউ-১৬০ কৌশলগত বোমারু বিমান থাকার কথা জানা যায়।
রাশিয়ার সারাতোভ অঞ্চলের অ্যাঙ্গেলস শহরে ব্যাপক আকারে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। এ হামলায় একটি তেলের মজুত স্থাপনায় আগুন ধরে যায়। সেখান থেকে রাশিয়ার বোমারু বিমান ঘাঁটিতে তেল সরবরাহ করা হতো। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। আজ বুধবার অঞ্চলটির গভর্নর রোমান বাসারগিনের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, স্থানীয় সময় ভোর ৫টার দিকে এসব হামলা চালানো হয়। স্থানীয়দের বরাতে একাধিক বিস্ফোরণের কথা জানায় রাশিয়ার সংবাদমাধ্যমগুলো। তবে একাধিক ড্রোন ধ্বংস করার দাবি করেছেন গভর্নর।
এক প্রতিবেদনে ইউক্রেনের বার্তা সংস্থা আরবিসি ইউক্রেন জানায়, এ হামলায় অ্যাঙ্গেলসে একটি তেল স্থাপনায় বিস্ফোরণসহ ৪০-এরও বেশি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
অ্যাঙ্গেলসে রাশিয়ার বোমারু বিমানের ঘাঁটি রয়েছে। এটি রাশিয়ার কৌশলগত টিইউ-১৬০ বোমারু বিমানগুলোর একটি প্রধান ঘাঁটি। এই বোমারু বিমানগুলো দিয়ে ইউক্রেনে হামলা চালায় রাশিয়া। তবে এই ঘাঁটির কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য নিশ্চিত করতে পারেননি সারাতোভের গভর্নর।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্থানীয় এক কর্মকর্তা জানান, ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ শহরটির একটি শিল্প স্থাপনায় আঘাত করেছে। অগ্নি নির্বাপক দল ও জরুরি পরিষেবা ঘটনাস্থলে কাজ করছে।
কিয়েভ ইনডিপেনডেন্টের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওগুলোতে তেলের মজুত স্থাপনায় ব্যাপক আকারে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। এ ছাড়া রাশিয়ার বিমান প্রতিরক্ষাব্যবস্থাকে শহরের ওপর দিয়ে উড়তে থাকা ড্রোনগুলো নামানোর চেষ্টা করতে দেখা যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, আগুন লাগার আগে অন্তত পাঁচটি বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন তাঁরা।
এই হামলার পর এক বিবৃতিতে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সারাতোভ অঞ্চলে ইউক্রেনের ১১টি ড্রোন ধ্বংস করেছে তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। এ ছাড়া কুরস্ক, রোস্তভ, বেলগোরোদ, ব্রায়ানস্ক, ক্রাসনোদার, ভলগোগ্রাদ ও আজভ সাগরে মোট ২১টি ইউক্রেনীয় ড্রোন ধ্বংস করেছে তারা।
ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলাগুলো সাধারণত ইউক্রেন-রাশিয়া সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় কেন্দ্রীভূত থাকে। তবে কখনো কখনো এ ধরনের হামলা রাশিয়ার অভ্যন্তরে আরও গভীর অঞ্চলে পরিচালিত হয়। অ্যাঙ্গেলস ইউক্রেন সীমান্ত থেকে প্রায় ৭৫০ কিলোমিটার দূরে।
এর আগেও অ্যাঙ্গেলসের ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। গত ১৭ তারিখে অ্যাঙ্গেলস বিমান ঘাঁটিতে বিস্ফোরণের খবর পাওয়া যায়। সে সময় ঘাঁটিতে কয়েকটি টিইউ-৯৫ ও টিইউ-১৬০ কৌশলগত বোমারু বিমান থাকার কথা জানা যায়।
চলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
১১ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
১৯ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে